আমার বাড়ি কুমিল্লা। সেখানে আববা, আম্মাসহ পরিবারের অন্যরা থাকে। আমি ঢাকায় মাদরাসায় পড়ি। সেখানে আমার থাকা-খাওয়ার পূর্ণ ব্যবস্থা রয়েছে। যেহেতু ঢাকায় পনেরো দিনের বেশি থাকা হয় তাই ‘ওয়াতনে ইকামত’ হিসাবে পূর্ণ নামায পড়ি। মাঝেমধ্যে কিছু দিনের জন্য কুমিল্লায় যাওয়া হয় এবং কয়েক দিন সেখানে থাকি। জানার বিষয় হল, কুমিল্লায় যাওয়ার কারণে ঢাকার ওয়াতনে ইকামত বাতিল হয়ে যায় কি না? আর পনেরো দিনের কম থাকার উদ্দেশ্যে ঢাকায় আসা হলে নামায কসর করব কি না?
প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে কুমিল্লায় সাময়িক সময়ের জন্য যাওয়ার কারণে ঢাকার ‘ওয়াতনে ইকামত’ বাতিল হবে না। যতক্ষণ পর্যন্ত ঢাকা পরিপূর্ণ ত্যাগ করার নিয়তে মালপত্র নিয়ে যাওয়া না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত ঢাকা ওয়াতনে ইকামত হিসেবে বহাল থাকবে।
আর ঢাকা যেহেতু ওয়াতনে ইকামত হিসাবে বহাল থাকছে তাই এখানে পনেরো দিনের কম থাকার উদ্দেশ্যে আসা হলেও পুরো নামায পড়তে হবে। কসর করা যাবে না।
-আলবাহরুর রায়েক ২/১৩৬; বাদায়েউস সানায়ে ১/২৮০; মাজমাউল আনহুর ১/২৪৩
সম্পর্কিত পোস্ট:
জনৈক ইমাম সাহেব ওয়াক্তিয়া নামাযের জামাতে একাধিক সূরা পড়েন। যেমন-ফজরের- কয়েক দিন আগের কথা। বিতরের নামাযে দাঁড়ানো অবস্থায় আমি সন্দেহে
- সূরা জুমআর ৯ নং আয়াতে জুমার আযানের পর ক্রয়-বিক্রয় নিষেধ
- কখনো কখনো আমি মাসবুক হই। কিন্তু ইমাম সাহেব সালাম ফেরানোর
- তলহা নামায পড়ছিল। তখন সে সামনে একটি বোর্ডে কিছু লেখা
- সূরা ফালাক এবং সূরা নাস নাযিল হওয়ার প্রেক্ষাপট জানতে চাই
- জনৈক ইমাম সাহেব ইশার নামাযে প্রথম রাকাতে ভুলবশত সূরা ফাতিহায়اهدنا
- মশার রক্ত মিশ্রিত কাপড় পরে নামায পড়া
- নামাযে ভুলে তাশাহহুদের স্থলে সূরা ফাতেহা পড়ে ফেললে করনীয়
- যদি চার রাকাতবিশিষ্ট নামাযের জামাতে তিন রাকাত ইমামের পিছনে না
- আমরা জানি, ইমামকে রুকুতে পেলে রাকাত পাওয়া যায়। ইমামকে রুকু
- এক ব্যক্তি এক রাকাতে ভুলে তিনটি সিজদা করে এবং সাহু
- আমি একদিন যোহরের আগের চার রাকাত সুন্নত পড়ছিলাম। ভুলে দ্বিতীয়
- ফজরের নামাযের পর কুরআন মজীদ তিলাওয়াত করছিলাম। তিলাওয়াতের মাঝে সিজদার
- জুমার পূর্বের চার রাকাত সুন্নাতে মুয়াক্কাদাহ কি আছারে সাহাবা দ্বারা
- ওয়াক্ত আসার পুর্বের আযান দিয়ে নামায পড়া
- জনৈক ব্যক্তিকে প্রশ্ন করা হল, মসজিদে বসে ইজতিমায়ীভাবে উচ্চস্বরে যিকির
- ইমাম সাহেব ফজরের নামায শুরু করেছেন। আমি গিয়ে মসজিদের বারান্দায়
- শবে বরাত ও শবে কদর উপলক্ষে বিশেষ পদ্ধতির কোনো নামায
- অনেক সময় যোহরের নামাযের আগে সময় না থাকায় সুন্নত পড়তে
- এক ব্যক্তি মাগরিবের ফরযের মধ্যে এক রাকাতে সূরা কুরাইশ ও
- নফল নামায বসে পড়ার হুকুম কি
- আমি যোহরের নামাযের শেষ বৈঠকে তাশাহুদ পড়ে ভুলে দাঁড়িয়ে যাই
- একদিন কোনো এক মসজিদে জুমার নামায পড়ছিলাম। ইমাম সাহেব যখন
- জনৈক ইমাম সাহেব ফজরের নামাযে সূরা কিয়ামারولو القى معاذيرةএর স্থলেولو
- একদিন ফজরের সময় আমাদের মসজিদে ইমাম ছাহেব উপস্থিত না থাকায়
- আমি একদিন যোহরের প্রথম রাকাতে ভুলে শুধু একটি সিজদা করি
- আমাদের এলাকায় এক ব্যক্তির দাড়ি নাড়ানো অভ্যাস। প্রায় সময় সে
- মসজিদের দেয়ালে অনেক সময় নিচের বাক্যগুলো হাদীস হিসেবে লেখা থাকে
- আমার জামার নিচের অংশে এক শিশুর পেশাব লেগেছিল। তখন জামাটি