আমি বলি, হতে পারে আবন্মোহ্ ইবন আতীক যখন সিড়ি থেকে পড়ে যান তখন তার পায়ের জোড়া স্থানচ্যুত হয় , গোড়ালি

বদর যুদ্ধের দিন তারা ৰিশ্বস্ততা প্রদর্শন করেছে রাসুল (সা)এর সঙ্গে ৷ আর তাদের মাথার উপরে ঝুলত্যি মৃত্যুর ছায়া আর উজ্জ্বব

তারা ক্রয় করে নিয়েছে চিরন্তন জড়া ন্নড়াণ্ডে র পরিবর্তে এই দুনিয় জীবনকে ৷ কতই না চমৎকার নেক্কারদের প্রত্যাবর্তন স্থল, যখন

-কে যাতায় নিক্ষেপে হত্যা করেছিল ৷ একারণে রাসুল করীম (না) তাকে হত্যা করেন ৷ ইবন ইসহাক অন্যত্র এ মহিলার নাম

গায্ওয়া বনু কুরায়যা ইসলামের দুশমনদের কুফরী রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর সঙ্গে কৃত অঙ্গীকার ভঙ্গ করা এবং খন্দকের যুদ্ধে কাফির দলের সঙ্গে

তাকে তার সাথীদের সম্পর্কে জাি,জ্ঞস করেন ৷ সে বলে যে, ওরা সবাই পুর্বের দিন এলাকা ছেড়ে পালি য় গিয়েছে ৷

হিজরী ৫ম সন দুমাতুল জানদড়াল বুদ্ধ : রবীউল আওয়াল মাসে ইবন ইসহাক বলেন , এরপর রাসুলুল্লাহ্ (সা) দুমাতুল জল্দোল ই’

হিজরী ৫ম সন দুমাতুল জানদড়াল বুদ্ধ : রবীউল আওয়াল মাসে ইবন ইসহাক বলেন , এরপর রাসুলুল্লাহ্ (সা) দুমাতুল জল্দোল ই’

৪ র্থ হিজরীর অন্যান্য ঘটনা ইবন জাবীর বলেন, এ বছরের জুমাদাল উলা মাসে হযরত উছমান ইবন আফফান-এর পুত্র আবদুল্লাহ মারা

দ্বিতীয় বদর যুদ্ধ এটি ছিল সেই প্রতিশ্রুতি যুদ্ধ উহুদ থেকে ফেরার পথে যার প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছিল ৷ ইবন ইসহাক বলেন,

এবং সুরাটি শেষ না হওয়া পর্যন্ত তিলাওয়াতে ক্ষাম্ভ দিতাম না ৷ তাতে আমার মৃত্যু হলেও কোন পরােয়া ছিলনা ৷ ইবন

থেকে বর্ণিত নজদ অঞ্চলে সালাতুল খাওফ আদায় সম্পর্কিত যুহরীর হাদীছটিও উল্লেখ করেছেন ৷ এগুলো আবুলাচনার উপযুক্ত স্থান হল “কিতাবুল আহকাম”

রিকা ৷ হযরত আবু মুসা আশআরী (রা)-এর হাদীছে আছে যে, ওই অভিযানে প্রচণ্ড তাপ ও গরমের কারণে মুজাহিদগণ পায়ে কাপড়ের

তখন সালাতুল খাওফের বিধান থাকলে তারা খন্দকের যুদ্ধের দিন নামায বিলম্বিত না করে সালাতুল খাওফের নিয়মে নামায আদায় করতেন ৷