এবং যে নবী পরিবার আপনাদের তুষ্টির জন্যে ৷ এভাবে তিনি বলতে থাকলেন, (পর পর্যন্ত
ফাতিমা (রা) সন্তুষ্ট হয়ে গেলেন ৷ এ সনদ বেশ সরল ও উত্তম ৷ রলারাহুল্য (তাঘিঈ) আমির
আশ-শাবী (র) এ ঘটনা আলী (রা)এর নিকটে সরাসরি শুনে থাকবেন কিংবা আলী (রা)-এর
কাছে শুনেছেন এমন কারো মাধ্যমে শুনে থাকবেন ৷ অন্য দিকে, আহড়ালে বায়তের আলিমপণও
এ ব্যাপারে আবু বকর (রা)-এর সিদ্ধান্তের যথার্থতার স্বীকৃতি দিয়েছেন ৷ যেমন, হাফিয
রায়হাকী (র) বলেন, মুহাম্মদ ইবন আবদুল্লাহ আলু হড়াফিয (র) ফুমায়ল ইবন মারবুক (ব)
সুত্রে বনর্না করেন ৷ তিনি বলেন, মায়দ ইবন আলী ইবনুল হুসড়ায়ন ইবন আলী ইবন আবু
তালির (র) বলেন, আমিও যদি আবু রকরের স্থানে হতাম তার কাদাক’ ভমি বিষয় আবু বকর
(রা) যেরুপ স্থিদ্ধাম্ভ প্রদান করেছিলেন আমিও তন্ধ্রপ সিদ্ধাম্ভই প্রদান করতাম ৷
রাফিষী শিয়াদ্বেয় অপব্যাখ্যার খণ্ডন
রড়াফিযী মতালঘিরা এ ক্ষেত্রে অজ্ঞতা প্রসুত ব্যক্তব্য উপস্থাপন করেছে ৷ তারা এমন বিষয়
নিজেদের ঘাড়ে তুলে নিয়েছে যে সম্পর্কে তাদের ৰিন্দুমাত্র অবপতি নেই এবং তাদের অজ্ঞাত
বিষয়ের যথার্থ উপলব্ধি ও তার প্রকৃত ব্যাখ্যার অবপতি না থাকার কারণে সরাসরি বিষয়টিকেই
মিথ্যা প্রতিপন্ন করেছে ৷ এভাবে তারা নিজেদের ঠেলে দিয়েছে অর্থহীন কর্মকাণ্ডে এবং
অবশেষে উপড়ায়ত্তর না দেখে তাদের কেউ কেউ এ যুক্তি উত্থাপন করে আবু বকর (রা) কতৃর্ক
বর্ণিত হাদীসটি প্রত্যাখ্যান করেছে ৷ এই বলে যে, তা কুরআনের তায্যের পরিপন্থী ৷ যেহেতু
আল্লাহ পাক ইরশাদ করেছেন এবং সুলায়মান হয়েছিল দাউদের
উত্তরাধিকারী ৷ আল্লাহ তাআলা আরো বলেছেন, রাকারিয়্যা (আ) এর দৃআর
প্রসঙ্গে ৷ যাকারিয়্যা (আ) বলেছিলেন,
ত্-ক্ষ্মএ
“সুতরাং তুমি দান কর আমাকে তোমার নিকট হতে উত্তরাধিকারী, যে আমার উত্তরাধিকারিতু
করার এবং উত্তরাধিকারিতৃ করবে ইয়াকুবের বংশের ; এবং হে আমার প্রতিপালক! তাকে
করবে সন্তোবভাজন পসন্দনীয় (১৯ ও ৫৬) ৷ (রাফিযীদের বক্তব্যের তার কথা হলো এ সব
আয়াত নবীর সন্তান, নবীর ওয়ারিছ উত্তরাধিকারী হওয়া প্রতিপন করে) ৷
কিন্তু তাদের এ সব যুক্তি বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে বাতিল ও অসার ৷ প্রথমত আয়াতে
