প্রশ্ন
হুজুর আমি মসজিদের ইমাম ৷ বিভিন্ন বাড়িতে দাওয়াত খেতে হয় ৷ না গেলেও অনেক সমস্যা ৷ এমন বাড়িতেও যেতে হয় যিনি সুদী ব্যাংকে চাকরী করে ৷ আবার কেউ নিজেই সরাসরি সুদখুর ৷ তাই জানার বিষয় হলো, এসব হারাম উপার্জনকারীদের বাড়িতে দাওয়াত খাওয়া কি জায়েজ? জানালে কৃতজ্ঞ থাকবো।
উত্তর
হারাম উপার্জনকারীর যদি পূর্ণ টাকা-ই হারাম হয়। আর লোকটি তার হারাম টাকা দিয়েই দাওয়াত খাওয়ায় অথবা যদি লোকটির উপার্জন হালাল ও হারামের মাঝে মিশ্রিত হয় ৷ এবং হালাল উপার্জনের চেয়ে হারাম উপার্জন বেশি হয়। আর লোকটি ঐ মিশ্রিত সম্পদ দিয়ে দাওয়াত খাওয়ায় । তাহলে উক্ত ব্যক্তির বাড়িতে দাওয়াত খাওয়া জায়েজ নয়।
তবে যদি দাওয়াতকারীর সম্পদ এমন হয় যে, তার হালাল উপার্জনও আছে, আবার হারাম উপার্জনও আছে। এবং হারাম উপার্জনের চেয়ে হালাল উপার্জনের পরিমান বেশি। আর লোকটি এ মিশ্রিত সম্পদ দিয়ে দাওয়াত খাওয়ায় ৷ অথবা যদি হারাম উপার্জন দিয়ে দাওয়াত না খাওয়ায় । বরং নিজের হালাল উপার্জন দিয়ে বা কারো থেকে হালাল টাকা ধার করে দাওয়াত খাওয়ায়। তাহলে উক্ত ব্যক্তির বাড়িতে দাওয়াত খাওয়া জায়েজ আছে।
ফতাওয়ায়ে শামী ৬/২৪৭; ফতাওয়ায়ে হিন্দিয়া ৫/৩৪২৷
মুফতী মেরাজ তাহসীন মুফতীঃ জামিয়া দারুল উলুম দেবগ্রান ব্রাক্ষণবাড়িয়া ৷
তবে যদি দাওয়াতকারীর সম্পদ এমন হয় যে, তার হালাল উপার্জনও আছে, আবার হারাম উপার্জনও আছে। এবং হারাম উপার্জনের চেয়ে হালাল উপার্জনের পরিমান বেশি। আর লোকটি এ মিশ্রিত সম্পদ দিয়ে দাওয়াত খাওয়ায় ৷ অথবা যদি হারাম উপার্জন দিয়ে দাওয়াত না খাওয়ায় । বরং নিজের হালাল উপার্জন দিয়ে বা কারো থেকে হালাল টাকা ধার করে দাওয়াত খাওয়ায়। তাহলে উক্ত ব্যক্তির বাড়িতে দাওয়াত খাওয়া জায়েজ আছে।
ফতাওয়ায়ে শামী ৬/২৪৭; ফতাওয়ায়ে হিন্দিয়া ৫/৩৪২৷
মুফতী মেরাজ তাহসীন মুফতীঃ জামিয়া দারুল উলুম দেবগ্রান ব্রাক্ষণবাড়িয়া ৷
উত্তর দিয়েছেন : মুফতি মেরাজ তাহসিন
হারাম উপার্জনকারীর উপহার
সুদখোরের বাড়িতে কি খাওয়া যাবে