আমি একদিন জামাতে নামায পড়ছিলাম। ইমাম সাহেব রুকু থেকে উঠার সময় সামিআল্লাহু লিমান হামিদাহ না বলে আল্লাহু আকবার বলে ফেলেন। এতে আমার মুখ দিয়ে হাসি বের হয়ে যায়। অনেক চেষ্টা করেও চেপে রাখতে পারিনি। নামায শেষে আমার পাশের এক ভাই বললেন, নামাযে উচ্চস্বরে হাসলে অযু ভেঙ্গে যায়। তাই অযু করে আবার নামায পড়ে নাও। আমার জানার বিষয় হল, ঐ ভাইয়ের কথাটা কি ঠিক?
প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে আপনার হাসির আওয়াজ যদি পাশের লোক ছাড়াও অন্যরা শুনে থাকে তবে আপনার অযু নষ্ট হয়ে গেছে। নাফে রাহ. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আবদুল্লাহ ইবনে ওমর রা. বলেছেন, যে ব্যক্তি নামাযে শব্দ করে হাসবে সে নতুন করে অযু করবে এবং পুনরায় নামায আদায় করবে। -কিতাবুল হুজ্জাহ ১/১৪০
আর যদি হাসির শব্দ শুধু ডান-বামের লোক শুনে, অন্যরা না শুনে তাহলে আপনার অযু ভাঙ্গেনি। তবে এতটুকু আওয়াজে হাসার কারণে নামায ভেঙ্গে গেছে। তা আবার পড়ে নিতে হবে।
-কিতাবুল আছল ১/৪৫-৪৬; কিতাবুল হুজ্জাহ ১/১৩৯; মাজমাউয যাওয়াইদ ২/৩৩৬; রদ্দুল মুহতার ১/১৪৪; বাদায়েউস সানায়ে ১/১৩৬; শরহু মুখতাসারিত তহাবী ২/৮২; হালবাতুল মুজাল্লী ১/৩৯৭ ইলাউস সুনান ১/১৫৮
সম্পর্কিত পোস্ট:
আমি একজন মুয়াযযিন। মসজিদের নির্দিষ্ট কোনো খাদেম না থাকায় প্রায়ই- কুরআন শরীফের কভারের উপর অযু বিহিন স্পর্শ করা
- অযু থাকা অবস্থায় আমার হাতের ক্ষতস্থান থেকে রক্ত বেরিয়ে গড়িয়ে
- গোসল ফরয অবস্থায় কবর যিয়ারত করা
- আমি একদিন বাসায় অযু করি। পানির লাইনে পানি কম থাকায়
- আমি একজন কলেজছাত্রী। আমি নিয়মিত নামায আদায় করার ও ইসলামি
- এক ব্যক্তির চোখে অপারেশন হয়েছে। এখন তার চোখে পানি লাগানো
- কয়েকদিন হল আমার সর্দি লেগেছে। এক পর্যায়ে সর্দি ঘন ও
- রোগের কারণে জনৈক ব্যক্তির পেশাবের রাস্তার সাথে ক্যাথেটার (এক প্রকার
- আমরা অনেক সময় আমাদের উস্তাদ এবং মুরববীদের খেদমত করতে
- আমাদের ইমাম সাহেব ফরয নামাযের প্রথম বৈঠকে বেশ দেরি করেন
- এক-ই নামাযে একাধিক ওয়াজিব ছুটলে করনীয়
- আমি কিছুদিন পূর্বে গুরুতর আহত হই। এতে হাতসহ বিভিন্ন জায়গা
- গোসল ফরজ অবস্থায় করনীয় বর্জনীয়
- আসরের নামায শুরু হয়ে গিয়েছে। আমি মসজিদের অযুখানায় অযু শেষে
- ফরজ গোসলে নাকের নরম জায়গায় পানি না পৌছিয়ে ভিজা আঙ্গুল দিয়ে ভিজিয়ে নেওয়া
- কয়েকদিন হল, আমার সর্দি লেগেছে। একপর্যায়ে সর্দি ঘন ও শক্ত
- এক ব্যক্তির কাছে শুনলাম, গোসল ফরয অবস্থায় কবর যিয়ারত করা
- এক ব্যক্তি পেশাব ঝরার রোগে আক্রান্ত। তাই তিনি পেশাবের রাস্তায়
- গত কয়েক দিন আগে মায়ের অসুস্থতার সংবাদ পেয়ে বাড়িতে যাই
- একদিন রাত্রে আমার স্বপ্নদোষ হয়। ফজরের সময় ঘুম থেকে জেগে
- আমাদের এলাকার জনৈক মুরব্বী ওযুতে হাত কনুই থেকে ধোয়া শুরু
- আমি কিছুদিন পূর্বে গুরুতর আহত হয়েছি। এতে হাতসহ বিভিন্ন জায়গা
- অযুর পর আকাশের দিকে তাকিয়ে কালিমায়ে শাহাদাত পড়া
- আমার ছোট ছেলে ঘরের মেঝেতে প্রস্রাব করে। স্থানটি একটি ভেজা
- পাত্রে হাত ঢুকিয়ে অযু করলে পানি ব্যবহৃত হয় কিনা
- শীতকালে অনেককে দেখা যায় অযুর পূর্বে প্রথমে পা ভিজিয়ে নেয়
- অসুস্থ ব্যক্তির গোসল ফরজ হলে করনীয়
- ঢাকার এক মসজিদের অযুখানায় লেখা আছে, যে ব্যক্তি অযুর শুরুতে
- আমি একটি পাঞ্জাবি ধোয়ার জন্য বালতির পানিতে ভিজিয়ে রাখি। কিছুক্ষণ