উল্লিখিত যীরাছ ও উত্তরাধিকার আমাদের আলোচ্য উত্তরাধিকার নয় ৷ বরং এবং সুলায়মান
উত্তরাধিকারী হল দাউদের আয়াতে উত্তরাধিকার বলতে নবুয়ড়াত ও রান্থীয় ক্ষমতা বুঝানো
হয়েছে ৷ অর্থাৎ পিতা দাউদ (আ) এর পরে পুত্র সৃলায়মান (আ)-ফে রাজকীয় ক্ষমতা ও
প্রজাপড়ালন এবং বনী ঈসরাঈলের মাঝে শাসন পরিচালন কর্তৃত্বে অভিষিক্ত করা হল এবং
পিতার ন্যায় তাকেও নবুয়্যাতের মহান মর্যাদার ভুষিত করা হল ৷ পিতাকে যেমন রাজতৃ ও
নবুয়্যাত এ উতয়বিদ ক্ষমতা ও মযদািব অধিকারী করা হয়েছিল, পিতার পরে পুত্রের জন্যও
তদ্রাপই করা হল ৷ সুতরাং এখানে সম্পদের উত্তরাধিকারীৎ উদ্দিষ্ট নয় ৷ £কননা অনেক
মুফাসৃসিরের বর্ণনা মতে দাউদ (আ)-এর সন্তান সংখ্যা ছিল বিশাল কারো কারো মতে প্রায়
একশ ৷ কাজেই সম্পদের উত্তরাধীকারিতু উদ্দিষ্ট হলে দাউদ (আ)এর এত সন্তানের মধ্য হতে
একমাত্র সুলায়মানের নাম উলেখ করা হয়ে কোন যুক্তিতে ? বরং আঘাতের লক্ষ হচ্ছে দাউদ
(আ)-এর পরে নবুয়্যাত ও রাজ্য পরিচালনে তার উত্তরাধিকারিতৃ ৷ এ কারণেই,সুলায়মান হলেন
দাউদের উত্তরাধিকারী’ বলার পরে আরো উদ্ধৃত করা হয়েছে
এবং সুলায়মান বলেছিলেন, হে লোক সকল! আমাকে পক্ষিকুলের ভাষা শিক্ষা দেওয়া
হয়েছে এবং আমাকে সবকিছু হতে (অংশ) দেয়া হয়েছে ; এটা অবশ্যই সুস্পষ্ট অনুগ্রহ (২৭ :
১৬) এবং পরবর্তী আয়াতসমুহ ৷ (আর পাখীর ভ ৷ষ৷ নিশ্চয় সাধারণ মীরাস যোগ্য সম্পদ নয় ৷
সুতরাং সহজেই বুঝা যায় যে, এখানে বিশেষ ধরনের উত্তরাধিকার উদ্দিষ্ট ৷ এ এবং গে
আমাদের শুন্তাফসীর গ্রন্থে বিশদ আলোচনা করেছি ৷ আলহামদু লিলাহ্ ৷
অনুরুপ, যাকারিয়৷ (আ)-এর বিষয়টিও ৷ তিনিও মহান নবী কাফেলার অন্যতম এবং পার্থিব
সম্পদে উত্তরাধিকারী হওয়ার জন্য সন্তানের প্রার্থনা করার চাইতে পৃথিবী ও ত ৷র ৷যাবভীয় সম্পদ
তার দৃষ্টিতে ছিল অতি ৩তুচ্ছ ৷ কেননা, তিনি ছিলেনষ্বুখারী শরীফের রিওয়ায়তে অনুযায়ী পেশায়
সুত৷ র ৷ দৈহিক শ্রমের উপার্জন দিয়ে তিনি জীবিকা নির্বাহ করতেন ৷ তার কাছে নিত্য দিনের
জীবিকা ছাড়া সঞ্চয় যোগ্য কোন সম্পদ ছিল না যে, তিনি তা ভোগের জন্য আল্লাহর দরবারে
সন্তানের দুআ করবেন ৷ বরং প্রার্থনা তিনি করেছিলেন একটি সুযােগ্য সন্তানের, যে উত্তরাধিকারী
হতে পারবে নবুয়্যাত এবং বনী ইসরাঈলের স্বার্থ সংরক্ষণ করে তাদের সঠিক পথে পরিচালনে ৷
