প্রশ্ন
গতকাল অর্থাৎ রজবের ২২ তারিখে আমাদের এলাকায় অনেককেই দেখা গেছে শিরনী পাকিয়ে তা বাড়িতে বাড়িতে বন্টন করেছে । শরীয়তে তার বিধান কি ?
উত্তর
এটি সুষ্পষ্ট বিদআত ও সাহাবী বিদ্বেষী উৎসব হবার কারণে ঈমান বিধ্বংসী উৎসবও বটে । তাই তা পরিহার করা প্রতিটি মুসলমানদের জন্য আবশ্যক। কারণ প্রচলিত উক্ত প্রথাটির আবিস্কারক শিয়ারা। এটি আহলে সুন্নত ওয়াল জামাতের কোন কাজ নয় ৷ শিয়াদের বিশ্বাস হলো, এদিন হযরত ইমাম জাফর সাদিক জন্মগ্রহন করেছেন । সেই খুশিতে তারা এ রুসুম
পালন করে থাকে।
কিন্তু এটি সঠিক নয় ৷ কারণ এদিন জাফর সাদিক জন্ম গ্রহণ করেননি। বরং তিনি জন্ম গ্রহণ করেছেন ৮০ বা ৮৩ হিজরীর ৮ই রমজান মাসে । সুতরাং বাইশে রজবের সাথে জাফর সাদিক রহঃ এর জন্মগ্রহনের কথা সম্পূর্ণ মিথ্যা ৷
আসল কথা হলো, এদিন হযরত আমীরে মুয়াবিয়া রাঃ ইন্তেকাল করেছেন। তাফসীরে তাবারী,৪/২৩৯ ৷
এতে স্পষ্ট বুঝা যায়, হযরত মুয়াবিয়া রাঃ এর দুশমন শিয়ারা তাঁর ইন্তেকালে খুশি হয়ে এ জঘন্য উৎসব পালন করে থাকে। কিন্তু তাদের এ ঘৃণ্যতাকে ঢাকার
জন্য মিথ্যাচার করে বলে এদিন জাফর সাদিক জন্ম গ্রহণ করেছেন।
অতএব বুঝা গেল এটি মূলত মুয়াবিয়া রাঃ এর দুশমনদের উৎসব। মুসলমানদের নয়। তাই এ কর্ম থেকে সকলকে বিরত থাকা জরুরী।
মুফতী মেরাজ তাহসীন মুফতীঃ জামিয়া দারুল উলুম দেবগ্রাম ব্রাহ্মণবাড়িয়া ৷
পালন করে থাকে।
কিন্তু এটি সঠিক নয় ৷ কারণ এদিন জাফর সাদিক জন্ম গ্রহণ করেননি। বরং তিনি জন্ম গ্রহণ করেছেন ৮০ বা ৮৩ হিজরীর ৮ই রমজান মাসে । সুতরাং বাইশে রজবের সাথে জাফর সাদিক রহঃ এর জন্মগ্রহনের কথা সম্পূর্ণ মিথ্যা ৷
আসল কথা হলো, এদিন হযরত আমীরে মুয়াবিয়া রাঃ ইন্তেকাল করেছেন। তাফসীরে তাবারী,৪/২৩৯ ৷
এতে স্পষ্ট বুঝা যায়, হযরত মুয়াবিয়া রাঃ এর দুশমন শিয়ারা তাঁর ইন্তেকালে খুশি হয়ে এ জঘন্য উৎসব পালন করে থাকে। কিন্তু তাদের এ ঘৃণ্যতাকে ঢাকার
জন্য মিথ্যাচার করে বলে এদিন জাফর সাদিক জন্ম গ্রহণ করেছেন।
অতএব বুঝা গেল এটি মূলত মুয়াবিয়া রাঃ এর দুশমনদের উৎসব। মুসলমানদের নয়। তাই এ কর্ম থেকে সকলকে বিরত থাকা জরুরী।
মুফতী মেরাজ তাহসীন মুফতীঃ জামিয়া দারুল উলুম দেবগ্রাম ব্রাহ্মণবাড়িয়া ৷
উত্তর দিয়েছেন : মুফতি মেরাজ তাহসিন