অনুচ্ছেদ : তামীম প্রতিনিধি দলের আগমন প্রসঙ্গ
নবী করীম আলায়হিস সালামের এ বাণীও পুর্বে উদ্ধৃত হয়েছে মক্কা বিজয়ের দিন তিনি বলেছিলেন “এখন থেকে (মক্কা হতে মদীনায় বিধিণ৩
নবী করীম আলায়হিস সালামের এ বাণীও পুর্বে উদ্ধৃত হয়েছে মক্কা বিজয়ের দিন তিনি বলেছিলেন “এখন থেকে (মক্কা হতে মদীনায় বিধিণ৩
বর্ণনাকারীর নিজস্ব অভিমত মাত্রণ্ষ্ যার সম্ভাবনা ক্ষীণ (কেননা, সাধারণ নিয়ম অনুযায়ী উছমান (রা) এর কবরে অবতরণের প্রশ্নই নেই) ৷ কেননা,
উপলব্ধি হল যে, সমাৰেশে (মিনা-মুযদালিফায় সমবেত) সকলেই আরাফাতে প্রদত্ত আবু বকর (রা)-এর অতিতাষণে উপস্থিত ছিল না ৷ তাই আমি যে
৭৮ আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া উলঙ্গ ব্যক্তি বায়ভুল্লাহ্ তাওয়াফ করবে না ৷ আর আল্লাহ্র রাসুল (না)-এর সাথে যদি কারো কোন চুক্তি
“আর যখন (হুদায়বিয়ক্ষুয়) অবিচল অপ্ৰতিরােধ্যতড়ার বায়আত নেয়া হল, তখনও এ আনসাৰীরা ছিল ৰায়আতের প্রথম সারিতে এবং তাতে তারা সামান্য বিচ্যুত
“ওদের মধ্যে কারো মৃত্যু হলে তুমি কখনও তার জন্য জানাযার সালাত পড়বে নাউমর (বা) বলেন, “পরে আমি রাসুলুল্পাহ্ (না)-এর সাথে
পাওয়া গেলে তাকে চাবুক লাগানো হবে এবং তার পরিধেয়-পরিচ্ছেদ বাজেয়াপ্ত হবে ৷ পুনঃপুনঃ সীমালঙ্ঘন করলে তাকে ধরে নবী মুহাম্মদ (সা)এর
মোঃ লোঃ আর আজযীদের মাঝে ইসলাম ও আরবদের প্রতি বিদ্বেষ পােষণে ৷ খালিদ (রা) অগ্নবর্তী হয়ে তাকে দ্বন্দ্ব যুদ্ধের আহ্বান
মাসলড়ামা, ইবন উম্মু মাকতুম (রা) প্রমুখ ৷ দুই মায়ুর ও অসমর্থ-অপরাগ-দুর্বল, অসুস্থ ও সহড়ায়-সম্পদহীন যাদের ক্রন্দনকায়ীরুপে আল কুরআনে উল্লেখ করা
আল-বিদায়া ওয়ান ৫৭ এ প্রসঙ্গে আল্লাহ জর রাসুলের প্রতি আয়াত নাযিল করেলন “আল্লাহ অনুগ্রহ পরায়ণ হলেন নবীর প্রতি এবং মুহাজির
৪৮ আলবিদায়া ওয়ান নিহায়া ন৷ ৷” তাদের মাঝে আট জনের জন্য দৃবায়লা ই যথেষ্ট হয়ে, তা হল আগুনের শিখা, যা
পেশ করেছিলেন ৷ তার বর্ণনায় আরো রয়েছে যে, আয়লা প্রধান ইয়াহান্না ইবন রুবা উকায়র্দিরের পর্বিণর্ডির কথা শুনে সব্ধিবদ্ধ হওয়ার উদ্দেশ্যে
করলে তা তার জন্য হালাল বলে পরিগণিত হবে ৷ আর জলেস্থলে কোন পানির ক্ষেত্র বা জলপখে তারা অবতরণ করলে তা
“তুমি একজন দুত; তাই তোমার কিছু অধিকার রয়েছে ৷ উপচৌকন দেওয়ার মত কিছু আমাদের সংগ্রহে এসে গেলে তা দিয়ে তোমাকে
তেমন উজ্জ্বল কিরণ ও দ্যুতির বাহার উদীয়মান সুর্যে আমি আর কখনো দেখিনি ৷ জিবরীল (আ) রাসুলুল্লাহ (না)-এর কাছে আসলে তিনি