সংগে নিয়ে তা ৷স৷ লোকদের জন্য ক্কিৱান এবং (দুই) হাদীবিহীন হুলাকহুদর জন্য তামাত্তু ৷
াল্পাহই সমধিক অবগত ৷
এ প্ৰসং গে ইমাম বুখাবী (র) বলেন, জ৷ ৷বির (র) ও ইবন আব্বাস (রা)-এর বরাহুত বলেন
যে, তারা বলেছেন, নবী করীম (সা) এবং তার সাহাবীগণ জিলহহুজ্জব চার তা ৷রিখে মক্কায়
পৌছহুলন, তার৷ হহুজ্জর ইহরাম বেহুধ ছিলেন, তার সাথে অন্য কিছু (উমরা) মিশ্রিত ছিলনা ৷
আমরা পৌছে তাওরাফ স ঈ শেষ করলে রাসুলুল্পা হ্ (সা) এর হুকুহুম আমরা সেটিকে উমরা
পরিণত করলাম ৷ তিনি আমাদের ত্রী গমহুনরও অনুমতি দিলেন ৷ একথা টি সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ল
আত্বা (র) বহুলন, জা ৷বির (বা) বললেন, ফলে আম৷ দের কেউ কেউ মিন৷ অভিমুখে যেতে
লাগহুলা, অথচ তখন তারা সলমও করছিল ৷ এ ক্ষেত্রে জা ৷বির (বা) তার হাহুতর ইংগিহুত বিষয়টি
ব্যক্ত করছিলেন ৷ এ আলোচনা নবী করীম (সা) এর কাছে পৌছহুল তিনি বললেন–
আমার কাছে ণ্ খবর পৌহুছহুছ যে, একদল লোক এমন কথা বলছে ৷ আল্লাহর কলম! আমি
আল্লাহর তহুয়তাদেরচেয়ে অধিক ভীত (মুত্তার্কী) এবং তাদের হুচহুয় অধিক পুণ্য প্রত্যাশী আর
আমি আমার ব্যাপারে পরে যা বুঝেছি তা যদি আহুগ্ বুঝতামতহুব আমি হাদী নিয়ে আসতাম
না ৷ আর যদি শ্ আমারন্ণ্ন্সাথেট্ট হাদী নান্দ্বথাকতশ্নতহুব আমিওপ্ইঅ্যাশ্যই হালালহহুয় হুয়তাম ৷ তখন
সুরড়াক৷ ইবন জুওম (রা) দাড়িয়ে বললেন, ইয়া রাসুলুল্পা হ ’ এ ব্যবস্থা শুধু আমাদের জন্য নাকি
সরকাহুলর জন্য ষ্ জবাবে তিনি বললেন, বরং সর্বকালের জন্য
ইমাম মুসলিম (র) বলেন, কুতায়ব৷ (র)জ জাবির (রা) সুত্রে বর্ণনা করেন ৷ তিনি বলেন,
আমরা ইফরাদন্ হহুজ্জ্বর ইহরাম করে রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর সাথে এগিয়ে চললাম আ ৷ইশা (রা)
রওরনো হলেন,: উ;মরার ণ্ইহন্নাম করে: ৷ আমরা; সাবিফ’ন্এ উপনীত হলে তার রজঃস্রাব দেখা
দিল;৷ আমরা মক্কায়: পৌছে হুগহুলকাৰুব৷ এবং সাফাশ্মারওয়া প্রদক্ষিণ ন্ করলাম ৷ রাসুলুল্লাহ্
(না) আমাদের মাঝে যারমার সাহুথ হাদী ছিল না তাদের হলােল হয়ে যাওয়ার নির্দেশ
দিলেন ৷ ন্ জাবির ন্ বহুলন, আমরা বললাম কি ধরনের হালাল হওয়া? তিনি বললেন, পুর্ণাৎগ
হালাল ৷ তখন :আমর৷ শ্রী করলাম , ৷ সুগন্ধিৰু ব্যবহার করলাম“ এবং (ইহরাম কালে
নিষিদ্ধ) পােশাক৷ ৷দি পরিধান করলাম ৷ অথচ তখন আমাদের এবৎঅ আরাফ৷ দিবসের মাঝে চার
রাহুতর অবিক ব্যবধান ছিল না ৷ এ হাদীসদহুয়র স্পষ্ট ভাষ্য হল নবী করীম (সা) বিদায়
