প্রশ্ন
আমি একজন ৫ম বর্ষ মেডিকেল ছাত্রী। আমাদের একাডেমিক কোর্স ৬ বছর। তাবলীগের মেহনতের সাথে জড়ার পর আমি পূর্ণ শরয়ী পর্দা শুরু করি আল্লাহর ইচ্ছায়। এবং মাহরামের গুরুত্ব বুঝতে পারি। যেহেতু
১
আমাকে পড়াশোনার খাতিরে হাত মোজা খুলতে হতো এবং পুরুষ রোগী ধরতে হতো।
২
মাহরাম ছাড়া হোষ্টেলে থাকতে
হতো।
৩
ক্লাস করতে বাসে করে ৩০ মিনিটের রাস্তা পাস করে কলেজ গেইট যেতে
হতো।
৪
ভাইভা বোর্ড টিচাররা আমি যে প্রকৃত পরীক্ষার্থী এটা বুঝতে নেকাব খুলতে চাপ দিতো, মাঝে মাঝে ফেইলও করাতো। সেহেতু আমি গোনাহের ভয়ে পড়া বাদ দিয়ে চলে আসি। আমার হাজবেন্টও চায় না আমি পড়ি। কিন্তু আমার শ্বশুর শ্বাশুরী খুব চান আমি পড়াটা শেষ করি। ফেমিলি থেকে খুবমুখে আমি দেওবন্দের ওয়েব সাইটে প্রশ্ন করি। আর মুফতী মানসূরুল হক দা.বা. এর কাছে আমার স্বামী পরামর্শ চান। উনি বলেন, পড়া জায়েজ নেই। কিন্তু দেওবন্দ মাদরাসা থেকে পড়া শেষ করতে পারবো এ মর্মে এ্যানসার আসে। আমাদের স্থানীয় উলামাও বলেন পড়া শেষ করতে যা শুনে আমার পরিবার এবং শ্বশুরবাড়ীর পরিবার পক্ষ থেকে খুব চাপ আমার উপর। কিন্তু আমার একটুও ইচ্ছে করে না। এখন যেসব শ্রদ্ধেয় উলামাগণ পড়তে বলেছেন, তাদের যুক্তি হচ্ছে, বর্তমান জমানায় দ্বীনদার মহিলাদের খুব দরকার। যেহেতু আমি পড়েই ফেলেছি, তাই আমার পড়া কমপ্লিট করাটাই উম্মতের খিদমাত হবে। এক্ষেত্রে প্রয়োজনের ক্ষেত্রে হাত মোজা খুলতে সমস্যা নেই। এখন আমি কি করতে পারি শরীয়া
মতে?
আমার অনেক ফ্রেন্ড এরও একই জিজ্ঞাসা। উল্লেখ্য যে, আমার বাসা ঢাকায় আর কলেজ নোয়াখালী। মাহরাম গিয়ে আমার সাথে থাকবে এর কোন সুযোগ নেই।
১
আমাকে পড়াশোনার খাতিরে হাত মোজা খুলতে হতো এবং পুরুষ রোগী ধরতে হতো।
২
মাহরাম ছাড়া হোষ্টেলে থাকতে
হতো।
৩
ক্লাস করতে বাসে করে ৩০ মিনিটের রাস্তা পাস করে কলেজ গেইট যেতে
হতো।
৪
ভাইভা বোর্ড টিচাররা আমি যে প্রকৃত পরীক্ষার্থী এটা বুঝতে নেকাব খুলতে চাপ দিতো, মাঝে মাঝে ফেইলও করাতো। সেহেতু আমি গোনাহের ভয়ে পড়া বাদ দিয়ে চলে আসি। আমার হাজবেন্টও চায় না আমি পড়ি। কিন্তু আমার শ্বশুর শ্বাশুরী খুব চান আমি পড়াটা শেষ করি। ফেমিলি থেকে খুবমুখে আমি দেওবন্দের ওয়েব সাইটে প্রশ্ন করি। আর মুফতী মানসূরুল হক দা.বা. এর কাছে আমার স্বামী পরামর্শ চান। উনি বলেন, পড়া জায়েজ নেই। কিন্তু দেওবন্দ মাদরাসা থেকে পড়া শেষ করতে পারবো এ মর্মে এ্যানসার আসে। আমাদের স্থানীয় উলামাও বলেন পড়া শেষ করতে যা শুনে আমার পরিবার এবং শ্বশুরবাড়ীর পরিবার পক্ষ থেকে খুব চাপ আমার উপর। কিন্তু আমার একটুও ইচ্ছে করে না। এখন যেসব শ্রদ্ধেয় উলামাগণ পড়তে বলেছেন, তাদের যুক্তি হচ্ছে, বর্তমান জমানায় দ্বীনদার মহিলাদের খুব দরকার। যেহেতু আমি পড়েই ফেলেছি, তাই আমার পড়া কমপ্লিট করাটাই উম্মতের খিদমাত হবে। এক্ষেত্রে প্রয়োজনের ক্ষেত্রে হাত মোজা খুলতে সমস্যা নেই। এখন আমি কি করতে পারি শরীয়া
মতে?