এ জন্যই আলাহ্ তাআল৷ বলেছেন,
“এ হল তোমার প্ৰতিপালকের অনুগ্রহের বিবরণ, তার বান্দা যাকারিয়্যার প্রতি ৷ যখন সে
তার প্রতিপালককে আহবান করেছিল নিভৃতে; সে বলেছিল, আমার অস্থি দুর্বল হয়েছে,
বার্ধক্যের কারণে আমার মাথা উজ্জ্বল সাদা হয়েছে, হে আমার প্রতিপালক তোমাকে আহবান
করে আ ৷মি কখনও ব্যর্থকাম ,হইনি আ ৷মি আশংকা করছি আমার পরে আমার স্ব গোত্রীয়দের
সম্পর্কে; আমার শ্রী বন্ধ্যা; সুতরাং তুমি তোমার নিকট হতে আমাকে দান কর উত্তরাধিকারী,
যে আমার উত্তর৷ ধিক৷ ৷রিতৃ করবে এবং উত্তর৷ ধিকারিতৃ করবে ইয়৷ ৷কুবের বং শের, এবৎ( হে
আমার প্ৰতিপালক ! তাকে কর সন্তোষভাজন ৷ পুর্ণাঙ্গ বিবরণ সহকারে ৷
এতেও উত্তরা ধিকা ৷রিতু করবে ইয়াকুবের বং শের, এতে বুঝা যায় যে, বিষয়টি নবুয়ত সংশ্লি-
ষ্ট; সম্পদ সংশ্লিষ্ট নয় (কেননা, সম্পদের ক্ষেত্রে একটি গেটি৷ বং শের উত্তরাধিকারী হওয়ার
কো ন অর্থ হয় না (আলহামদু লিল্লাহ ! তাফসীর গ্রন্থে এ বিষয়টিও যথাযথভাবে প্রমাণসহ বর্ণনা
করেছি) ৷
এ ছাড়া আবু বকর (বা) হতে আবু হুরায়রা (বা) সুত্রে আবু সালামা (র) বর্ণিত রিওয়ায়তে
উদ্ধৃত হয়েছে যে, রাসুলুলাহ্ (সা) বলেছেন, নবী ওয়ারিছ রেখে যায় না ৷ এ
ক্ষেত্রে নবী’ পদটি জাতি ব্যচক বিশেষ্য বিধায় ব্যাপকভাবে সকল নবীবেইি বুঝাবে ৷ আর
তিরমিযী (র) হাদীসটি হাসান শ্রেণীভুক্ত বলে মন্তব্য করেছেন ৷ তদুপরি অন্য হড়াদীসে স্পষ্টত
রয়েছে “আমরা নবী সমাজ কাউকে ওরারিছ বড়ানাই না;
মীরাছ রেখে যাই না ৷
দ্বিতীয়ত : বিতর্কের খাতিরে বিধানটি সকল নবীর জন্য ব্যাপক না হওয়ার কথা ধরে না
নিলেও নবীগণের মাঝে আমাদের রাসুল (সা)-কে এমন কতক বিধান বৈশ্যিষ্ট্য বিশিষ্টতা
প্রদান করা হয়েছে যাতে অন্যান্য নবীগণ শরীক নন (এ প্রসংগে নবী চরিত্রের সমাপ্তি পর্যায়ে
একটি স্বতন্ত্র অধ্যায় সন্নিবেশিত হবে ইনশাআলাহ্ ) ৷ এখন যদি ধরেও নেয়া হয় যে,
রাসুলুলাহ্ (সা) ব্যতীত অন্য নবীগণ মীরাছ রেখে মান; যদিও বাস্তব তা নয় তবুও বিশিষ্ট
সড়াহাবীগণ , বিশেষত তাদের তার প্রধান আবু বকর, উমার, উছমান ও আলী (বা) হতে
বর্ণিত রিওয়ায়াত বিষয়টিকে নবী কবীম (না)-এর জন্য খাস বিধানরুপে প্রতিপন্ন করার জন্য
যথেষ্ট-যা আমরা ইতোপুর্বেই আলোচনা করে এসেছি ৷
