হে হিন্দুস্তানের নওজোয়ানেরা, গাজওয়াতুল হিন্দের জন্য প্রস্তুত হও
(হিন্দুস্থানের যুদ্ধ) রাসুলুল্লাহ ( সাঃ) এর প্রতিশ্রুত “ গাযওয়াতুল হিন্দ ” কি অতি নিকটে ??? “গাযওয়াতুল হিন্দ” বলতে ইমাম মাহদি
(হিন্দুস্থানের যুদ্ধ) রাসুলুল্লাহ ( সাঃ) এর প্রতিশ্রুত “ গাযওয়াতুল হিন্দ ” কি অতি নিকটে ??? “গাযওয়াতুল হিন্দ” বলতে ইমাম মাহদি
বিতির, তাহাজ্জুদ, নফল ইত্যাদি প্রতিটি নামাযই আলাদা ইমাম বুখারী রহঃ এর নিকট বিতির নামায, তাহাজ্জুদ নামায এবং নফল নামায স্বতন্ত্র
সূরা ফাতিহা ১) আবু সাইদ রাফে’ ইবনে মুআল্লা (রাঃ) হতে বর্নিত, তিনি বলেন, একদা রাসুলুল্লাহ (সাঃ) আমাকে বললেন, “মসজিদ থেকে
রাসূল সা. বর্ণিত একটি হাদীসের সংকটময় অবস্থার সাথে মিলে যাচ্ছে না তো এই সংকট? হযরত ছওবান (রা.) থেকে বর্ণিত, আল্লাহর
হাদীসে কুদ্সী কী? হাদীস হচ্ছে— আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া-সাল্লাম)-এর মুখনিঃসৃত বাণী ও কর্ম এবং রাসূল রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া-সাল্লাম)
১। প্রতিরাতে সুরাহ মুলক তিলায়াত করা (কুরআন দেখে দেখে বা মুখস্ত যে কোন ভাবেই হোক)। রাসূল (সাঃ) বলেন : “যে
আমাদের দেশে ভিক্ষুকরা তাদের ভিক্ষাবৃত্তির ক্ষেত্রে প্রায়শই আল্লাহর নাম ব্যবহার করে। দুনিয়ার সামান্য পরিমাণ তুচ্ছ সম্পদ অর্জনের জন্য আল্লাহর নাম
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, মানুষ স্বীয় পরিবার-পরিজনের জন্য পুণ্যের আশায় যখন ব্যয় করে তখন সেটা তাঁর জন্য সদাকাহ (দান)
সূরা ফাতিহা : তিনবার তিলাওয়াত করলে, কোরআন কারীম দুই বার খতম করার ছাওয়াব। (তাফসীরে মাযহারী, ১ম খন্ড, পৃষ্ঠা-১৫) সূরা ফাতিহা-
সকাল সন্ধ্যায় মাত্র তিনবার করে পড়তে হবে। ৩বার পড়তে সময় লাগে মাত্র ১৫-২০ সেকেণ্ড। হযরত ওসমান ইবনে আফ্ফান (রাযি:) বলেন,
হযরত উকবা ইবনে আমের (রাযিঃ) বর্ণনা করেন যে, আমি আরয করিলাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! মুক্তি পাওয়ার রাস্তা কি? তিনি এরশাদ করিলেন,
১. যদি কখনো তোমাকে হত্যা কিংবা পুড়িয়ে ফেলাও হয়, তবুও তুমি আল্লাহর সাথে কাউকে শরীক করবে না। ২. তোমার পিতামাতা
হযর আবু হুরায়রা (রাযি:) বর্ণনা করেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের নিকট আসিলেন এবং এরশাদ করিলেন, দেখ, নিজের বাঁচার