হহুজ্জ্বর, সময় জিলহজ্জ মাসের চার ত৷ ৷বিখ সকা লে মক্কায় উপনীত হয়েছিলেন এবং তা ছিল
হুরাববার সুর্য পুর্ব দিগস্তে উচু হওয়ার পরে চাশ্াত এর সময় ৷ ৫কন না, ৷বুখারী, মুসলিম সহীহ্
গ্রঢুন্থদ্বহুয় উদ্ধৃত উমার ইবনৃল থাত্তাব (রা)-এর হাদীহুলর ভাষ্য মহুত যা পরে আসবে, আরাফা
দিবস (নয় তারিখ) হ্নিব্ ওক্রার এবং এ বিষয়টি সর্ব সম্মত ৷ সুতরাং সে বছরের জিলহহুজ্জর
মাস পহেলা ছিল নিশ্চিতরুহুপ বৃহস্পতিবার (অতএব হিসাব মহুত চার ত ৷ ৷বিথ হহুর রবিবার) ৷
, সুতরাং মাহুসরঢ়ার তারিখ রবিবার নবী কয়ীম (সা) আগমন প্ বল্মার পরের ৷য়ভুল্লা হ্র তাওয়াফ
ও:সাফামারওয়ায় সাঈ:দিহুয় :সুচন৷ বললেন, যেমনটি পুর্বে বহুল এসেছি ৷ মারওয়ায় তার তাওয়াফ
(সাঈ) সম্পন্ন হলে তিনি হ দী সাথে না নিয়ে অস ণ্লাকাদ্র হাল লাল হওয়ার অলৎঘ ঘনীয় নির্দেশ
দিলেন ৷ ফলে ঐ নির্দেশ পালন করা তাদের জন্যঅ আবশ্া৷কীয় সাব্যস্ত হল৷ ৷তাই, ত ৷রা তাই
করলেন ৷ তবে নবী করীম (সা) হাদী সাথে নিয়ে আমার লোঃতি তে তার হালাল না হওয়ার
কা ণে তাদের কেউ কেউ অঙ্ক ক্ষেপ করছিলেন ৷ কেননা, ত ৷র৷ সব কিছুতে নবী করীম (সা) এর
অযুগমন অনুসরনে উদ্গীব ছিলেন ৷ নবী করীম (না) তা ৷দের এ মর্যবেদনা প্রত্যক্ষ করে তাদেরকে
লক্ষ্য কার বললেন, আমার যে ব্যাপার আ ৷মি পরে বৃঝেছি তা যদি আগে বুঝগ্লুম তবে অঙ্ক
নিয়ে আসতাম না এবং এটিকে অবশ্যই উমরা ৷য় পরিণত করতাম ৷ অর্থাং অঙ্ক মিমদি জানতাম যে,
এ ব্যাপারটি তোমাদের জন্য মনঃকষ্টের কারণ হয়ে তবে অবশ্যই আমি হাদীনিঘ্নে আসাণ্ বর্জন
কয়তাম এবং তোমাদের মত হালাল হয়ে যেতাম ৷ এ ব্যাখ্যা অনুসারে তামাত্তু সর্বোক্তাহ্ওয়ায়
প্রমাণ উজ্জ্বল হয়ে উঠে ৷ “ যা এ হাদীন্সেরংভিত্তিতেট্মাম্ আহস্মদ গ্রহণ করেছেন৷ তিনি বলেছেন,
নবী করীম (সা) যে কিরাংন হজ্জ পালনকারী ছিলেন তাতে আমার বিন্দু মাত্র সন্দেহ নেই ৷ তার
(এহুতও সন্দেহ নেই যে) তামাভুই সর্বোত্তম ৷ কেননা, নবী কবীম (সা)তামাক্কুয় জন্যআফসােস
করেছিলেন ৷ তবে (আমাদের পক্ষে) এর জবাব হল নবী করীম (সা) হাদী সাথে না নিয়ে আসা
লোকদের জন্য কিরানের তুলনায় তামাত্ত্ব শ্রেষ্ঠ হওয়ারকারণে আফহুসাস করেন নি৷ বরং তিনি
আহ্মেপ করেছিলেন নিজে ইহরাম অবস্থায় অব্যাহত থেকে তার সংগীদেরহালাল হয়ে যাওয়ার
আদেশ দেয়ার ফলে উাদের মনকােষ্টর কারণে ৷ এবং এ কারণেই গভীর নিরীক্ষ্যণ এ ততু