তৃতীয়ত : এ হাদীস অনুসারে আমল করা এবং এর চাহিদা অনুযায়ী সিদ্ধান্ত প্রদান তা
নবী কবীম (না)-এর জন্য একান্তরুপে খাস হোক কিৎব্য না-ই হোক-অপবিহার্য হবে; যেভাবে
এর অনুকুলে সিদ্ধান্ত প্রদান করেছেন খলীফাগণ এবং এর যথার্থতার স্বীকৃতি দিয়েছেন
আলিমগণ ৷ কেননা, নবী কবীম (না) তো বলেছেন, আমরা মীরাছ রেখে যাই না, আমরা যা
রেখে যাই তা সড়াদাকা ৷ ” এখন শব্দ ও বাক্য বিন্যাস বিশ্লেষণে নবী কবীম (না)-এর বাণী
আমরা যা রেখে যাই তা সাদাকা এ কথাটি তার একান্ত ব্যক্তিগত বিধান
সম্পর্কিত কিংবা তার সংগে অন্যান্য নবীগণের বিধান সম্পর্কিত এর অবগতি প্রদান হতে
পারে, এবং পুর্বের আলোচনা থেকে এটাই স্পষ্ট ৷ তবে এটি বিধানের অবগতি না হয়ে নবী
কবীম (না)-এর ওসিয়্যাতও হতে পারে ৷ অর্থাৎ আমি মীরাছ রেখে যাব না, আমি না রেখে যাব
তা সাদাকারুপে বিবেচনা করতে হবে ৷ এ রুপ অর্থ করলে এ ক্ষেত্রে নবী কবীম (সা)-এর জন্য
বৈশ্যিষ্ট্যর বিষয়টি হবে তার সম্পুর্ণ সম্পদকে সাদাকারুপে ওসিয়্যাত করার বৈধতার প্রকাশ ৷
(যা উম্মাতর ক্ষেত্রে সম্পদের এক তৃতীয়াংশ পর্যন্ত সীমিত) তবে প্রথম অর্থঢিই অধিকতর
স্পষ্ট এবং জামহুর সে-টিই গ্রহণ করেছেন ৷ তবে আবুয-বিনাদ (র)আবু হুরায়রা (রা)
সনদে বর্ণিত আমাদের পুর্বোল্লিখিত মালিক (র) ও অন্যান্যের বর্ণিত হাদীসটি দ্বিতীয় অর্থটিকে
সবলতা প্রদান করে ৷ তাতে রাসুলুলাহ্ (সা) বলেছেন, আমার মীরাছ (পরিত্যক্ত সম্পদ)
দীনার (দিরহাম) রুপে বপ্টিত হবে না ৷ আমার স্তীদের খােরগােষ ও আমার আযিল (কর্মী)-
দের ব্যয় নিবাহের পরে যা পরিত্যাগ করে যার তা’ হবে সাদাকা ৷ সহীহ প্রন্থদ্বয়ে এ ভাষা
বর্ণিত হয়েছে ৷
এ হাদীস অন্য একটি বিষয় স্পষ্ট করে দেয় ৷ তা হল শীআ মতাবলম্বীদের মাঝে অজ্ঞদের
কারো কারো অপব্যাখ্যা বিকৃতির খওন ৷ এদের মতে পুবেক্তি হড়াদীসে
(আমরা সাদাকা রেখে যাই না ৷) অর্থাৎ অব্যয়টি নেতিবাচক (না) অর্থে এবং
গােষ দুই যবর হবে তা ক্রিয়ার কর্ম হওয়ার কারণে, অথচ (এদের অজ্ঞ মুর্থ বলেছি এ
কারণে যে,) সে ক্ষেত্রে এ হাদীসেরই প্রথম অৎ’ আমরা মীরাছ রেখে মাই না (ক
কীভাবে সমন্বিত করা হবে ? এবং “আমার স্তীদের থােরপােষও তা সাদাকা হবে,
রিওয়ায়াতটি-ই বা কী অর্থে প্রয়োগ করা হবে ?
