প্রশ্ন
আমাদের মহল্লার মসজিদে এক চাচা ইতিকাফে বসেছে। কিন্তু মসজিদের কোনো ইস্তেঞ্জাখানা না থাকায় বাসায় এসে জরুরত সারতে হয়৷ বাসা থেকে ইস্তেঞ্জা সেরে মসজিদে এসে অযু করে৷ জানতে চাই, এভাবে তার ইতিকাফ কি আদায় হবে কিনা?
উত্তর
হ্যাঁ, প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে আপনাদের মহল্লার মসজিদে ইতেকাফ কারীর ঐ ইতিকাফ সহীহ হবে। কেননা ইস্তেঞ্জার জরুরুতে মসজিদের বাইরে যাওয়া জায়েয।
আর মসজিদের ইস্তেঞ্জাখানা না থাকলে বাসা-বাড়িতে গিয়ে ইস্তেঞ্জা করা জায়েয।
-সহীহ বুখারী ১/২৭২; আলমুহীতুল বুরহানী ৩/৩৭৯; আদ্দুররুল মুখতার ২/৪৪৫; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/২১২৷
উত্তর প্রদানে মুফতীঃ মেরাজ তারসীৱ মুফতীঃ জামিয়া দারুল উলুম দেবগ্রাম ব্রাহ্মণবাড়িয়া ৷
উত্তর দিয়েছেন : মুফতি মেরাজ তাহসিন
সম্পর্কিত পোস্ট: এক ব্যক্তি রমযানের শেষ দশকে ইতিকাফ করছিলেন। মসজিদের পার্শ্ববর্তী মাঠে গত রমযানের পনের তারিখে আমাদের বাড়ির অনেকগুলো গাছ কাটা হয় গত রমযানে একদিন আমাদের বাসার ঘড়িটি কারো অজান্তেই ১০ মিনিট তারাবীর নামাযে দ্রুতগতিতে কুরআন তিলাওয়াত করা ৷ রবিউল আওয়াল, রবিউস সানী, জুমাদাল উলা, জুমাদাল উখরা, যিলকদ-এই মাসগুলোতে... من صام رمضان وأتبعه ستا من شوال كان كصيام الدهرএই... জনৈক ব্যক্তি রমযানে রোযা রাখার পর বিনা ওজরে একটি রোযা গত রমযানে আমাদের এলাকার মসজিদে একজন অপ্রাপ্ত বয়স্ক হাফেয তারাবীর আমার আম্মা দীর্ঘদিন ধরে মানসিক এবং হৃদরোগে আক্রান্ত। এ কারণে আমি নরওয়ের প্রবাসী। আমি যে অঞ্চলে থাকি সেখানের শীত ও... রোযা অবস্থায় যদি শরীরের কোনো অঙ্গ থেকে রক্ত বের হয় আমি একদিন রোজারত অবস্থায় টাঙ্গাইলের পিঠাঘরের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলাম এমন... ক্বেরাত স্মরণ করার জন্য তারাবীর নামাযের সিজদায় গিয়ে তিলাওয়াত করা ৷ গত রমযানে একদিন তারাবীহর নামাযের পূর্বে সিজদার আয়াতের কথা ঘোষণা আমাদের মসজিদে একটি নাবালেগ ছেলে ইতিকাফ করেছে। ঐ নাবালেগ ছেলে গত রমযানে আমি একটি রোযা রেখে ইচ্ছাকৃত ভেঙ্গে ফেলেছিলাম। আমাদের রোযা অবস্থায় চোখে ড্রপ দেওয়া যাবে কি কোনো কোনো এলাকায় দেখা যায়, রমযানের শেষ দশ দিনে এলাকাবাসী সাহরী না খেয়ে রোযা রাখার হুকুম ৷ রমযান মাসে তারাবীর নামায নাবালেগ হাফেযের পিছনে পড়া জায়েয আছে রোযা অবস্থায় ইনসুলিন, স্যালাইন, গ্লুকোজ স্যালাইন, ইঞ্জেকশন নেয়া ৷ আমাদের মসজিদের হাফেজ সাহেব তারাবীর সময় ঘোষণা করলেন যে, প্রথম জনৈকা মহিলা নিজ ঘরেই সুন্নত ইতিকাফ শুরু করেছে। তিন দিন... আমি কলেজে পড়ি। ছোট থেকেই নামায-রোযার প্রতি মনোযোগী ছিলাম। কিন্তু রোযা অবস্থায় নখ চুল ও শরীরের অন্যান্য লোম পরিস্কার করা ৷ রোযা অবস্থায় সপ্নদোষ বা অশ্লীল জিনিষ দেখে বীর্যপাত হলে রোযার হুকুম ৷ আমার লিভারে ঘা হয়েছে। ডাক্তার আমাকে একমাস পর পর চার আমি তিন বছর গ্রামের মসজিদে তারাবীহ পড়িয়েছি। সেখান থেকে আমার শবে বরাতের ফযিলত, করনীয় ও বর্জনীয়। এক ব্যক্তি চোখের অসুস্থতার কারণে ড্রপ ব্যবহার করে এবং ঔষধের
ইতেকাফকারী ইস্তেঞ্জার জরুরতে বাসা-বাড়িতে যাওয়া৷ Download করতে কোন ধরনের সমস্যা হলে আমাদেরকে জানান।