ওফাত পুর্বকালীন নবী করীম (সা) এর ভাষণ ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে
বায়হার্কী (র) বলেন, হাকিম (র) আয়ুব্রব ইবন বাশীর (রা ) সুত্রে এ মর্মে বর্ণনা করেন
যে, রাসুলুল্লাহ্ (সা ) তার (অন্তিম) অসুস্থতা কালে বললেন,
সাতটি ভিন্ন ভিন্ন কুয়েড়ার সাত মশক হতে আমার উপরে পানি ঢেলে দাও; যাতে আমি বের
হতে পারি এবং লোকদের অংপীকার নিতে ও উপদেশ দিতে পারি ৷” র্তার৷ তা পালন করলেন ৷
রাসুলুল্লাহ্ (সা) বের হয়ে এসে যিস্বরে উপদেশ ৷ন করলেন ৷ তখন অশ্নোহুর হ্ামৃদ ও তা র
ছানার পদুর নবী করীম (না) প্রথম যে বিষয়টি আলোচনা করলেন৩ তা ছিল উহুদের
তিনি: ৷ মাগফিরতে প্রার্থনা করলেন এবং তাদের জন্য দুআ করলেন ৷
তারপর তিন বলহ্বল্প
মুহাজির জানন্মোতা ভোরো বৃদ্ধি আর আনসায়ীর৷ তাদের ন্থিতাবস্থায়
রয়েছে, বৃদ্ধি পাচ্ছে না ৷ ওরা আমার যে আমি অশ্রের গিয়েছি ৷৩ তাই
তাদের মধ্যকার সজ্জনদের সম্মান করবে এবং ররুন্যারকরািদের মার্জনা করবেঃ ৷ তারপর
রাসুলুল্লাহ্ (সা) র্তার বান্দাদে র মাঝে এক বান্দাকে দুনিয়া
এবং আল্লাহর কাছে যা রয়েছে এ দৃয়ের মাঝে একটি বেছে নেয়ার ইখতিয়ড়ার দিলেন, সে
রল্দো আল্লাহর কাছে যা রয়েছে’ তাই ইখতিয়ার করল ৷ ” জনতার মাঝে আবু বকর রড়াযিয়াল্লাহু
আনহু এ কথার ,“বরং আমরা আমাদের
জীবন, আম্যাদর সতানশ্সম্ভতি ও সম্পদ-সম্পত্তি আপনার জন্য উৎসর্পিত করছি ৷ রাসুলুল্লাহ্
( সা) বললেন ,
ধীরে আবু বকর! (ব্যস্ত হয়াে না !)নসজিদ মুখী এ দরমাগুলাের দিকে লক্ষ্য কর !
এ গুলো বন্ধ করে দেবে আবু রকয়ের ঘর হতে যেটি রয়েছে সেটি বাদে ৷ কেননা সঙ্গী
হিসাবে আমার কাছেও তার চাইতে শ্রোঠ কাউকে আমি জানি না ৷ এ হাদীসটি মৃরসাল (সনদ
বিযুওও ) তবে এর অনেক শাইিদ (সমর্থক) রিওয়য়োত ৩রয়েছে ৷ ওয়াকিদী (র) বলেন তার
ইবন যুরড়ারদ নবী কবীর (সা) সহধর্মিনী উম্মু সালামা (রা) হতে বর্ণনা কারন ৷ ণ্ বক্রু
“এক টুকরা কাপড় দিয়ে মাথায় পট্টি বেধে “রাসুলুল্লাহ্ (সা) বের হলেন, তিনি মিম্বরের উপর
স্থির হলে উপস্থিত লোকেরা মিম্বরের চারদিক ঘিরে ফেলল এবং রেষ্টনী বানিয়ে ফেলল ৷ তখন
নবী করীম (সা) বললেন, “যার হাতে
আমার জীবন তার শপথ ! এ মুহুর্তে আমি অবশ্যই হাওয (-ই কাওছার)এর উপরে অবস্থান
