প্রশ্ন
আমাদের মসজিদের মুয়াযযিন একদিন ফজরের নামাযের সময় হয়েছে ভেবে আযান দিয়ে দেয়। পরবর্তীতেও স্থির করা যায়নি যে, আযান সময়মতো দেওয়া হয়েছে না পরে। তবে আগে হয়েছে বলেই প্রবল ধারণা। এরপর আমরা ফজরের ওয়াক্তের মধ্যে ঐ আযান দ্বারা নামায আদায় করি। আমাদের নামায সহীহ হয়েছে কি না?
উত্তর
ওয়াক্তের পূর্বে আযান দিলে আযান সহীহ হয় না। প্রশ্নের বর্ণনা অনুযায়ী আপনাদের আযান হয়নি। এক্ষেত্রে ওয়াক্ত হওয়ার পর আবার আযান দেওয়া উচিত ছিল। আযান না দেওয়ার কারণে মাকরূহ হয়েছে। অবশ্য আযান ছাড়া ফরয নামায পড়লেও যেহেতু নামায হয়ে যায় তাই আপনাদের ঐ নামায আদায় হয়ে গেছে।
-আলবাহরুর রায়েক ১/২৫৫; ফাতাওয়া তাতারখানিয়া ১/৫২২; বাদায়েউস সানায়ে ১/৩৮১; মাবসূত সারাখসী ১/১৩৫; আদ্দুররুল মুখতার ১/৩৮৫
উত্তর দিয়েছেন : মাসিক আল-কাওসার
আসসালাতু খাইরুম মিনান নাউম এর জবাব
আসসালাতু খাইরুম মিনান নাউম এর অর্থ
আজানের উত্তর কিভাবে দিতে হয়
ফজরের আযানের জবাব দেওয়ার নিয়ম
মহিলারা আযানের আগে নামাজ পড়া যাবে কি
সম্পর্কিত পোস্ট: অনেককে দেখি, বিতির নামাযের পর বসে বসে দু’ রাকাত নামায নামাযের মধ্য আমার প্রায়ই হাই আসে। এ অবস্থায় আমার করণীয় আমরা জানি , নামাযে আস্তের স্থানে জোরে পড়লে বা জোরের আমার বয়স বিশ বছর। বালেগ হওয়ার পর থেকে মাঝেমধ্যে কয়েক ইমাম সাহেব ফজরের নামায শুরু করেছেন। আমি গিয়ে মসজিদের বারান্দায় জনৈক ব্যক্তি জামাতের সাথে নামায আদায় করছিল। দাঁড়ানো অবস্থায় তার গত রমযানে আমাদের মসজিদের ইমাম সাহেব বিতর নামাযে ভুলে দুআ নামাযীর সামনে সুতরা স্থাপন না করলে তার সামনে দিয়ে যাওয়া অনেক সময় নামায পড়ার সময় সেজদায় মাথা থেকে টুপি পড়ে আমি নামাযে সিজদায় যাওয়ার সময় প্রথমে হাত এরপর হাটু রাখি অ্যালকোহলযুক্ত পারফিউম ব্যবহার করার হুকুম আমার বড় ভাই একজন ভালো হাফেয। সে রীতিমতো দৈনিক সকাল-বিকাল আযানের জবাব দেওয়ার ফযীলত কী? শুনেছি, রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি একাকী নামায আদায়কারী ব্যক্তি সূরা-কিরাত, তাসবীহ-দুআ ইত্যাদি কতটুকু জোরে পড়বে কখনো আমি নামাযে মাসবুক হই। নামায শেষে ভুলক্রমে ইমামের সাথে জনৈক ব্যক্তিকে প্রশ্ন করা হল, মসজিদে বসে ইজতিমায়ীভাবে উচ্চস্বরে যিকির আমার এক ওয়াক্ত নামায কাযা হয়েছে এবং আমি একামত ছাড়াই একটি হাদীসে দেখলাম, নামাযে এদিক সেদিক তাকানোর ব্যাপারে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু অস্থায়ী বাসস্থানে পনের দিনের কম থাকার নিয়তে আসলে, নামায পুর্ন পড়বে নাকি কসর পড়বে ফজরের নামাযের সময় আমি মসজিদের এক কোণে সুন্নত পড়ছিলাম। ইমাম এক রাকাতে তিন সেজদা করলে করনীয় দ্বীনী আলোচনার পূর্বে বিসমিল্লাহ এবং জুমার খুতবার পূর্বে আউযুবিল্লাহ পড়া আমরা জানি, নামাযে আস্তের স্থানে জোরে পড়লে বা জোরের স্থানে একদিন ফজরের সময় আমাদের মসজিদে ইমাম ছাহেব উপস্থিত না থাকায় মসজিদের ইমাম সাহেব মাসআলার আলোচনায় বললেন, নামাযে কেরাতের তারতীব ঠিক যোহরের নামাযের তৃতীয় রাকাতে ইমাম সাহেব ভুলবশত তিনটি সিজদা করেন যোহর অথবা জুমআর পূর্বের সুন্নত এবং ফজর নামাযের পূর্বের সুন্নত আমাদের গ্রামের মসজিদে জুমার দিন মুসল্লিদের জায়গা সংকুলান হয় না জনশ্রুতি আছে যে, হযরত বেলাল রা. আযানে ‘আশহাদু’-এর শীনকে ছীন-এর কোনো সময় তাহাজ্জুদের নামায এক রাকাত পড়ার পর সুবহে সাদিক
আমাদের মসজিদের মুয়াযযিন একদিন ফজরের নামাযের সময় হয়েছে ভেবে আযান Download করতে কোন ধরনের সমস্যা হলে আমাদেরকে জানান।