প্রশ্ন
কখনো আমি নামাযে মাসবুক হই। নামায শেষে ভুলক্রমে ইমামের সাথে সালাম ফিরিয়ে ফেলি। পরে অন্যদের দেখে মনে হয়। জানতে চাই, এক্ষেত্রে কি আমার নামায ভেঙ্গে যাবে? নামায না ভাঙ্গলে কি আমার উপর সাহু সিজদা ওয়াজিব হবে?
উত্তর
এক্ষেত্রে ভুলক্রমে ইমামের সাথে সালাম ফিরানোর কারণে নামায ভঙ্গ হবে না। তবে এ অবস্থায় দেখতে হবে
যদি আপনার সালাম ইমামের সালামের সাথেই হয় তাহলে সিজদায়ে সাহু করতে হবে না। আর যদি আপনার সালাম ইমামের সালামের পরে হয় তাহলে অবশিষ্ট নামায শেষে আপনাকে সিজদায়ে সাহু করে নিতে হবে।
-বাদায়েউস সানায়ে ১/৪২২;
ফাতহুল কাদীর ১/৩৩৯; শরহুল মুনইয়াহ ৪৬৫; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/৯১; রদ্দুল মুহতার ১/৫৯৯
উত্তর দিয়েছেন : মুফতি মেরাজ তাহসিন
রবিউল আউয়াল মাস মাসিক আল কাউসার
আযান প্রচলিত ভুল আল কাউসার
জামাতের গুরুত্ব আল কাউসার
সম্পর্কিত পোস্ট:
- আমি যোহরের নামাযের শেষ বৈঠকে তাশাহুদ পড়ে ভুলে দাঁড়িয়ে যাই
- গত রমযানে একদিন আমি বিতর নামায পড়াতে গিয়ে ভুলক্রমে দুআয়ে
- আমি একদিন মাগরিবের নামাযে প্রথম রাকাতে সূরা ইখলাছ ও দ্বিতীয়
- আমি একটি বইয়ে পড়েছি, বিতরের নামাযে দুআ কুনূতের পর দরূদ
- মাঝেমধ্যে বৃষ্টির কারণে আমাদের অফিসেই জামাতের সাথে নামায আদায় করতে
- আমাদের বাসা ও মসজিদ পাশাপাশি অবস্থিত। মসজিদের বারান্দায় একটি সাউন্ডবক্স
- একদিন আসরের নামাযের তৃতীয় রাকাতে ইমাম সাহেব তিনটি সেজদা করে
- আসর ও ফজরের পর তাওয়াফের দুই রাকাত ওয়াজিব নামায আদায়
- আলকাউসারের বিভিন্ন প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে জানতে পেরেছি যে, নামাযের জন্য মৌখিক
- আমার আম্মার দাঁড়িয়ে নামায পড়ার শক্তি নেই। তবে বসে নামায
- ইশার নামাযে ইমাম সাহেব সূরা তীন তিলাওয়াতের সময়لَقَدْ خَلَقْنَا الْإِنْسَانَ
- জনৈক ব্যক্তি একাকী নামায পড়ার নিয়তে নামায শুরু করার পর
- নামাযে তাশাহুদের পরিবর্তে সূরা ফাতেহা পড়ে ফেলা
- জনৈক ব্যক্তি তাহাজ্জুদের সময় আছে মনে করে তাহাজ্জুদের নিয়তে দুই
- জনৈক ব্যক্তি এক নামাযে মাসবূক হল এবং শেষ বৈঠকে ইমামের
- আমাদের এলাকার এক ওয়ায়েয বললেন, কোনো ব্যক্তি যদি মসজিদে প্রবেশ
- কোনো সময় তাহাজ্জুদের নামায এক রাকাত পড়ার পর সুবহে সাদিক
- যোহরের নামাযের তৃতীয় রাকাতে ইমাম সাহেব ভুলবশত তিনটি সিজদা করেন
- জনশ্রুতি আছে যে, হযরত বেলাল রা. আযানে ‘আশহাদু’-এর শীনকে ছীন-এর
- মসজিদের ইমাম সাহেব মাসআলার আলোচনায় বললেন, নামাযে কেরাতের তারতীব ঠিক
- জনৈক ব্যক্তিকে প্রশ্ন করা হল, মসজিদে বসে ইজতিমায়ীভাবে উচ্চস্বরে যিকির
- আমি এক হেফযখানার খেদমতে আছি। আমাদের মাদরাসাটি মসজিদের একেবারে নিকটে
- এক ব্যক্তি রমযান মাসে বিতর নামাযের তৃতীয় রাকাতে রুকুতে ইমামের
- যদি কেউ নামাযে নিশ্চিতভাবে ভুল না হওয়া সত্ত্বেও ভুল হয়েছে
- অনেক সময় এমন হয় যে, মসজিদে গিয়ে দেখি যোহরের নামাযের
- নফল নামায বসে পড়ার হুকুম কি
- অনেক লোক আছে, যারা নামায পড়ে, নিজেদেরকে মুসলমান বলে দাবি
- সেদিন এক ব্যক্তির মুখে শুনলাম, রমযান মাসে নাকি এমন একটি
- আমাদের একটি প্রতিষ্ঠান আছে। যেখানে শিশু শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেণী
- বিতরের নামাযে দুআয়ে কুনূত পড়ার আগে হাত তুলে আবার হাত
কখনো আমি নামাযে মাসবুক হই। নামায শেষে ভুলক্রমে ইমামের সাথে Download করতে কোন ধরনের সমস্যা হলে আমাদেরকে জানান।