করছি ৷” তারপর তিনি তাশাহ্হুদ (হামৃদ ও সালাত) আদায় করলেন ৷ তাশাহ্হুদ শেষে তিনি
প্রথম যে কথাটি বললেন, তা ছিল এই যে, উহুদের শহীদদের জন্য মাগফিরাতের দুআ ৷
তারপর বললেন, আল্লাহর বান্দাদের মাঝে একজন বান্দা দুনিয়া এবং আল্লাহর কাছে যা রয়েছে
(এ দু’য়ে)-এর মাঝে ইখতিয়ার প্রদত্ত হয়ে সে বান্দা আল্লাহর কাছে যা রয়েছে তা পসন্দ
করল ৷ এ কথা শুনে আবু বকর (বা) র্কাদতে শুরু করলেন ৷ আমরা তার যে কান্নায় বিস্ময়বােধ
করলাম ৷ তিনি বললেন, আমার মা-বাপের কসম ! আমরা আপনার জন্য উৎসর্গ করছি আমাদের
পিতাদের আমাদের মাতাদের এবং আমাদের জীবন ও সম্পদসমুহ! এতে থােদ রাসুলুল্লাহ্ (সা)-
ই ছিলেন ইখতিয়ারপ্রাপ্ত বান্দা এবং আবু বকর (রা) ছিলেন আমাদের মাঝে রাসুলুল্লাহ্ (সা)-
এর ব্যাপারে সর্বাধিক বিজ্ঞজন ৷
রাসুলুল্লাহ্ (সা) ভীকে বলতে লাগ্যলন “ ধীরে ! (ব্যস্ত হয়াে না !) ৷ ইমাম আহমদ (র)
বলেন, আবু আমির (র) , আবু সাঈদ (বা) হতে, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ্ (সা) লোকদের সামনে
ভাষণ দিলেন ৷ তিনি বললেন, আল্লাহ একজন বান্দাকে দুনিয়া এবং তার (আল্লাহর) কাছে যা
রয়েছে তার মাঝে (পসন্দ ও বাছাই করার) ইথতিয়ার দিলে সে বান্দা আল্লাহর কাছে যা রয়েছে
তা পসন্দ করল ৷ ” বণনিঃাকারী বলেন, এতে আবু বকর (রা) কেদে দিলেন ৷ ” বর্ণনড়াকারী বলেন,
আমরা তার কান্না দেখে বিস্মিত হলাম এ কারণে যে, রাসুলুল্লাহ্ (সা) তো কোনও বান্দা সম্পর্কে
খবর দিচ্ছিলেন (তাতে কান্নার কি রয়েছে? পরে বুঝা গেল যে) অথচ রাসুলুল্লাহ্ (সা)-ই ছিলেন
ইখতিয়াৱ প্রদত্ত ব্যক্তি এবং আবু বকর ছিলেন সে বিষয় আমাদের মাঝে সর্বাধিক ৰিজ্ঞ ৷ পরে
রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন-
ৎসর্গ ও সংগ সালে এবং সম্পদ দিয়ে আমার প্রতি সর্বাধিক ইহ্সান অনুগ্রহকারী ব্যক্তি
হলেন আবু বকর ৷ আমার প্ৰতিপালক ব্যতীত অন্য কাউকে যদি আমি খালীল ও অম্ভ
বংগরুপে গ্রহণ করাতাম, তাহলে আবু বকরকেই করতাম৷ তবে হী ইসলামী বন্ধুতৃ ও
সম্প্রীতি ৷ মসজিদের (দিকের) কোন দরযা বন্ধ করে দেয়া ব্যতিরেকে থাকবে না (সব দরযাই
বন্ধ করে দেয়া হবে) ৷ তবে আবু বকরের দরযা ব্যতীত ৷ আবু আমির আল আকাদী (র) এর
বরাতে বুখারী (র)-ও হাদীসটি অনুরুপ রিওয়ায়াত করেছেন ৷ ইমাম আহমদ (র) তার পরবর্তী
