প্রশ্ন
গত ইদুল ফিতরের নামাযে আমি ইমামতি করেছিলাম। নামাযের পর অন্যজনকে দিয়ে খুতবা পড়িয়ে নেই। যিনি আমাদের চেয়ে বয়সে ও ইলমে বড়। তিনি যখন খুতবা পাঠ করতে উঠলেন তখন অন্য একজন বাধা দিলেন এবং বললেন, এভাবে একজন নামায পড়াবে আর অন্যজন খুতবা পাঠ করবে তা জায়েয নেই।
তাই প্রশ্ন হল, এরূপ করাটা সহীহ হয়েছে কি?
উত্তর
যিনি নামায পড়াবেন তারই খুতবা দেওয়া উত্তম। বিনা ওজরে এর ব্যতিক্রম করা উচিত নয়। কিন্তু কেউ করলে তা নাজায়েয হবে না। তাই প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে বিনা ওজরে তা করে থাকলে অনুত্তম হয়েছে। ইলম ও আমলে বড় ব্যক্তিকে খুতবার জন্য দিতে চাইলে প্রথম থেকেই দিবে। যেন তিনি নামাযও পড়ান এবং খুতবাও পেশ করেন।
-আলবাহরুর রায়েক ২/১৪৮; হাশিয়াতুত তাহতাবী আলাল মারাকী ২৭৬; আদ্দুররুল মুখতার ২/১৬২; মাজমাউল আনহুর ১/২৫৪
উত্তর দিয়েছেন : মাসিক আল-কাওসার
ঈদুল ফিতরের নামাজের তাকবীর
ঈদুল ফিতরের নামাজের নিয়ত আরবিতে
ঈদুল ফিতরের নামাজের নিয়ম
ঈদুল ফিতর নামাজের বাংলা নিয়ত
সম্পর্কিত পোস্ট:
চেয়ারে বসে টেবিলে সেজদা করে নামায পড়ার হুকুম কী জানতে
গতকাল যোহরের আগের চার রাকাত সুন্নত পড়ছিলাম। সময় ছিল খুবই
ফরয নামাজের প্রথম দুই রাকাতে একই সূরা পড়া
একটি হাদীসে দেখলাম, নামাযে এদিক সেদিক তাকানোর ব্যাপারে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
একাকী নামায আদায়কারী ব্যক্তি সূরা-কিরাত, তাসবীহ-দুআ ইত্যাদি কতটুকু জোরে পড়বে
নামাযের প্রত্যেক রাকাতে সূরা ফাতিহা পড়ার আগে أعوذ بالله من
ফরয নামাযের আগে ও পরে যে সুন্নত আছে তা আদায়ের
ফজরের দুই রাকাত সুন্নত নামায ঘরে পড়া সুন্নত, না মসজিদে
জনৈক ব্যক্তি মসজিদের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় ইমাম সাহেবকে সিজদার
আমরা জানি যে, ফজরের ওয়াক্ত হয়ে যাওয়ার পর ফজরের সুন্নত
আযানের জবাব দেওয়ার ফযীলত কী? শুনেছি, রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি
নামাযের বৈঠকে দু’ হাত কীভাবে রাখব? বসা অবস্থায় হাত হাঁটু
নামাযী ব্যক্তির সামনে দিয়ে অজ্ঞাতসারে অতিক্রম করা ও এক্ষেত্রে নামাযীর করনীয়
আমাদের মহল্লার মসজিদ ভেঙ্গে নতুনভাবে মসজিদ নির্মাণের কাজ চলছে। প্রথম
আমি গত বিশ্ব ইজতিমায় গিয়েছিলাম। নামাযের সময় মানুষ বেশি হওয়ার
ক) ফরয নামাযের পর মোনাজাতের আগে বা মোনাজাত ব্যতীত আয়াতুল
আমরা জানি, নামাযে আস্তের স্থানে জোরে পড়লে বা জোরের স্থানে
ক) কিছুদিন আগে আমাদের মসজিদে মাগরিব নামাযের আযান ও ইকামতের
মহিলারা নিজ ঘরে একা নামায পড়াকালীন সতর ঢাকার বিধান
জনৈক ব্যক্তি জামাতের সাথে নামায আদায় করছিল। দাঁড়ানো অবস্থায় তার
মাসবুক ব্যাক্তি ইমামের সাথে যদি শুধু ডান দিকে ভুলে সালাম
মহিলারা হায়েয অবস্থায় আযানের উত্তর দেওয়া
আমার আব্বু সুস্থ-সবল। তিনি দাঁড়িয়ে নমায পড়তেও সক্ষম। ফরয, ওয়াজিব
ওয়াক্ত আসার পুর্বের আযান দিয়ে নামায পড়া
আমাদের বাড়িতে ছোট একটি পাঞ্জেগানা মসজিদ আছে। তাতে আমরা জুমার
আমি যোহরের নামাযের শেষ বৈঠকে ছিলাম। এ সময় আমার দুই
ফরয নামাযের প্রথম রাকাতে সূরা নাস পড়ে ফেললে করনীয়
আমাদের এলাকার মহিলারা বলছে, নামাযের পর মোনাজাতের সময় হেজাবের ভিতর
অনেক সময় এমন হয় যে, ইমাম সাহেব তাশাহহুদ শেষ করে
আমরা জানি, দুজন মিলে জামাতে নামায পড়লে মুকতাদি ইমামের ডান
গত ইদুল ফিতরের নামাযে আমি ইমামতি করেছিলাম। নামাযের পর অন্যজনকে Download করতে কোন ধরনের সমস্যা হলে আমাদেরকে জানান।