সাধারণত প্রতি ২৭ দিন পরপর আমার স্রাব শুরু হয়। এটা
প্রশ্ন সাধারণত প্রতি ২৭ দিন পরপর আমার স্রাব শুরু হয়। এটা আমার অনেক দিনের অভ্যাস। এ নিয়ম অনুযায়ী ১৪ রমযান
সবগুলো হানাফি মাজহাব অনুসারে ফতোয়া দেয়া হয়েছে। দেওবন্দি শিক্ষা অনুসারে, বিভিন্ন সোর্স থেকে সংগৃহীত ফতোয়া। হানাফি মাজহাব অনুসারে।
প্রশ্ন: ফতোয়াগুলো কে দিচ্ছেন?
মাসিক আল কাউসারের ফতোয়া দিচ্ছেন ঐ পত্রিকার মুফতিগন।
মুফতি মেরাজ তাহসিনের পরিচয়:
মুফতি মেরাজ তাহসিন
জামিয়া মাজহারুল হক দারুল উলুম
দেবগ্রাম, আখাউড়া,
ব্রাক্ষণবাড়িয়া
প্রশ্ন: আমার একটা ফতোয়া জানার ছিলো, কিভাবে প্রশ্ন করবো?
মাসিক আল কাউসারে পাঠাতে চাইলে নিচের লিংকে গিয়ে “ফতোয়া জিজাসা করুন” এ ক্লিক করে পাঠাতে পারবেন।
http://www.alkawsar.com
মুফতি মেরাজ তাহসিনকে পাঠাতে চাইলে
১। উনার ফেইসবুক পেইজে গিয়ে সেখান থেকে উনাকে মেসেজ পাঠাতে পারেন।
https://www.facebook.com/profile.php?id=100006155237973
২। বা, উনাকে মোবাইলে ফোন করে জিজ্ঞাসা করতে পারেন। তবে নামাজের সময় এবং ঘুমানোর সময় কল করবেন না।
মোবাইল নম্বর: 01756473393
৩। বা, WhatsApp এ মেসেজ পাঠাতে পারেন। নম্বর উপরেরটা।
প্রশ্ন: ফতোয়াগুলো কোন মাজহাব বা মাদ্রাসা অনুসারে দেয়া হয়েছে?
ফতোয়াগুলো হানাফি মাজহাব অনুসারে দেয়া হয়েছে। দেওবন্দ মাদ্রাসার শিক্ষা অনুযায়ি।
প্রশ্ন: আপনি কিভাবে উত্তরগুলো পাচ্ছেন?
আমি উনার ফেসবুক পেইজ বা ওয়েব সাইট থেকে উত্তরগুলো কপি করে নিয়ে এখানে দিচ্ছি।
প্রশ্ন: __এই ফতোয়াটা “নামাজের” বিষয়, কিন্তু এটা “আজানের” নিচে দেয়া হয়েছে কেন?
বর্তমানে ফতোয়াগুলোকে গ্রুপে ভাগ করা হচ্ছে অটোমেটিক প্রোগ্রাম দিয়ে। তাই কিছু ফতোয়া ভুল টাইটেলের নিচে যেতে পারে। এগুলো পরবর্তিতে একটা একটা করে ঠিক করার ইচ্ছে আছে ইনশাল্লাহ।
প্রশ্ন: কতদিন পর পর নতুন উত্তর দিয়ে আপডেট করেন?
উনি যদিও প্রায় প্রতিদিন নতুন প্রশ্ন-উত্তর পোষ্ট করেন, বর্তমানে আমরা সপ্তাহে একবার সারা সপ্তাহের সবগুলো নতুন উত্তর কপি করে এনে পোষ্ট করছি।
প্রশ্ন সাধারণত প্রতি ২৭ দিন পরপর আমার স্রাব শুরু হয়। এটা আমার অনেক দিনের অভ্যাস। এ নিয়ম অনুযায়ী ১৪ রমযান
প্রশ্ন এক ব্যক্তি নফল রোযা রেখেছিল। পরে রোযার কথা ভুলে গিয়ে খানা খেয়ে ফেলেছিল। স্মরণ হওয়ার পর আর খায়নি। তার
প্রশ্ন গত রোযায় আমি একদিন শিঙ্গা লাগিয়েছিলাম। তবে এরপরে সারাদিন আর কিছু খাইনি। কিন্তু এখন সন্দেহ হচ্ছে যে, আমার ঐ
প্রশ্ন আমি একটি প্রতিষ্ঠানের বাবুর্চি। সেখানে প্রতি বেলায় অনেক মানুষের খাবার রান্না হয়। রমযান মাসে আমি একটি সমস্যায় পড়ি। খাবার
প্রশ্ন গত রমযানে একদিন দিনের বেলা আমার স্বপ্নদোষ হয়েছিল। তখন আমি ভেবেছিলাম আমার রোযা ভেঙ্গে গেছে। তাই আমি তারপরে ইচ্ছাকৃত
প্রশ্ন আমার প্রস্র্রাব আটকে যাওয়ার সমস্যা আছে। এজন্য আগে মাঝেমধ্যে ক্যাথেটারও ব্যবহার করতে হয়েছে। সামনে রমযান আসছে। তাই আমি জানতে
প্রশ্ন আমরা রমযান মাসে খতম তারাবীহ পড়ে থাকি। তখন আমরা সবাই মিলে টাকা উঠিয়ে রমযানের শেষে হাফেয সাহেবকে কিছু হাদিয়া
প্রশ্ন কুলি করার পর সাধারণত মুখে যে পানি লেগে থাকে তা রোযা অবস্থায় থুথুর সাথে গিলে ফেললে রোযার কোনো ক্ষতি
প্রশ্ন রোযা অবস্থায় আমার মুখে মশা বা অন্য কোনো পোকা প্রবেশ করে গলা পর্যন্ত পৌঁছে যায়। আমি অনেক কাশাকাশি করেও
প্রশ্ন রোযা অবস্থায় যদি কাউকে ইঞ্জেকশন দেওয়া হয়, তাহলে এতে কি তার রোযা ভেঙ্গে যাবে? তেমনি রোযা অবস্থায় ইনসুলিন নিলে
প্রশ্ন ১. আমি লোকমুখে শুনেছি যে, রোযা অবস্থায় যদি শরীর থেকে রক্ত বের হয় তাহলে রোযা হালকা হয়ে যায়। একথা
প্রশ্ন কেউ যদি শাওয়াল মাসে রমযানের কাযা রোযা রাখে এবং এর সাথে শাওয়ালের ছয় রোযার নিয়তও করে তাহলে ফরযের কাযা
প্রশ্ন এক ব্যক্তি চোখের অসুস্থতার কারণে ড্রপ ব্যবহার করে এবং ঔষধের তিক্ততা গলায় অনুভব করে। প্রশ্ন হল, রোযা অবস্থায় এ
প্রশ্ন আমি প্রতি রমযানেই রোযাগুলো নিয়মিত রাখি। কিন্তু অধিকাংশ রোযাতেই মুখে রোযার নিয়ত উচ্চারণ করি না; বরং রোযা রাখার উদ্দেশ্যে
প্রশ্ন মাসবুক ব্যাক্তি ইমামের সাথে যদি শুধু ডান দিকে ভুলে সালাম ফিরিয়ে ফেলে তাহলে কি সেজদায়ে সাহু দিতে হবে? উত্তর