আমার অনেক ফ্রেন্ড এরও একই জিজ্ঞাসা। উল্লেখ্য যে, আমার বাসা ঢাকায় আর কলেজ নোয়াখালী। মাহরাম গিয়ে আমার সাথে থাকবে এর কোন সুযোগ নেই।
উত্তর
বোন! আপনার পূর্ণ বিবরণ পড়ে আমাদের চোখের কোণের বেদনাশ্রু জমাট বেঁধেছে। হায়! একটি মুসলিম প্রধান দেশে একজন মুসলিম নারী তার ধর্ম পালন করতে প্রতিবন্ধকতার শিকার হয়। এর চেয়ে বড় আফসোস ও হতাশার আর কী হতে পারে? আমরা সংশ্লিষ্ট মেডিকেল কর্তৃপক্ষের কাছে বিনীত আবেদন রাখবোঃ নারীদের জন্য পৃথক মেডিকেল কলেজ এবং পূর্ণ পর্দা রক্ষা করে পড়াশোনা করার পরিবেশ কায়েম করার জন্য। শুরুতে কয়েকটি মৌলিক কথা বলিঃ
১
পর্দা রক্ষা করা ফরজ। [সূরা নূর-৩০-৩১]
২
মাহরাম ছাড়া সফরের দূরত্বে ভ্রমণ করা বৈধ নয়। [সহীহ মুসলিম, হাদীস
নং-৪২৩]
৩
মাহরাম ছাড়া অনিরাপদ কোথাও নারীদের জন্য থাকা বৈধ নয়। [রদ্দুল মুহতার-২/১৫৭]
৪
দ্বীনী শিক্ষার সাথে সাথে যে শিক্ষা মানুষের আবশ্যকীয় প্রয়োজনীয় বিষয়ের অন্তর্ভূক্ত। সেসব বিষয় শিক্ষা করাও ফরজে কেফায়া তথা একদলের উপর শিক্ষা করা ফরজ। ডাক্তারী পড়াশোনা মানুষের আবশ্যকীয় প্রয়োজন পূরণের অন্তর্ভূক্ত। তাই একদল মানুষের জন্য ডাক্তারী পড়াও ফরজ। সেই হিসেবে আপনার ডাক্তারী পড়াটি একটি শরয়ী ফরীজা আদায়েরই একটি মাধ্যম। তাই এটিকে একদম হেলাফেলা করার সুযোগ নেই। আপনার সার্বিক অবস্থা বিবেচনায় আমাদের পরামর্শ হল, যেহেতু আপনার একাডেমিক পড়াশোনার ৬ বছরের কোর্সের মাঝে ৫ বছর ইতোমধ্যে শেষ হয়ে গেছে। বাকি আছে আর মাত্র এক বছর। সেই সাথে আপনি বিবাহিত। পূর্ণ পর্দা রক্ষা করার জন্য চেষ্টা করছেন। তা’ই