প্রশ্ন
হাবীবা জান্নাত বুশরা হজ্বের সফরে আমি একটি সমস্যায় পড়ে
থাকি। তা হল , হজ্বের সময় কখনও কখনও ঋতুস্রাব এসে যায়। এ নিয়ে খুব পেরেশান হয়ে যাই। মুফতী ছাহেবের নিকট আমার জিজ্ঞাসা হল , হজ্বের সময় যদি আমার স্রাব এসে যায় তাহলে হজ্বের আমলগুলো আদায়ের ক্ষেত্রে আমার কী হুকুম হবে। কোনটি স্রাব অবস্থায় আদায় করা যাবে আর কোনটি আদায় করা যাবে না। সুস্পষ্টভাবে জানালে আমি পেরেশানীমুক্ত হব। আল্লাহ আপনাদের খেদমতকে কবুল করুন।
থাকি। তা হল , হজ্বের সময় কখনও কখনও ঋতুস্রাব এসে যায়। এ নিয়ে খুব পেরেশান হয়ে যাই। মুফতী ছাহেবের নিকট আমার জিজ্ঞাসা হল , হজ্বের সময় যদি আমার স্রাব এসে যায় তাহলে হজ্বের আমলগুলো আদায়ের ক্ষেত্রে আমার কী হুকুম হবে। কোনটি স্রাব অবস্থায় আদায় করা যাবে আর কোনটি আদায় করা যাবে না। সুস্পষ্টভাবে জানালে আমি পেরেশানীমুক্ত হব। আল্লাহ আপনাদের খেদমতকে কবুল করুন।
উত্তর
স্রাব অবস্থায় কেবল বাইতুল্লাহর তাওয়াফ এবং
মসজিদে হারামে প্রবেশ করা নিষেধ।
বাইতুল্লাহর তাওয়াফ ব্যতীত হজ্ব ও উমরার ইহরাম
করা থেকে নিয়ে হালাল হওয়া পর্যন্ত অন্যান্য
সকল আমল আপনি স্রাব অবস্থায় আদায় করতে
পারবেন। যেমন, মিনায় থাকা,মুযদালিফা ও আরাফার
উকুফ, মিনার পাথর নিক্ষেপ, কুরবানী ইত্যাদি কাজ
এ সময়েও আঞ্জাম দেওয়া যাবে। এমনকি উমরার তাওয়াফের পর স্রাব আসলে এ অবস্থায় সায়ীও করতে পারবেন। আর স্রাবের দরুন তাওয়াফে যিয়ারত আদায় করতে বিলম্ব হয়ে গেলেও কোনো জরিমানা দম আসবে না। -সহীহ বুখারী, হাদীস ৩০৫; রদ্দুল মুহতার
২/৫১৯৷
উত্তর প্রদানে মুফতী মেরাজ তাহসীন
01756473393
মসজিদে হারামে প্রবেশ করা নিষেধ।
বাইতুল্লাহর তাওয়াফ ব্যতীত হজ্ব ও উমরার ইহরাম
করা থেকে নিয়ে হালাল হওয়া পর্যন্ত অন্যান্য
সকল আমল আপনি স্রাব অবস্থায় আদায় করতে
পারবেন। যেমন, মিনায় থাকা,মুযদালিফা ও আরাফার
উকুফ, মিনার পাথর নিক্ষেপ, কুরবানী ইত্যাদি কাজ
এ সময়েও আঞ্জাম দেওয়া যাবে। এমনকি উমরার তাওয়াফের পর স্রাব আসলে এ অবস্থায় সায়ীও করতে পারবেন। আর স্রাবের দরুন তাওয়াফে যিয়ারত আদায় করতে বিলম্ব হয়ে গেলেও কোনো জরিমানা দম আসবে না। -সহীহ বুখারী, হাদীস ৩০৫; রদ্দুল মুহতার
২/৫১৯৷
উত্তর প্রদানে মুফতী মেরাজ তাহসীন
01756473393
উত্তর দিয়েছেন : মুফতি মেরাজ তাহসিন