নছীহত

একটা চিঠি লিখছি। চিঠিটা প্রাক্তন এক রোমিওর উদ্দেশ্যে, হ্যা প্রাক্তন, তা এখন অতীত আলহামদুলিল্লাহ… ভাইটা কোন প্লেবয় গোছের কেউ ছিল

আল্লাহ তায়ালা প্রদত্ত ইলহাম এর জ্ঞান দ্বারা আজ থেকে প্রায় সাড়ে আটশত বছর পুর্বে ( হিজরী ৫৪৮ সাল মোতাবেক ১১৫২

একজন শ্রমিক কাজ করছে। রাজমিস্ত্রি। পাঁচতলার ওপর নিবিষ্ট মনে কাজে মগ্ন। হঠাৎ বাঁশ ভেঙে নিচে পড়ে গেল! নিচে ছিল বালির

১):- আল্লাহর অস্তিত্বে বিশ্বাস করি, কিন্তু তার আদেশ পালন করি না। ২):- মুখে বলি মুহাম্মদ (সাঃ) কে ভালোবাসি,কিন্তু তাঁর সুন্নাতের

পরকীয়া প্রেমটা যেন ‘পরের বাড়ির পিঠা’র মতই রস-স্বাদ আর গন্ধে ভরা। নিজের বাড়ির পিঠা-পুলি খেতে রসনায় স্বাদ জোটে না, অথচ

ভালোবাসা দিবস, এটাকি কোন মুসলিমজাতির জন্য? না কি খ্রীস্টানদের ধর্ম?? এই বিষয়ে কিছু কথা লিখবো, আশাকরি সকলেই মনোযোগ সহকারে পড়বেন।

ইদানিং কিছু পোস্টে দেখা যায় আহলে হাদীস শায়েখদের ছবি একত্রিত করে অসভ্য ভাষায় যা ইচ্ছা তা বলা হয়। এসব কোনদিন

  #এক ফোঁটা মধু মাটিতে পরে আছে! পাশ দিয়ে ছোট্ট একটি পিঁপড়া যাচ্ছিলো। মধুর ঘ্রান নাকে ঢুকতেই থমকে দাঁড়ালো সে।

টাকা গণনা করার ক্ষেত্রে টাকার ‘বুকের দিক’ নিচের দিকে রেখে আর ‘পিঠের দিক’ উপরের দিকে রেখে গণনা করা উচিত। কারণ,

মালেক বিন আনাস রহি: এক যুবক পার্শ্ববর্তী গ্রামের এক যুবতীর প্রশংসা শুনে তার প্রতি মুগ্ধ হয়ে না দেখেই বিয়ে করেন।

১. যদি কখনো তোমাকে হত্যা কিংবা পুড়িয়ে ফেলাও হয়, তবুও তুমি আল্লাহর সাথে কাউকে শরীক করবে না। ২.  তোমার পিতামাতা

শায়খুল ইসলাম মুফতি তাকি উসমানি  অনুবাদ : জহির উদ্দিন বাবর ‘সময়টা অনেক খারাপ’, ‘আমানতদারি মানুষের অন্তর থেকে উঠে গেছে’, ‘ঘুষের

সুন্দর জীবনটাই যেনো বিপর্যস্ত করে দিচ্ছে এখন খেলা, শুধু ব্যক্তির জীবন নয়; দেশ ও সমাজের এবং জাতি ও মানবজাতিরও জীবন!