আপনার উচিত বাকি পড়াশোনাটাও শেষ করা। বাকি প্রবল ইচ্ছে থাকা সত্বেও বাধ্য হয়ে শরীয়তের যেটুকু বিধান লঙ্ঘিত হচ্ছে ইনশাআল্লাহ তা আল্লাহ তাআলা ক্ষমা করে দিবেন। [মুস্তাফাদ- ফাতাওয়া উসমানী-১/১৬৯] বাকি সফরের দূরত্বের সফরের সময় একজন মাহরামকে সাথে রাখার চেষ্টা করুন। ঢাকায় বাসা থাকা অবস্থায় নোয়াখালী মেডিকেলে না পড়ে ঢাকায় বাকি পড়াটা শেষ করতে পারেন। কিংবা নোয়াখালীতে বাবা মায়ের সাথে বা শ্বশুর শ্বাশুরীর সাথে বাসা নিয়ে বাকি পড়াটা শেষ করতে পারেন। এক্ষেত্রে শরয়ী বিধান লঙ্ঘণের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া আরো কমে
যাবে।
ﻗَﺎﻝَ ﻓِﻲ ﺗَﺒْﻴِﻴﻦِ ﺍﻟْﻤَﺤَﺎﺭِﻡِ : ﻭَﺃَﻣَّﺎ ﻓَﺮْﺽُ ﺍﻟْﻜِﻔَﺎﻳَﺔِ ﻣِﻦْ
ﺍﻟْﻌِﻠْﻢِ، ﻓَﻬُﻮَ ﻛُﻞُّ ﻋِﻠْﻢٍ ﻟَﺎ ﻳُﺴْﺘَﻐْﻨَﻰ ﻋَﻨْﻪُ ﻓِﻲ ﻗِﻮَﺍﻡِ ﺃُﻣُﻮﺭِ
ﺍﻟﺪُّﻧْﻴَﺎ ﻛَﺎﻟﻄِّﺐِّ ﻭَﺍﻟْﺤِﺴَﺎﺏِ ( ﺭﺩ ﺍﻟﻤﺤﺘﺎﺭ، ﻣﻘﺪﻣﺔ – 1/42 )
ﺍﻣْﺮَﺃَﺓٌ ﺃَﺻَﺎﺑَﺘْﻬَﺎ ﻗُﺮْﺣَﺔٌ ﻓِﻲ ﻣَﻮْﺿِﻊٍ ﻟَﺎ ﻳَﺤِﻞُّ ﻟِﻠﺮَّﺟُﻞِ ﺃَﻥْ
ﻳَﻨْﻈُﺮَ ﺇﻟَﻴْﻪِ ﻟَﺎ ﻳَﺤِﻞُّ ﺃَﻥْ ﻳَﻨْﻈُﺮَ ﺇﻟَﻴْﻬَﺎ ﻟَﻜِﻦْ ﺗُﻌْﻠِﻢُ ﺍﻣْﺮَﺃَﺓً
ﺗُﺪَﺍﻭِﻳﻬَﺎ، ( ﺍﻟﻔﺘﺎﻭﻯ ﺍﻟﻬﻨﺪﻳﺔ، ﻛﺘﺎﺏ ﺍﻟﻜﺮﺍﻫﻴﺔ، ﺍﻟْﺒَﺎﺏ
ﺍﻟﺜَّﺎﻣِﻦ ﻓِﻴﻤَﺎ ﻳَﺤِﻞّ ﻟِﻠﺮّﺟﻞِ ﺍﻟﻨَّﻈَﺮ ﺇﻟَﻴْﻪِ ﻭَﻣَﺎ ﻟَﺎ ﻳَﺤِﻞّ
ﻟَﻪُ – 5/330 )
ﻭَﺍﻟﻄَّﺒِﻴﺐُ ﺇﻧَّﻤَﺎ ﻳَﺠُﻮﺯُ ﻟَﻪُ ﺫَﻟِﻚَ ﺇﺫَﺍ ﻟَﻢْ ﻳُﻮﺟَﺪْ ﺍﻣْﺮَﺃَﺓٌ
ﻃَﺒِﻴﺒَﺔٌ ﻓَﻠَﻮْ ﻭُﺟِﺪَﺕْ ﻓَﻠَﺎ ﻳَﺠُﻮﺯُ ﻟَﻪُ ﺃَﻥْ ﻳَﻨْﻈُﺮَ ﻟِﺄَﻥَّ ﻧَﻈَﺮَ
ﺍﻟْﺠِﻨْﺲِ ﺇﻟَﻰ ﺍﻟْﺠِﻨْﺲِ ﺃَﺧَﻒُّ ﻭَﻳَﻨْﺒَﻐِﻲ ﻟِﻠﻄَّﺒِﻴﺐِ ﺃَﻥْ ﻳُﻌَﻠِّﻢَ
ﺍﻣْﺮَﺃَﺓً ﺇﻥْ ﺃَﻣْﻜَﻦَ ( ﺍﻟﺒﺤﺮ ﺍﻟﺮﺍﺋﻖ، ﻛﺘﺎﺏ ﺍﻟﻜﺮﺍﻫﻴﺔ، ﻓﺼﻞ
