প্রশ্ন
হুজুর, আমাদের মসজিদের ইমাম সাহেব বিদায়াতী৷ যিনি নবীজিকে হাজির নাজির আলিমু গায়েব ইত্যাদি আকিদা পোষন কারী ৷ উক্ত ইমামের পিছনে নামায পড়ার হুকুম কি? জানিয়ে বাধিত করবেন ৷
উত্তর
বিদয়াতী দুই প্রকার। যথা:
২৷ এমন বিদয়তী যার আক্বিদা বিশ্বাস কুফর পর্যন্ত পৌঁছায়। যেমন-নবীজী সাঃ কে হাজির নাজির বিশ্বাস করা, আলিমুল গায়েব বিশ্বাস করা, ভাল-মন্দ ফায়সালা করার মালিক বিশ্বাস করা।
এমন বিদয়াতির পিছনে নামায পড়া জায়েজ নয়। ইক্তিদা করলেও নামায হবেনা। উক্ত নামায পুনরায় পড়া জরুরী ৷
২৷ এমন বেদয়াতি যার কাজকর্ম কবিরাহ গোনাহ পর্যন্ত
পৌঁছায়। যেমন এক মুষ্টির আগে দাড়ি কাটা, উরস করা, প্রচলিত মিলাদ কিয়াম করা, বেপর্দায় মেয়েদের পড়ানো, কবরে আজান দেয়া ইত্যাদি। তাহলে উক্ত ব্যক্তির পিছনে ইক্তিদা করা মাকরুহে তাহরিমী। পড়লে নামায হবে। কিন্তু নামায মাকরুহে তাহরিমী হবে। নামাযটি পুর্ন সহীহরুপে আদায়ার্থে পুনরায় পড়ে নেয়া চায়৷ এধরনের ব্যক্তির পিছনে নামায না পড়াই উত্তম হবে।
অতএব প্রশ্নে বর্নিত সুরতে আপনাদের ইমামের পিছনে নামায সহিহ হবে না ৷ উক্ত ইমামকে তৌবা করে সঠিক পথে ফিরে না আসলে পরিবর্তন করা জরুরী ৷
-বাদায়েউস সানায়ে’-১/৩৮৭;ফাতওয়ায়ে শামী-২/২৯৯; ফাতওয়ায়ে আলমগীরী-১/৮৪; আল বাহরুর রায়েক-১/৬১০৷
মুফতী মেরাজ তাহসীন মুফতীঃ জামিয়া দারুল উলুম দেবগ্রাম ব্রাক্ষণবাড়িয়া ৷
01756473393
২৷ এমন বিদয়তী যার আক্বিদা বিশ্বাস কুফর পর্যন্ত পৌঁছায়। যেমন-নবীজী সাঃ কে হাজির নাজির বিশ্বাস করা, আলিমুল গায়েব বিশ্বাস করা, ভাল-মন্দ ফায়সালা করার মালিক বিশ্বাস করা।
এমন বিদয়াতির পিছনে নামায পড়া জায়েজ নয়। ইক্তিদা করলেও নামায হবেনা। উক্ত নামায পুনরায় পড়া জরুরী ৷
২৷ এমন বেদয়াতি যার কাজকর্ম কবিরাহ গোনাহ পর্যন্ত
পৌঁছায়। যেমন এক মুষ্টির আগে দাড়ি কাটা, উরস করা, প্রচলিত মিলাদ কিয়াম করা, বেপর্দায় মেয়েদের পড়ানো, কবরে আজান দেয়া ইত্যাদি। তাহলে উক্ত ব্যক্তির পিছনে ইক্তিদা করা মাকরুহে তাহরিমী। পড়লে নামায হবে। কিন্তু নামায মাকরুহে তাহরিমী হবে। নামাযটি পুর্ন সহীহরুপে আদায়ার্থে পুনরায় পড়ে নেয়া চায়৷ এধরনের ব্যক্তির পিছনে নামায না পড়াই উত্তম হবে।
অতএব প্রশ্নে বর্নিত সুরতে আপনাদের ইমামের পিছনে নামায সহিহ হবে না ৷ উক্ত ইমামকে তৌবা করে সঠিক পথে ফিরে না আসলে পরিবর্তন করা জরুরী ৷
