প্রশ্ন
কুরবানীর পশুর নাড়ি-ভুঁড়ি আমরা নিজেরা
পরিষ্কার করতে পারি না বলে সাধারণত এলাকার
কোনো মহিলাকে এ ভিত্তিতে পরিষ্কার
করতে দেই যে, পারিশ্রমিক হিসাবে তাকে
৫০ টাকা এবং নাড়ি-ভুঁড়ির এক তৃতীয়াংশ দেওয়া
হবে। জানার বিষয় হল, এ ধরনের চুক্তি করা কি
বৈধ? জানালে কৃতজ্ঞ হব।
উত্তর
কুরবানীর পশুর কোনো অংশ বিনিময় বা
পারিশ্রমিক হিসেবে দেওয়া জায়েয নয়। আলী
রা. বর্ণনা করেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম কুরবানীর চামড়া ছাড়ানোর
পারিশ্রমিক হিসেবেও চামড়ার কোনো অংশ প্রদান করতে নিষেধ করেছেন।-সহীহ বুখারী, হাদীস : ১৭১৭
অতএব প্রশ্নোক্ত চুক্তি সহীহ নয়। নাড়ি-ভুঁড়ি
পরিষ্কারের পারিশ্রমিক হিসেবে ভুড়ির অংশবিশেষও দেওয়া যাবে না। বিগত বছরগুলোতে এমন করে থাকলে যে পরিমাণ অংশ পারিশ্রমিক হিসেবে দেওয়া হয়েছে তার ন্যায্যমূল্য সদকা করে দিতে হবে।
আর সামনে থেকে ভুঁড়ি পরিষ্কারের পারিশ্রমিক
হিসেবে ভুড়ির অংশবিশেষ দেওয়ার শর্ত
করবে না। বরং তার শ্রমের বিনিময়ে টাকা দিয়ে
দিবে। চুক্তির সময় গোশত বা ভুড়ি দেওয়ার
শর্ত না থাকলে ন্যায্য পারিশ্রমিক দেওয়ার পর
কুরবানীর পশুর ভুড়ি বা গোশত হাদিয়া হিসেবে
দেওয়া যাবে। এতে কোনো অসুবিধা নেই। -সহীহ মুসলিম ৩/৩৫০; সহীহ বুখারী (ফাতহুল
বারী) ৩/৬৫০; আদ্দুররুল মুখতার ৬/৩২৮; ফাতাওয়া
খানিয়া ৩/৩৫৪; আলবাহরুর রায়েক ৮/১৭৮; আলমাবসূত, সারাখসী ১২/১৪; ইলাউস সুনান
১৭/২৬৩৷
উত্তর প্রদানে মুফতী মেরাজ তাহসীন প্রয়োজনেঃ 01756473393
পারিশ্রমিক হিসেবে দেওয়া জায়েয নয়। আলী
রা. বর্ণনা করেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম কুরবানীর চামড়া ছাড়ানোর
পারিশ্রমিক হিসেবেও চামড়ার কোনো অংশ প্রদান করতে নিষেধ করেছেন।-সহীহ বুখারী, হাদীস : ১৭১৭
অতএব প্রশ্নোক্ত চুক্তি সহীহ নয়। নাড়ি-ভুঁড়ি
পরিষ্কারের পারিশ্রমিক হিসেবে ভুড়ির অংশবিশেষও দেওয়া যাবে না। বিগত বছরগুলোতে এমন করে থাকলে যে পরিমাণ অংশ পারিশ্রমিক হিসেবে দেওয়া হয়েছে তার ন্যায্যমূল্য সদকা করে দিতে হবে।
আর সামনে থেকে ভুঁড়ি পরিষ্কারের পারিশ্রমিক
হিসেবে ভুড়ির অংশবিশেষ দেওয়ার শর্ত
করবে না। বরং তার শ্রমের বিনিময়ে টাকা দিয়ে
দিবে। চুক্তির সময় গোশত বা ভুড়ি দেওয়ার
শর্ত না থাকলে ন্যায্য পারিশ্রমিক দেওয়ার পর
কুরবানীর পশুর ভুড়ি বা গোশত হাদিয়া হিসেবে
দেওয়া যাবে। এতে কোনো অসুবিধা নেই। -সহীহ মুসলিম ৩/৩৫০; সহীহ বুখারী (ফাতহুল
বারী) ৩/৬৫০; আদ্দুররুল মুখতার ৬/৩২৮; ফাতাওয়া
খানিয়া ৩/৩৫৪; আলবাহরুর রায়েক ৮/১৭৮; আলমাবসূত, সারাখসী ১২/১৪; ইলাউস সুনান
১৭/২৬৩৷
উত্তর প্রদানে মুফতী মেরাজ তাহসীন প্রয়োজনেঃ 01756473393
উত্তর দিয়েছেন : মুফতি মেরাজ তাহসিন