ﻓﻰ ﺍﻟﻨﻈﺮ ﻭﺍﻟﻠﻤﺲ، ﻟَﺎ ﻳَﻨْﻈُﺮُ ﻣَﻦْ ﺍﺷْﺘَﻬَﻰ ﺇﻟَﻰ ﻭَﺟْﻬِﻬَﺎ
ﺇﻟَّﺎ ﺍﻟْﺤَﺎﻛِﻢَ – 8/192 উত্তর প্রদানে মুফতী মেরাজ তাহসীন
01756473393
১
পর্দা রক্ষা করা ফরজ। [সূরা নূর-৩০-৩১]
২
মাহরাম ছাড়া সফরের দূরত্বে ভ্রমণ করা বৈধ নয়। [সহীহ মুসলিম, হাদীস
নং-৪২৩]
৩
মাহরাম ছাড়া অনিরাপদ কোথাও নারীদের জন্য থাকা বৈধ নয়। [রদ্দুল মুহতার-২/১৫৭]
৪
দ্বীনী শিক্ষার সাথে সাথে যে শিক্ষা মানুষের আবশ্যকীয় প্রয়োজনীয় বিষয়ের অন্তর্ভূক্ত। সেসব বিষয় শিক্ষা করাও ফরজে কেফায়া তথা একদলের উপর শিক্ষা করা ফরজ। ডাক্তারী পড়াশোনা মানুষের আবশ্যকীয় প্রয়োজন পূরণের অন্তর্ভূক্ত। তাই একদল মানুষের জন্য ডাক্তারী পড়াও ফরজ। সেই হিসেবে আপনার ডাক্তারী পড়াটি একটি শরয়ী ফরীজা আদায়েরই একটি মাধ্যম। তাই এটিকে একদম হেলাফেলা করার সুযোগ নেই। আপনার সার্বিক অবস্থা বিবেচনায় আমাদের পরামর্শ হল, যেহেতু আপনার একাডেমিক পড়াশোনার ৬ বছরের কোর্সের মাঝে ৫ বছর ইতোমধ্যে শেষ হয়ে গেছে। বাকি আছে আর মাত্র এক বছর। সেই সাথে আপনি বিবাহিত। পূর্ণ পর্দা রক্ষা করার জন্য চেষ্টা করছেন। তা’ই আপনার উচিত বাকি পড়াশোনাটাও শেষ করা। বাকি প্রবল ইচ্ছে থাকা সত্বেও বাধ্য হয়ে শরীয়তের যেটুকু বিধান লঙ্ঘিত হচ্ছে ইনশাআল্লাহ তা আল্লাহ তাআলা ক্ষমা করে দিবেন। [মুস্তাফাদ- ফাতাওয়া উসমানী-১/১৬৯] বাকি সফরের দূরত্বের সফরের সময় একজন মাহরামকে সাথে রাখার চেষ্টা করুন। ঢাকায় বাসা থাকা অবস্থায় নোয়াখালী মেডিকেলে না পড়ে ঢাকায় বাকি পড়াটা শেষ করতে পারেন। কিংবা নোয়াখালীতে বাবা মায়ের সাথে বা শ্বশুর শ্বাশুরীর সাথে বাসা নিয়ে বাকি পড়াটা শেষ করতে পারেন। এক্ষেত্রে শরয়ী বিধান লঙ্ঘণের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া আরো কমে
