প্রশ্ন
আমাদের এলাকার এক লোক প্রায় সময়ই আযান দেন। এভাবে ১০/১২ বছর যাবত আযান দিচ্ছেন। মুসল্লীরা তাঁকে মুয়াযযিনের মতো মনে করেন। তিনি আল্লাহু আকবার এর হামযাকে এক আলিফ পরিমাণ লম্বা করেন এবং আকবার এর ‘বা’ কেও এক আলিফ পরিমাণ লম্বা করে থাকেন। আমরা তাঁকে এ সংক্রান্ত মাসআলা শুনিয়েছি এবং অনেকবার আযান মশকও
করিয়েছি। কিন্তু তিনি সহীহভাবে আযান দিতে
পারেন না। জানতে চাই, এভাবে আযান দিলে কোনো সমস্যা হবে কি না। বিস্তারিত জানিয়ে বাধিত করবেন।
করিয়েছি। কিন্তু তিনি সহীহভাবে আযান দিতে
পারেন না। জানতে চাই, এভাবে আযান দিলে কোনো সমস্যা হবে কি না। বিস্তারিত জানিয়ে বাধিত করবেন।
উত্তর
আযানে আল্লাহু আকবার এর ‘হামযা’ অথবা ‘বা’ কে
টেনে বা মদ করে পড়লে আযান মাকরূহ
হবে। এমন অশুদ্ধ উচ্চারণকারীর আযান দেওয়া
ঠিক নয়। আযানের জন্য এমন লোক নির্বাচন করতে হবে, যিনি শুদ্ধভাবে সুন্নত তরীকায় আযান দিতে পারেন।
-সুনানে আবু দাউদ ১/৮৭; শরহুল মুনইয়া পৃ. ৩৭৪; ফাতাওয়া তাতারখানিয়া ১/৫১৭; আলমুগনী ইবনে কুদামা ২/৯০; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/৫৬
উত্তর প্রদানে মুফতী মেরাজ তাহসীন
01756473393
টেনে বা মদ করে পড়লে আযান মাকরূহ
হবে। এমন অশুদ্ধ উচ্চারণকারীর আযান দেওয়া
ঠিক নয়। আযানের জন্য এমন লোক নির্বাচন করতে হবে, যিনি শুদ্ধভাবে সুন্নত তরীকায় আযান দিতে পারেন।
-সুনানে আবু দাউদ ১/৮৭; শরহুল মুনইয়া পৃ. ৩৭৪; ফাতাওয়া তাতারখানিয়া ১/৫১৭; আলমুগনী ইবনে কুদামা ২/৯০; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/৫৬
উত্তর প্রদানে মুফতী মেরাজ তাহসীন
01756473393
উত্তর দিয়েছেন : মুফতি মেরাজ তাহসিন
সম্পর্কিত পোস্ট:
অনেক সময় আমরা আমাদের আশেপাশের একাধিক মসজিদের আযান শুনে থাকি- আমার আম্মার দাঁড়িয়ে নামায পড়ার শক্তি নেই। তবে বসে নামায
- জনৈক ব্যক্তি বিতর নামাযে দ্বিতীয় রাকাতের পরে ভুলবশত বৈঠক করেনি
- ক) আমি শুনেছি, তিলাওয়াতের কারণে যত সিজদাই ওয়াজিব হোক চৌদ্দটি
- অন্ধ ব্যক্তিকে মসজিদের মুয়াযযিন বানানো যাবে কি না
- হাদীস শরীফে এসেছে চল্লিশ দিন তাকবীরে উলার সাথে জামাতে নামায
- আমি একদিন একাকী নামায পড়ার সময় রুকুতে গিয়ে ভুলে কিরাত
- আমি এশার দুরাকাত সুন্নতের পর সাধারণত দু’চার রাকাত নফল পড়ে
- বিতরের নামাযে দুআয়ে কুনূত পড়ার আগে হাত তুলে আবার হাত
- তাকবীরে তাশরীক
- ঘরবাড়িতে মহিলারা যখন নামায পড়ে তখন সেখানে অধিকাংশ সময় মাহরাম
- আছরের নামাযে ইমাম সাহেব দ্বিতীয় রাকাতে না বসে ভুলে তৃতীয়
- আমরা জানি, মাগরিব, ইশা ও ফজরের নামায যদি কেউ একা
- আমি আসরের নামায পড়ছিলাম। ভুলে তৃতীয় রাকাতে সূরা ফাতিহা শেষ
- আমার জামায় একদিন কিছু রক্ত লাগে। তখন জামাটি আমি পানি
- শবে বরাত ও শবে কদর উপলক্ষে বিশেষ পদ্ধতির কোনো নামায
- একবার আমার গোসল ফরয হলে খুব তাড়াহুড়া করে গোসল করি
- অসুস্থ অবস্থায় আমি একদিন মাগরিবের পর ঘুমিয়ে পড়ি। এতে আমার
- ঈদের নামাযে ইমাম সাহেব প্রথম রাকাতে অতিরিক্ত তাকবীর বলার আগে
- দুই ব্যক্তি যখন জামাতে নামায আদায় করে তখন মুকতাদি ইমামের
- জনৈক ইমাম সাহেব ওয়াক্তিয়া নামাযের জামাতে একাধিক সূরা পড়েন। যেমন-ফজরের
- আমি এক সেনা কর্মকর্তা। কখনো কখনো আমাদেরকে বিভিন্ন পাহাড়ি অঞ্চলে
- আমি জানি যে, হানাফী মাযহাবে ফজরের নামায ফর্সা হওয়ার পর
- নামাযে সুতরা কেমন হতে হবে? রুমাল বা জায়নামাযকে সুতরা হিসেবে ব্যবহার করা
- একদিন ফজরের আযানের সময় الصلاة خير من النوم ভুলক্রমে বাদ
- খুতবা ছাড়া জুমার নামায পড়া
- আমরা জানি যে, হানাফী মাযহাব মতে ইমামের জন্য ইমামতির নিয়ত
- ইমামতির নিয়ত ব্যতিত মুক্তাদির নামাযের হুকুম
- মসজিদের দেয়ালে অনেক সময় নিচের বাক্যগুলো হাদীস হিসেবে লেখা থাকে
- মশার রক্ত মিশ্রিত কাপড় পরে নামায পড়া