একদিন কোনো এক মসজিদে জুমার নামায পড়ছিলাম। ইমাম সাহেব যখন খুতবা পড়ছিলেন তখন এক লোক পেছনের কাতার থেকে মানুষদেরকে ডিঙিয়ে সামনের দিকে আসতে থাকে। ইমাম সাহেব তা দেখে খুতবা পড়া বন্ধ করে তাকে সামনের দিকে আসতে বারণ করেন এবং যেখানে আছে সেখানেই থেমে যেতে বলেন।
আমি জানি, খুতবার মাঝে কোনো কথা বলা নিষেধ। তাই আমার প্রশ্ন হল, ইমাম সাহেবের উক্ত কাজটি ঠিক হয়েছে কি?
প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে খতীব সাহেবের জন্য ঐ ব্যক্তিকে নিষেধ করা অন্যায় হয়নি; বরং তা শরীয়তসম্মতই হয়েছে। কেননা নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও সাহাবীগণ থেকে খুতবা প্রদানকালে প্রয়োজনে সৎ কাজের আদেশমূলক কোনো কথা বলা বা অন্যায় কাজ দেখলে খুতবার মাঝেই নিষেধ করা প্রমাণিত আছে।
অবশ্য খতীব ছাড়া কোনো মুসল্লির জন্য খুতবা অবস্থায় এ ধরনের কথা বলাও নিষেধ।
-সুনানে আবু দাউদ, হাদীস : ১১১১; নাইলুল আওতার ৩/২৫২; সহীহ মুসলিম, হাদীস : ৮৪৫; বাদায়েউস সানায়ে ১/৫৯৫; ইমদাদুল ফাত্তাহ ৫৬৮; হাশিয়াতুত তহতাবী আলাদ্দুর ১/৩৪৭; আদ্দুররুল মুখতার ২/১৪৯; ফাতাওয়া তাতারখানিয়া ২/৫৭৩
সম্পর্কিত পোস্ট:
অনেক সময় আমার এমন হয় যে, ফরয নামাযের প্রথম বৈঠকে- আমাদের এলাকার মহিলারা বলছে, নামাযের পর মোনাজাতের সময় হেজাবের ভিতর
- অন্ধ ব্যক্তিকে মসজিদের মুয়াযযিন বানানো যাবে কি না
- আমাদের মসজিদের মুয়াযযিন একদিন ফজরের নামাযের সময় হয়েছে ভেবে আযান
- আযানে আল্লাহু আকবার এর "হামযা" অথবা বা কে লম্বা করে পড়া
- অনেক সময় এমন হয় যে, ইমাম সাহেব তাশাহহুদ শেষ করে
- আমার বড় ভাই একজন ভালো হাফেয। সে রীতিমতো দৈনিক সকাল-বিকাল
- আমি একটি বইয়ে পড়েছি যে, তাকবীরে তাহরীমার পূর্বে জায়নামাযে দাড়িয়ে
- একদিন ফজরের আযানের সময় الصلاة خير من النوم ভুলক্রমে বাদ
- গত কিছুদিন আগে আসরের নামাযে ইমাম সাহেব প্রথম বৈঠক না
- গত রমযানে আমাদের মসজিদের ইমাম সাহেব বিতর নামাযে ভুলে দুআ
- সেদিন এক ব্যক্তির মুখে শুনলাম, রমযান মাসে নাকি এমন একটি
- আমাদের এলাকায় এক ব্যক্তির দাড়ি নাড়ানো অভ্যাস। প্রায় সময় সে
- আমার আব্বু সুস্থ-সবল। তিনি দাঁড়িয়ে নমায পড়তেও সক্ষম। ফরয, ওয়াজিব
- আমার বাবাকে তার এক বন্ধু একটি ওয়ালম্যাট গিফট করেছে। তাতে
- মসজিদের দেয়ালে অনেক সময় নিচের বাক্যগুলো হাদীস হিসেবে লেখা থাকে
- জায়নামাযে দাড়িয়ে ইন্নি ওয়াজ্জাহতু পড়া
- আমার এক আত্মীয় এক সপ্তাহ যাবৎ অসুস্থ ছিল। একেবারে মুমূর্ষু
- সেদিন বিতর নামায পড়ছিলাম। ৩য় রাকাতে দুআয়ে কুনূত না পড়েই
- মহিলারা হায়েয অবস্থায় সিজদার আয়াত শুনলে পবিত্র হওয়ার পর তাদেরকে
- আমার বয়স বিশ বছর। বালেগ হওয়ার পর থেকে মাঝেমধ্যে কয়েক
- নামাযের তাকবীরে "আল্লাহ" এর প্রথম আলিফ লম্বা করে পড়া
- একটি হাদীসে দেখলাম, নামাযে এদিক সেদিক তাকানোর ব্যাপারে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
- একদিন আমাদের মসজিদের ইমাম সাহেব যোহরের নামাযের ১ম রাকাতে উচ্চস্বরে
- আমি জানি যে, হানাফী মাযহাবে ফজরের নামায ফর্সা হওয়ার পর
- সাহেবে তারতীব ব্যক্তি-অর্থাৎ যার যিম্মায় কোনো অনাদায়ী কাযা নামায নেই
- যোহর ও আসরের নামায কাযা হয়েছে। মাগরিবের ওয়াক্ত শেষ হওয়ার
- বিদয়াতী ইমামের পিছনে নামায পড়ার বিধান
- শবে কদরের আমল কি? বিশেষ পদ্ধতির কোনো আমল আছে কি
- ইমাম সাহেব ফজরের নামায শুরু করেছেন। আমি গিয়ে মসজিদের বারান্দায়