(ওদের এ ভাষ্য বিকৃতির ব্যাপারটি তেমনই, যেমন অন্য একটি ঘটনায় বিবৃত হয়েছে ৷
ঘটনার বিবরণে প্রকাশ, মুতালিযা১ মতবাদের অনুসারী জনৈক ব্যক্তি আহলে সুন্নাত
জামাআতের কোন মনীষীর সামনে পবিত্র কুরআনের এ আয়াতটি
মুসার সাথে আল্লাহ্ সরাসরি কথা বললেন, না পড়ে) (আল্লাহর সাথে
মুসা কথা বললেন) পাঠ করল ৷ অর্থাৎ ণ্এ্যা শ ব্দকে ণ্ঢ ক্রিয়ার কর্মরুপে যবর দিয়ে পাঠ করল ৷
তখন সুন্নড়াহ্ পন্থী শায়খ তাকে বললেন, বেকুব কােথাকার ! তা হলে তুমি এ আয়াতে কেমন
করবে (মুসা যখন আমার নিধন্নিত সময়ে উপস্থিত ৩হল
এবং তার প্রতিপালক তার সাথে কথা বললেন ( ৭ : ১৪৩) ৷ অর্থাৎ এ ক্ষেত্রে তো ধ্-৩
শব্দকে কর্ম সাব্যস্ত করার উপায় নেই ৷ সুতরাং আল্লাহ্ কথা বললেন’ বিষয়টি সাব্যস্ত হয়েই
যাচ্ছে) ৷ এ আলোচনায় আমাদের উদ্দেশ্য হল এই যে , আমরা মীরাছ রেখে যাই না, আমরা না
রেখে যাই তা হবে সাদাকা ৷” হড়াদীসে শব্দ বিন্যাস ও অর্থের বিচারে গ্রহণযোগ্য যে কোন
সম্ভাব্য অর্থই নেয়া হোক, তদানুসারে আমল অপরিহার্য হবে এবং তা মীরা ড়াছের আঘাতের
ব্যাপকতাকে অবশ্যই সীমিত করে দিয়ে এক কী নবী করীম (সা) কে কিৎবা তার স গে
অন্যান্য নবীগণকেও (সা) মীরাছের বিধানের আওতা বহির্ভুভ সাব্যস্ত করবে : অর্থাৎ ব্যাপক
বিধানটি তার বা র্তীদের জন্য প্রযোজ্য হবে না ৷
নবী করীম (সা) এর সহধইনীিগণ ও ত র সভা ৰ্ন-সম্ভতিগণ
আলাহ্ তন্ আলা বলেন,
, “হে নবী-পত্মীগণ! তোমরা অন্য নারীদের মত নও ; যদি তোমরা আল্লাহ্কে ভয় কর
তার পর পুরুষের সাথে কোমল কণ্ঠে এ ভাবে কথা বল না যাতে যার অম্ভরে ব্যাধি রয়েছে যে
প্রলুদ্ধ হয় এবং তোমরা ন্যায়সৎগত কথা বলবে, এবং তোমরা নিজ নিজ ঘরে অবস্থান করবে,
প্রাচীন জাহিলিয়াত যুগের মত নিজেদের প্ৰদশ্নীি বানিয়ে বেড়াৰে না ৷ ণ্তামরা সালাত কায়েম
করবে ও যাকাত প্রদান করলে এবং আলড়াহ্ ও তার রাসুলের অনুগত থাকবে ৷ হে নবী
পরিবার!অ আলাহ্ তো শুধু চান তোমাদের হতে অপবিত্রতা দুর করতে এবং তোমাদের
সম্পুর্ণরুপে পবিত্র করতে, এবং আল্লাহর আয়াত ও জ্ঞানের কথা, যা তোমাদের ঘরে পাঠ করা
হয় তা তোমরা স্মরণ রাখবে ; আলাহ্ অতি সুক্ষ্মদর্শী, সব বিষয়ে তার ত (৩৩ : ৩২৩৪ ) ৷
এ ব্যাপারে কো ন দ্বিমত নেই যে, নবী করীম (সা) নয় জন শ্রী রেখে ইনতিকাল করেছিলেন ৷
তারা হলেন, (১) অ ইশা বিনত আবু বকর সিদ্দীক আত ১ায়মিয়্যা২ (বা); (২) হাফসা বিনত
১ আহলে সুন্নাত জামাআতের সাথে সম্পর্ক ছিন্নকাবী এবং আকিদাও চিন্তাধারার আহলে সুন্নাভের
পরিপন্থী বিকৃত ও বাতিল পন্থার অনুসারী ভ্রান্ত উপদল ৷ অনুরাদক
২ নামের শ্যেষর শব্দটি গোত্র পরিচায়ক ৷ যেমন, এ ক্ষেত্রে বনু তায়ম গোত্র ৰু অনুবাদক