অনুধাবন কার ইমাম আহম্মদ (র) তার দ্বিতীয় উজািত অভিমত ব্যক্ত করেছেন যে, যার হাদী না
নিয়ে যাবে তাদের জন্য তামাত্ত্ব উত্তম ৷ যেহেতু নবী করীম (সা) তার সাহাবীকুহুলর মাহুঝ হাদী না
নিয়ে আসা দোকাদর ঐ মর্মে হুকুম দিয়েছিলেন ৷ পক্ষাম্ভরে বাক হাদী নিয়ে যাবেন তাদের জন্য
কিংানই উত্তম ৷ যেমন, মহান মহীয়ান আল্লাহ বিদায় হজ্জ তার প্রিয়নবীয় জন্য পসন্দ করেছিলেন
এবং যুল-হ্না৷য়কায় তাহুক সে মতে আদেশ দিয়েছিলেন যা পুর্বেই অ ৷হুল৷ ৷চিত হয়েহুছ ৷
আল্লাহ্ই সমধিক অবগত ৷ ণ্
অনুচ্ছেদ সাঈ
সাফা মারওয়ায় সাঈ সমাপ্তি ও হাদীবিহীন লোকদের হ্জৌ ইহরা ৷ম মোঃ যেল্পা র নির্দেশ
দেয়ায় পরে নবী কবীম্ (না) তার সহযাত্রীদের নিহুয় এগিয়ে চললেন এবং মক্কা নগ ৷রীর পুব প্রা ন্তেৱ
আব্তাহ্-এ অবস্থান নিলেন ৷ সেখানে রােববা হুরর অবগ্রিষ্টি সময় সোমবার, মঙ্গলবা র ও বুধবার
অবস্থ ন করে বৃহস্পতিবার সকলে ফজহুরর সালাত আদায় করলেন ৷ এ দিনওলি হুত তিনি সেখ৷ ৷য়ে
তার সহযাত্রী সাহাৰীগ্যাকে নিয়ে জ ৷ম৷ আহুত সালার্ত আর যে করলেন এবং এ সব দিহুনব কো নও
সময় তিনি (তাওয়ার্ফ ইত্যাদির উদ্দেশ্যে) কা রায় ফিরে য়াননি ৷ এ প্রসংগে ইমাম বুখ৷ ৷বী (র) বলেন,
অনুচ্ছেদং : প্রথম বারের তাওয়াফের পহুর মারা অ ৷রাফায় গিয়ে ফিরে না আস৷ পর্যন্ত
পুনরায় বা আর সান্নিধ্য গমন ও তাওয়াফ করেন না তাদের প্রসৎগ ৷
ঘৃহাম্মদ ইবন আবু বকর আবদুল্লাহ্ ইবন আব্বাস (রা) থেকে ; বর্ণনা ৰু করেন তিনি, বলেন,
নবী, করীম (সা) মক্কায় আগমন করে সাতৃবার তাওয়াফ করলেন ও সাফা-মারওয়ায় সাঈ
১ আবতাহ ,বাতহ৷ কংকরময় ভুমি ৷ অনুবাদকণ্
করলেন এবং আবার সে তাওয়াফের পরে আরাফা হতে প্রত্যাবর্তন না করা পর্যন্ত কারার
কাছে আর পেলেন না ৷ এটি বুখায়ী (র)-এর একক বর্ণনা ৷
অনুচ্ছেদ ! আবতাহে অবস্থান ও আলী (না)-র আগমন প্ৰসৎগ
এ সময় মক্কার বইিরে রাতহার কং করময় ভুমিতে নবী করীম (সা) এর অবস্থান কালে
ইয়ামান হতে হযরত আলী (রা) আগমন করলেন ৷ নবী কয়ীম (সা) খালিদ ইবনুল ওয়ালীদ
(না)-এর স্থানে তাকে আমীর নিয়োগ করে ইয়ামানে পাঠিয়েছিলেন (যেমন, আমরা পুর্বে বলে
এসেছি) ! তিনি এসে দেখলেন যে, রাসুলুল্লাহ্ (সা)-এব সহধর্মিনীগণ এবং হাদীৰিহীন হজ্জ
যড়াত্রীদের মত তার শ্রী ও রাসুল তনয়! ফাতিমা (রা) ও হাসান হয়ে গিয়েছেন এবং সুরমা
ব্যবহার ও রংগীন কাপড় পরে সাজ লজ্জা করেছেন ৷ আলী (রা) বললেন, তোমাকে এসব কে