যাবে।
ﻗَﺎﻝَ ﻓِﻲ ﺗَﺒْﻴِﻴﻦِ ﺍﻟْﻤَﺤَﺎﺭِﻡِ : ﻭَﺃَﻣَّﺎ ﻓَﺮْﺽُ ﺍﻟْﻜِﻔَﺎﻳَﺔِ ﻣِﻦْ
ﺍﻟْﻌِﻠْﻢِ، ﻓَﻬُﻮَ ﻛُﻞُّ ﻋِﻠْﻢٍ ﻟَﺎ ﻳُﺴْﺘَﻐْﻨَﻰ ﻋَﻨْﻪُ ﻓِﻲ ﻗِﻮَﺍﻡِ ﺃُﻣُﻮﺭِ
ﺍﻟﺪُّﻧْﻴَﺎ ﻛَﺎﻟﻄِّﺐِّ ﻭَﺍﻟْﺤِﺴَﺎﺏِ ( ﺭﺩ ﺍﻟﻤﺤﺘﺎﺭ، ﻣﻘﺪﻣﺔ – 1/42 )
ﺍﻣْﺮَﺃَﺓٌ ﺃَﺻَﺎﺑَﺘْﻬَﺎ ﻗُﺮْﺣَﺔٌ ﻓِﻲ ﻣَﻮْﺿِﻊٍ ﻟَﺎ ﻳَﺤِﻞُّ ﻟِﻠﺮَّﺟُﻞِ ﺃَﻥْ
ﻳَﻨْﻈُﺮَ ﺇﻟَﻴْﻪِ ﻟَﺎ ﻳَﺤِﻞُّ ﺃَﻥْ ﻳَﻨْﻈُﺮَ ﺇﻟَﻴْﻬَﺎ ﻟَﻜِﻦْ ﺗُﻌْﻠِﻢُ ﺍﻣْﺮَﺃَﺓً
ﺗُﺪَﺍﻭِﻳﻬَﺎ، ( ﺍﻟﻔﺘﺎﻭﻯ ﺍﻟﻬﻨﺪﻳﺔ، ﻛﺘﺎﺏ ﺍﻟﻜﺮﺍﻫﻴﺔ، ﺍﻟْﺒَﺎﺏ
ﺍﻟﺜَّﺎﻣِﻦ ﻓِﻴﻤَﺎ ﻳَﺤِﻞّ ﻟِﻠﺮّﺟﻞِ ﺍﻟﻨَّﻈَﺮ ﺇﻟَﻴْﻪِ ﻭَﻣَﺎ ﻟَﺎ ﻳَﺤِﻞّ
ﻟَﻪُ – 5/330 )
ﻭَﺍﻟﻄَّﺒِﻴﺐُ ﺇﻧَّﻤَﺎ ﻳَﺠُﻮﺯُ ﻟَﻪُ ﺫَﻟِﻚَ ﺇﺫَﺍ ﻟَﻢْ ﻳُﻮﺟَﺪْ ﺍﻣْﺮَﺃَﺓٌ
ﻃَﺒِﻴﺒَﺔٌ ﻓَﻠَﻮْ ﻭُﺟِﺪَﺕْ ﻓَﻠَﺎ ﻳَﺠُﻮﺯُ ﻟَﻪُ ﺃَﻥْ ﻳَﻨْﻈُﺮَ ﻟِﺄَﻥَّ ﻧَﻈَﺮَ
ﺍﻟْﺠِﻨْﺲِ ﺇﻟَﻰ ﺍﻟْﺠِﻨْﺲِ ﺃَﺧَﻒُّ ﻭَﻳَﻨْﺒَﻐِﻲ ﻟِﻠﻄَّﺒِﻴﺐِ ﺃَﻥْ ﻳُﻌَﻠِّﻢَ
ﺍﻣْﺮَﺃَﺓً ﺇﻥْ ﺃَﻣْﻜَﻦَ ( ﺍﻟﺒﺤﺮ ﺍﻟﺮﺍﺋﻖ، ﻛﺘﺎﺏ ﺍﻟﻜﺮﺍﻫﻴﺔ، ﻓﺼﻞ
ﻓﻰ ﺍﻟﻨﻈﺮ ﻭﺍﻟﻠﻤﺲ، ﻟَﺎ ﻳَﻨْﻈُﺮُ ﻣَﻦْ ﺍﺷْﺘَﻬَﻰ ﺇﻟَﻰ ﻭَﺟْﻬِﻬَﺎ
ﺇﻟَّﺎ ﺍﻟْﺤَﺎﻛِﻢَ – 8/192 উত্তর প্রদানে মুফতী মেরাজ তাহসীন
01756473393
উত্তর দিয়েছেন : মুফতি মেরাজ তাহসিন
বেসরকারি মেডিকেলে পড়ার খরচ
সরকারি মেডিকেল কলেজে পড়ার খরচ কত
মেয়েদের ডাক্তারি করা জায়েজ
সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তি ফি ২০২২
মহিলাদের কন্ঠ সতর কিনা
বেসরকারি মেডিকেলে পড়ার খরচ ২০২২
ইসলামের দৃষ্টিতে ডাক্তারি পেশা
সরকারি কলেজে পড়ার খরচ