-বাদায়েউস সানায়ে’-১/৩৮৭;ফাতওয়ায়ে শামী-২/২৯৯; ফাতওয়ায়ে আলমগীরী-১/৮৪; আল বাহরুর রায়েক-১/৬১০৷
মুফতী মেরাজ তাহসীন মুফতীঃ জামিয়া দারুল উলুম দেবগ্রাম ব্রাক্ষণবাড়িয়া ৷
01756473393
উত্তর দিয়েছেন : মুফতি মেরাজ তাহসিন
কোন ইমামের পিছনে সালাত হবে না
সম্পর্কিত পোস্ট:
আমি আসরের নামায পড়ছিলাম। ভুলে তৃতীয় রাকাতে সূরা ফাতিহা শেষ- একবার আমার গোসল ফরয হলে খুব তাড়াহুড়া করে গোসল করি
- আমার দাদী খুবই অসুস'। বসেও নামায পড়তে পারেন না। এখন
- শবে বরাত ও শবে কদর উপলক্ষে বিশেষ পদ্ধতির কোনো নামায
- কাপড়ে বা শরীরে রক্ত, গোবর ও মানুষের প্রস্রাব এবং এ
- একদিন ফজরের সময় আমাদের মসজিদে ইমাম ছাহেব উপস্থিত না থাকায়
- বিতরের নামাযে দুআয়ে কুনূত পড়ার আগে হাত তুলে আবার হাত
- একদিন ফজরের আযানের সময় الصلاة خير من النوم ভুলক্রমে বাদ
- আমরা জানি, দুজন মিলে জামাতে নামায পড়লে মুকতাদি ইমামের ডান
- এক ব্যক্তি নামাযের জামাতে রুকুতে এমন সময় শামিল হল যে
- নাবালেগ ছেলের আযান, ইকামতের বিধান
- কিছুদিন পূর্বে আমি ফজরের পূর্বের দুই রাকাত সুন্নতের বৈঠকে ভুলবশত
- নামাযের দুআ মাছুরা আরবীতে না পড়ে বাংলায় এর অর্থটা পড়া
- ফরয নামাযের প্রথম রাকাতে সূরা নাস পড়ে ফেললে করনীয়
- আমরা জানি, নামাযে মহিলাদের হাতের তালু ও পিঠ কোনোটিই সতরের
- যদি কেউ নামাযে নিশ্চিতভাবে ভুল না হওয়া সত্ত্বেও ভুল হয়েছে
- আমি একদিন রমযান মাসে বিতির নামাযে ভুলে দুআয়ে কুনূত না
- বেশ কিছুদিন আগে একদিন আসরের নামাযে আমি ও আমার আববু
- আমাদের মসজিদের মুয়াযযিন একদিন ফজরের নামাযের সময় হয়েছে ভেবে আযান
- তাকবীরে তাশরীকের দিনগুলোর কাযা হওয়া নামায পরবর্তীতে আদায় করলে অথবা
- কারো যদি আইয়ামে তাশরীকের কোনো নামায কাযা হয়ে যায় এবং
- জুমার দ্বিতীয় আযানের জওয়াব দেওয়া ও দুআ পড়ার ব্যাপারে শরীয়তের
- যোহরের নামাযের তৃতীয় রাকাতে ইমাম সাহেব ভুলবশত তিনটি সিজদা করেন
- একদিন কোনো এক মসজিদে জুমার নামায পড়ছিলাম। ইমাম সাহেব যখন
- আমি একদিন ফজরের নামাযের সময় মসজিদে গিয়ে ইমাম সাহেবকে দ্বিতীয়
- সাধারণত কুনূতে নাযিলা পড়ার সময় আমরা হাত ছেড়ে দিয়ে থাকি
- অনেক সময় নামায পড়ার সময় সেজদায় মাথা থেকে টুপি পড়ে
- ক) নামাযের জামাত শুরু হওয়ার সময় ইকামত কখন দিবে এবং
- জনৈক ব্যক্তি বিতর নামাযে দ্বিতীয় রাকাতের পরে ভুলবশত বৈঠক করেনি
- মসজিদের দেয়ালে অনেক সময় নিচের বাক্যগুলো হাদীস হিসেবে লেখা থাকে-ক