করতে বলেছে? ফাতিমা (রা) বললেন, আমার আব্বাজান ৷ আলী (রা) তখন শ্রীর প্ৰতি ক্রোধে
উত্তেজিত হয়ে রাসুলুল্লাহ (সা)-এর কাছে গিয়ে তাকে অবহিত করলেন যে, ইয়া রাসুলুল্লাহ্
ফাতিমা হালড়াল হয়ে গিয়েছেন, রংগীন কাপড় পরেছেন, সুরমা লাগিয়েছেন এবং বলেছেন যে,
আপনিই নাকি তাকে এসব করতে বলেছেন ৷ জবাবে নবী করীম (সা) বললেন,
সে সত্য বলেছে! সে সত্য বলেছে! সে সত্য বলেছে! তারপর রাসুলুল্পাহ্
(সা) বললেন, হজ্যে বিরত করার সময় তুমি কী বলে ইহরাম বেধেছিলে ? আলী (রা)
বললেন নবী করীম (না)-এর ইহরামের ন্যায় ইহরামের নিয়ত করেছি ৷ নবী করীম (সা)
বললেন, তবে আমার সাথে তো হাদী রয়েছে, সুতরাং তৃমিও হালাল হবে না ৷ তখন ইয়ামান
হতে আলী (রা)-রনিয়ে আসা হাদী এবং মদীনা হতে ও পরে খরিদ করে রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর
নিয়ে আসা হাদীর সমষ্টি ছিল একমত উট ৷ তড়ারা উভয়ের এসব হাদীতে পরস্পরে শরীক
হলেন ৷ সহীহ্ মুসলিমের বরাতে এ সব বিবরণ আগেই উল্লেখিত হয়েছে ৷ এ বিবরণ হাফিজ
আবুল কাসিম আত তাবারানী (র)-র বর্ণনাকে প্ৰভ্যাখান করে যা তিনি ইকরিমা ইবন আব্বাস
(রা) সুত্রে উল্লেখ্য করেছেন, এ মর্মে যে, আলী (রা) জুহফায় নবী করীম (সা) এর সাথে
মিলিত হয়েছিলেন ৷ আল্লাহই সমধিক অবগত ৷
আবু মুসা (রা) ছিলেন আলী (রা)-এর সহযাত্রীদের অন্যতম ৷ কিন্তু তিনি হাদী নিয়ে
আসেন নি ৷ তাই তিনি উমরায় জন্য তাওরাক ও সাঈ করার পরে নবী করীম (সা) তাকে
হলোল হয়ে যেতে বললেন, তিনি হজ্জ (এর ইহরাম) বাতিল করে তা উমরায় পরিণত করে
তামাত্তু আদায়কারী হলেন ৷ তাই, উমর ইবনুল খাত্তাব (রা)-এর খিলফোতকালে তিনি এরুপ
করার ফাতওয়া দিতে লাগলেন ৷ তবে উমর (রা) উমর) হতে হজ্জাক পৃথক করার অভিমত
গ্রহণ করলে আমীরুল যুমিন উমর (রা) এর প্ৰতিপত্তির স্বীকৃতি দিয়ে এবং তাকে সন্তুষ্ট করার
মানসে তিনি এ ফাতওয়া প্রদান থেকে রিবত রইলেন ৷
ইমাম আহমদ (র) বলেন, আবদুর রাঘৃযাক (র) আবু জুহায়ফা (রা) সুত্রে বষ্নাি করেন,
তিনি বলেন, আমি বিলাল (রা) কে নবী করীম (সা) এর রাতহায় অবস্থানকালে আমান দিতে
দেখেছি ৷ তিনি তখন ঘুরে ঘুরে এদিকে ওদিকে সুখ করছিলেন এবং তার দৃআংওলছিলর্তার
দু কানে ৷ (বর্ণনা কারী বলেন,) রাসুলুল্লাহ (সা) তার একটি লাল বর্ণের, আমার যতদুর মনে
পড়ে চামড়ার তৈরী র্তাবুতে অবস্থান করছিলেন ৷ রাবী বলেন, ৰিলাল (রা) একটি ণ্কটি বর্শা