প্রত্যেক পুরুষেরই নিশ্চয়ই প্রথমবার শেভ করার কথা মনে আছে। পরিপাটিভাবে সেলুন থেকে শেভ করিয়ে যখন আয়নার দিকে তাকালেন, তখন নিজেকে চিনতে বেশ কষ্ট হয়েছিলো, তাই না? আর বন্ধুবান্ধবদের সে কী হাসাহাসি, তা তো কোনভাবেই ভুলবার কথা নয়!
অনেক আগে থেকেই ‘দাড়ি’কে গৌরবের প্রতীক হিসেবে ধরা হতো। এমনকি দিনের পর দিন এটি একটি ফ্যাশন অনুষঙ্গে পরিণত হয়েছে। কিছু কিছু পুরুষের কাছে এটিই সর্বোত্তম উপহার হিসেবে পরিগণিত হয়। দাড়ি না থাকার কষ্টেও আআছেন অনেকে।
আজকের ফিচারে আপনাদের জানানো হবে দাড়ি বিষয়েই আটটি অজানা তথ্য, যেগুলো জানলে মুগ্ধ হবার পাশাপাশি বেশ বিষ্মিত হবেন আপনারা।
দাড়ির সঙ্গে যৌনতার সম্পর্ক রয়েছে:
অনেকদিন ধরে শারীরিক সম্পর্কে না জড়ালে দাড়ি খুব দ্রুত বাড়ে। এটি সম্পূর্ণ হরমোনজনিত একটি ব্যাপার। শরীরে অতিরিক্ত টেস্টোস্টেরন থাকলে দাড়ি বেশ ঘন এবং শক্তিশালী ভাবে গজাতে থাকে।
দাড়ি একজন পুরুষের সামাজিক পদমর্যাদা বৃদ্ধি করে:
গবেষণা মতে, নারীরা ক্লিন-শেভড পুরুষের চাইতে দাড়ি আছে এমন পুরুষের প্রতি আকৃষ্ট হয় বেশি। দাড়ি একজন পুরুষের পুরুষত্ব বাড়ায় এবং তার যোগ্যতা প্রমাণ করে। সাধারণত, বয়ঃসন্ধিকালের পর যে সকল ছেলেদের দাড়ি গজাতে কোন ঝামেলা পোহাতে হয়নি তারা নারীদের আদরণীয় চাহনি পেয়ে থাকে কোন সংশয় ছাড়াই।
দিনের আলোতে দাড়ি দ্রুত গজায়:
সূর্যরশ্মিতে অধিক পরিমাণে ভিটামিন ডি থাকে যার দরুণ দাড়ি দ্রুত গজাতে পারে।
দাড়ির চুল বেশি ঘন:
মাথার চুলের তুলনায় দাড়ির চুল ঘন এবং একজন পুরুষের মুখে প্রায় ৩০,০০০ চুল থাকে বলে ধারণা করা হয়। সুতরাং, নিশ্চিন্তে আপনি আপনার ইচ্ছামতন শেইপে দাড়ি রাখতে পারেন।
দাড়ি স্বাস্থ্যের জন্য ভালো:
বিভিন্ন কারণে আপনার শরীরে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে দাড়ির অপরিসীম ভূমিকা বিদ্যমান। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো এটি আপনাকে সূর্যের ক্ষতিকর আলোকরশ্মি থেকে রক্ষা করবে।
ধীরে ধীরে গজায়:
একজন সাধারণ মানুষের দাড়ি প্রতি বছর ৫.৫ ইঞ্চি পর্যন্ত বাড়ে। সুতরাং, আপনি তাড়াহুড়ো করলেই যে ভালো ফল পাবেন এমন কিন্তু নয়। প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের বিয়ার্ড ক্রিম বা অয়েল ম্যাসাজ করে খুব একটা ভিন্ন ফল পাবেন না আপনি।
দাড়ি মুখকে নরম ও মোলায়েম রাখে:
সকলের মুখের ত্বকই একটা সময় পর শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে ওঠে। কিন্তু দাড়ির কারণে সেবাশিয়াস গ্ল্যান্ড থেকে তেল নিঃসৃত হয় এবং
