প্রশ্ন
অনেক ট্রেনে নামাযের কক্ষ থাকে । আবার অনেকগুলোতে থাকে না ৷ অনেক সময় ভিরের কারণে নামাযের কক্ষে পৌছাও সম্ভব হয় না ৷ ফলে সীটে নামায পড়তে হয় ৷ কিন্তু ট্রেন চলা অবস্থায় দাঁড়িয়ে নামায পড়া কঠিন হয়। কারণ ঝাঁকুনির দরুণ পড়ে যাওয়ার উপক্রম হয় । নামায অবস্থায় ট্রেনে কেবলা ঠিক রাখাও মুশকিল হয়। এমতাবস্থায় কিভাবে নামায আদায় করব?
উত্তর
ট্রেনেও ফরয নামায দাঁড়িয়ে আদায় করা ফরয। তাই যথাসম্ভব দাঁড়িয়ে নামায পড়তে চেষ্টা করবে৷ প্রয়োজনে কিছু ধরেও দাঁড়াতে পারবে। তথাপিও যদি দাঁড়িয়ে নামায পড়া সম্ভব না হয় তাহলে সেক্ষেত্রে বসে নামায পড়তে পারবে। তবে ট্রেনেও নামায শুরু করার সময় কেবলার দিক ঠিক করে সেদিকে ফিরে নামায পড়তে হবে। এবং পরে নামায অবস্থায় ট্রেন ঘুরে যাওয়ার কারণে কিবলা পরিবর্তন হয়ে গেলে নামাযীও কিবলার দিকে ঘুরে যাবে। যদি কিবলা পরিবর্তন হওয়ার পর নামাযী কিবলার দিকে না ঘুরে তাহলে তার ঐ নামায পুনরায় পড়তে হবে। কিন্তু শুরুতে কিবলামুখী হয়ে দাঁড়ানোর পর নামাযের ভিতর কিবলা পরিবর্তনের বিষয়টি যদি জানতে না পারে ৷ এবং ঐভাবেই নামায শেষ করে তাহলে তার নামায আদায় হয়ে যাবে।
-ফাতাওয়া খানিয়া ১/৭৬; ফাতাওয়া তাতারখানিয়া ২/৫৪১; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/১৪৪৷
মুফতী মেরাজ তাহসীন মুফতীঃ জামিয়া দারুল উলুম দেবগ্রাম ব্রাহ্মণবাড়িয়া ৷
উত্তর দিয়েছেন : মুফতি মেরাজ তাহসিন
গাড়িতে নামাজ পড়ার বিধান আল কাউসার
ইশারায় নামাজ পড়ার নিয়ম
সম্পর্কিত পোস্ট:

জনৈক ব্যক্তিকে প্রশ্ন করা হল, মসজিদে বসে ইজতিমায়ীভাবে উচ্চস্বরে যিকির

আজ থেকে প্রায় আট-নয় বছর পূর্বে আমাদের এলাকায় একটি পাঞ্জেগানা

অনেক সময় যোহরের নামাযের আগে সময় না থাকায় সুন্নত পড়তে

শুনেছি, রুকু থেকে দাঁড়ানোর অবস্থায় এবং দুই সিজদার মাঝে বসা

ফজরের জামাত শুরু হওয়ার পর সুন্নত

এক ব্যক্তি নামাযে দ্বিতীয় রাকাতে ফাতেহা না পড়ে ভুলে সূরার

আমার মাঝে মাঝে এমন হয় যে, ফজরের সময় মসজিদে গিয়ে

আমার জামার নিচের অংশে এক শিশুর পেশাব লেগেছিল। তখন জামাটি

মহিলারা হায়েয অবস্থায় সিজদার আয়াত শুনলে পবিত্র হওয়ার পর তাদেরকে

আমি মাগরিবের নামাযে প্রথম রাকাতে সূরা ফাতেহা শেষ করে ভুলবশত

উমরা পালন করার সময় তাওয়াফের দুই রাকাত ওয়াজিব নামায তওয়াফের

আমি জানি যে, হানাফী মাযহাবে ফজরের নামায ফর্সা হওয়ার পর

মহিলারা নামায আদায়ের সময় চুল খোঁপা করে রাখলে নামাযের কোনো

ফরয নামাযের আগে ও পরে যে সুন্নত আছে তা আদায়ের

কিছুদিন আগে আমাদের মহল্লায় একটি নতুন মসজিদ হয়েছে। সভাপতি সাহেবের

আমরা জানি, মাগরিব, ইশা ও ফজরের নামায যদি কেউ একা

জনৈক ইমাম সাহেব ফজরের নামাযে সূরা কিয়ামারولو القى معاذيرةএর স্থলেولو

আমি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্র। আমি উচ্চস্বরে নামাযের নিয়ত করার

জনৈক ব্যক্তি একাকী নামায পড়ার নিয়তে নামায শুরু করার পর

কখনো আমি নামাযে মাসবুক হই। নামায শেষে ভুলক্রমে ইমামের সাথে

আমাদের এলাকার এক ওয়ায়েয বললেন, কোনো ব্যক্তি যদি মসজিদে প্রবেশ

আমি একদিন একাকী মাগরিবের নামায আদায় করছিলাম। শেষ রাকাতে একটু

মাঝেমধ্যে আমি নামাযের কোনো রাকাতে একটি সিজদা করে অপর সিজদাটি

ইমাম সাহেবকে দেখি, ফরয নামাযের পর নিজ জায়গা থেকে একটু

এক রাকাতে তিন সেজদা করলে করনীয়

সালাতুত তসবীহ নামাযের প্রমান, ফযিলত, ও পড়ার নিয়ম

মশার রক্ত মিশ্রিত কাপড় পরে নামায পড়া

যদি চার রাকাতবিশিষ্ট নামাযের জামাতে তিন রাকাত ইমামের পিছনে না

নামাযের মধ্যে বায়ু চেপে রাখলে কি নামায পুণরায় পড়তে হয়

আমাদের মসজিদের ইমাম সাহেব একদিন ইশার নামাযে প্রথম বৈঠক না