প্রশ্ন
আমরা জানি অযু করার পর দুই রাকাত তাহিয়াতুল অযু ও মসজিদে প্রবেশ করার পর দুই রাকাত দুখুলুল নসজিদ নামায আছে৷ ফজরের সময় কি এসব নামায মসজিদে বা নিজ ঘরে পড়া যাবে?
উত্তর
ফজরের সময় হওয়ার পর থেকে সূর্য উদিত হওয়া পর্যন্ত ফজরের সুন্নত ব্যতিত সব ধরনের নফল নামায পড়া মাকরূহ। চাই তা ঘরে পড়া হোক কিংবা মসজিদে। অতএব ফজরের ওয়াক্ত হয়ে যাওয়ার পর তাহিয়াতুল অযু বা দুখুলুল মসজিদ পড়বে না। তবে ফজরে সুন্নতের সাথে তাহিয়াতুল অযু ও দুখুলুল মসজিদ নামাযের নিয়ত করে নিলে তার সাওয়াব পেয়ে যাবে৷ এবং জামাতের সময় হওয়া পর্যন্ত বাকি সময় তাসবীহ-তাহলীল, দরূদ শরীফ ইত্যাদি পড়বে।
-সুনানে আবু দাউদ ১/১৮১; ফাতহুল কাদীর ১/২৪০; রদ্দুল মুহতার ১/৩৭৪৷
মুফতী মেরাজ তাহসীন মুফতীঃ জামিয়া দারুল উলুম দেবগ্রাম ব্রাক্ষণবাড়িয়া ৷
01756473393
-সুনানে আবু দাউদ ১/১৮১; ফাতহুল কাদীর ১/২৪০; রদ্দুল মুহতার ১/৩৭৪৷
মুফতী মেরাজ তাহসীন মুফতীঃ জামিয়া দারুল উলুম দেবগ্রাম ব্রাক্ষণবাড়িয়া ৷
01756473393
উত্তর দিয়েছেন : মুফতি মেরাজ তাহসিন
তাহিয়াতুল মসজিদ কি নফল
তাহিয়াতুল মসজিদ নামাজের নিয়ত
দুখুলুল মসজিদ আহলে হক মিডিয়া
দুখুলুল মসজিদ নামাজ সুন্নত না নফল
মসজিদে প্রবেশের পর নামাজ
তাইয়াতুল মসজিদ
মাগরিবের নামাজের নিষিদ্ধ সময়
তাহিয়াতুল নামাজের ফজিলত
সম্পর্কিত পোস্ট:
আমার সন্দেহের রোগ আছে। অযু থেকে ফারেগ হওয়ার পর পরই- অযুতে থুতনির নিচের অংশ ধৌত করার বিধান
- আমাদের বাড়িতে বালতিতে পানি রাখা থাকে। সাধারণত আমি বালতি থেকে
- আমি ইশার নামায পড়ার জন্য অযু করেছি। মসজিদে যাব। ইতিমধ্যে
- আমি অযু বা গোসল করে নামাযের প্রস'তি নিয়ে কোনো এক
- খ) অনেক সময় ঘরে সুন্নত দু’ রাকাত পড়ি। এভাবে তাহিয়াতুল
- গোসল ফরয হয়েছে এমন ব্যক্তি অসুস্থতার কারণে গোসল করতে অক্ষম
- মাঝে মধ্যে ঘুম থেকে বিলম্বে উঠার কারণে অযু ছাড়া আযান
- আমি অযু অবস্থায় চামড়ার মোজা পরিধান করেছি। তার উপর আবার
- আমি একটি পাঞ্জাবি ধোয়ার জন্য বালতির পানিতে ভিজিয়ে রাখি। কিছুক্ষণ
- আসরের নামায শুরু হয়ে গিয়েছে। আমি মসজিদের অযুখানায় অযু শেষে
- একদিন বিকেলে পান খাওয়ার সময় বাম হাতের কনুইয়ের নিচে একটু
- বালতির ভিতরে হাত ডুবিয়ে অযু করা
- আমি চামড়ার মোজার উপর মাসাহ করি। অনেক সময় অযু থাকতেই
- অনেককে দেখা যায়, অযু শুরু করার পূর্বে প্রথমে পায়ে পানি
- গাড়ীর সিটে বসে ঘুমালে অযু ভাঙ্গে কিনা
- আমার ছোট ছেলে ঘরের মেঝেতে প্রস্রাব করে। স্থানটি একটি ভেজা
- এক ব্যক্তি তাড়াহুড়ো করে অযু করে এসে নামাযে দাঁড়িয়ে গেছে
- অসুস্থ ব্যক্তির গোসল ফরজ হলে করনীয়
- জামাতে নামায আদায় করার সময় কারো অযু ছুটে গেলে নিয়ত
- ছোটবেলায় মকতবে অযু ভঙ্গের কারণসমূহ শিখেছিলাম। সেগুলোর মধ্যে একটা হল
- আমার এক সহপাঠী অযুতে চেহারা ধোয়ার সময় চোখ বন্ধ করে
- ব্যান্ডেজের উপর মাসাহ করার পর খোলা হলে করনীয়
- গোসল ফরজ অবস্থায় করনীয় বর্জনীয়
- একদিন মসজিদে গিয়ে দেখি জামাত শুরু হয়ে গেছে। তাই দ্রুত
- ঢাকার এক মসজিদের অযুখানায় লেখা আছে, যে ব্যক্তি অযুর শুরুতে
- একদিন আমি একটি বড় গামলা নিচে রেখে অযু করি। পরে
- আমাদের এক সহপাঠী উচ্চস্বরে কুরআন তিলাওয়াত করে থাকেন এবং সিজদার
- ক) গোসল ফরয হয়েছে এমন ব্যক্তি অসুস্থতার কারণে গোসল করতে
- আমি কিছুদিন পূর্বে গুরুতর আহত হয়েছি। এতে হাতসহ বিভিন্ন জায়গা