মিনার অবস্থানের প্রতি রাতে রাসূলুল্পাহ্ (সা) এর বায়তুল্লাহ যিয়ারত সম্পর্কিত হাদীসের আলােচনা
নেই ৷ আর তাদের অধিকার হল সংগত পরিমাণ তাদের খােরস্বপাষ যদি তাদের প্রহার কর ৷ তবে যখন সৃষ্টি না করে
নেই ৷ আর তাদের অধিকার হল সংগত পরিমাণ তাদের খােরস্বপাষ যদি তাদের প্রহার কর ৷ তবে যখন সৃষ্টি না করে
মিনার খুতবা প্রদানের দিন ও খুতবার বিষয়বস্তু ও আনুষৎগিক প্রসংপ এবং অইিয়ামে তাশরীক এর দ্বিতীয় দিন অ্যাং মধ্যবর্তী শ্রেষ্ঠ দিনে
মিনার খুতবা প্রদানের দিন ও খুতবার বিষয়বস্তু ও আনুষৎগিক প্রসংপ এবং অইিয়ামে তাশরীক এর দ্বিতীয় দিন অ্যাং মধ্যবর্তী শ্রেষ্ঠ দিনে
দিনগুলি সেখানে অবস্থান করে সুর্য (পশ্চিমে) ঢলে পড়ার সময় জামরায় কংকর মারতে থাকলেনশ্ প্রতি জামরায় সাত কংকর এবং প্রতি কংকরের
সুত্রে বলেন, আমি দেখেছি, রড়াসুলুল্লাহ্ (সা) মিনার ভাষণ দিচ্ছেন যখন প্রথম প্রহর চড়ে গিয়েছে ; একটি উজ্জ্বল সাদা-কড়াল খচচরের পিঠে
সুত্রে বলেন, আমি দেখেছি, রড়াসুলুল্লাহ্ (সা) মিনার ভাষণ দিচ্ছেন যখন প্রথম প্রহর চড়ে গিয়েছে ; একটি উজ্জ্বল সাদা-কড়াল খচচরের পিঠে
(বা) সুত্রে বলেন, আমি ৱাসুলুল্লাহ্ (না)-কে বলতে শৃনেছি ; আর সে দিন তিনি জাদআ’ (কান কর্তিত) উষ্টীর উপরে পা-দানীতে তার
তারপর তার ভাষণে তিনি বললেন, “আমার পরে তোমরা এমনভাবে কাফির দলে পরিণত হয়ে যেয়াে না, যে, তোমাদের একে অন্যের ণদান
হিলাল ইবন ইয়াসাফ (র) বলেছেন সালামা ইবন কড়ায়স আলু আশজাঈ (বা) হতে তিনি বলেন, বিদায় হজ্যে রাসুলুল্লাহ্ (রা) বললেন, “গুরুতৃপুর্ণ
ইমাম আহমদ (র)-এর অভিমত হলো এই যে, তামাত্তু হজ্জ পালনকারীর জন্যও একটি তাওয়াফ তার হজ্জ ও উমরা আদায়ে যথেষ্ট হবে,
ইমাম আহমদ (র)-এর অভিমত হলো এই যে, তামাত্তু হজ্জ পালনকারীর জন্যও একটি তাওয়াফ তার হজ্জ ও উমরা আদায়ে যথেষ্ট হবে,
“কার যাও তোমরা একটা ভাল ও কল্যাণের কাজে ওয়েছো ৷ পরে বললেন :“তোমরা অন্যায় হস্তক্ষেপ ও ঝামেলার শিকার হওয়ার আশংকা
বায়তুল্লাহ্ তাওয়াফ না করা পর্যন্ত পুর্বের ন্যায় ইহরাম অবস্থায়ই রয়ে যাবে ৷” আবু দাউদ (র) ও আহমদ ইবন হাবল ও
রাসুলুল্লাহ (না)-কে দেখেছি যখন ফৌরকার তার মাথা মুওন করে দিচ্ছিল! এবং তার সাহাবীগণ তাকে ঘিরে রেখেছিলেন ৷ এ উদ্দেশ্যে যে,
ইমাম আহমদ (র) বলেন, আহ্মদ ইবনুল হাজ্জাজ (র) ইবন আব্বাস (বা) হতে, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা) জামরাতুল আকাবায় কংকর মারার