রিওয়ায়াত গ্রহণ করেছেন ইউনুস (র) আবু সাঈদ (বা) হতে ৷ তদ্রুপ বৃখারী মুসলিম (র৷
ফুলায়হ ও মালিক ইবন আনাস (র) আবু সাঈদ (রা) সনদে অনুরুপ কারছেন
ইমাম আহমদ (র) আরো বলেছেন, আবুল ওলীদ (র)আবুল মুআল্লা (র!) থেকে এ মর্মে
বর্ণনা করলেন যে, রাসুলুল্লাহ্ (না) একদিন ভাষণ দান কালে বললেন-
ন্অ: শ্ৰিদায়শ্ব ওয়ান নিহায়া ৩৮১
খাওয়ার ইচ্ছা তা যাওয়া এবং তার
প্ৰতিপালব্লুকর সান্নিধ্যে গমনএ দৃয়ের মাঝে সে তার গ্রভিপালাকর সড়ান্নিধ্যকেই ইখতিয়ার
করল ৷ ” এ কথা শুনে আবু বকর (রা) কন্যেত্ত শুরু করলে শ্বসৃলুল্লাহৃ (না)-এর সড়াহাবীগণ (রা)
বললেন, এ বৃদ্ধ ব্যক্তির আচরণে তোমার কি বিস্মিত হচ্ছেক্ষ না ? কারণ আল্লাহ্ পাক একজন ভাল
মানুষকে দুনিয়ার বেচে থাকা এবং তার প্রতিপালকের সান্নিধ্যে গমন এ দুয়ের মাঝে একটি বেছে
নিতে বললেন ৷ তিনি নিজের প্রতিপালকের সান্নিধ্যে পমনকে পসন্দ করলেন ৷ এতে র্কাদার কী
আছে? আবু বকর (রা)শ্ই ছিলেন রড়াসুলুল্লাহৃ (সা)এব বক্তব্য (রহস্য) তানৃধাবনে তাদের মাঝে সব
চেয়ে বিজ্ঞ ব্যক্তি ৷ তাই আবু বকর (বা) বললেন, “বরং আমরা আমাদের সন্তানসম্ভতি ও সহায়-
সম্পদ আপনার বিনিময়ে উৎসর্গ করব ৷ তখন রড়াসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন
আমাকে সংগ-সান্নিধ্য দান ও স্বীয় মালিকানা অধিকারের ৰিবয়াদিতে ইবন আবু কুহাফার
চাইতে আমার প্ৰতি অধিকতর অনুগ্রহকারী আর কেউই নেই কাউকে আমি অম্ভরংণ (খলীল)
বন্ধুরুপে গ্রহণ করলে ইবন আবু কুহাফা (আবু বকর)-হ্রকই গ্রহণ করতান ৷ তবে ভালবাসা
সষ্প্রীতি, ভ্রাতৃতু ও ঈমান (এর সম্পর্ক); তবে সষ্প্রীতি, ভ্রাতৃতু ও ঈমানী সম্বন্ধ (দু বার
বললেন) এবং তোমাদের এ সাথী’ নহানমহীয়ান আল্লাহ্র খালীল ও অম্ভরংণ বন্ধু ৷
একাকী আহমদ (র) এ হাদীসটি রিওয়ায়াত করেছেন ৷
হাফিজ বায়হাকী (র) বলেছেন, ইসহাক ইব ন ইবরাহীন (অর্থাৎ ইবন রড়াহ্ওয়ায়হ্ র ) জুনদুব
(রা) এর বরাতে বর্ণনা করেছেন যে, রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর ওফাতের পীচ দিন পুর্বে তিনি তাকে
বলতে শুনেছেন-
“ তোমাদের মাঝে আমার ভাই ও ন্ধু সম্পর্কের অনেকেই ছিল ৫ আমি এখন যে কোন অভ
ত্গের সাথে তার অন্তরংগতা ৰিবয় দায়ৰুক্তি ঘোষণা করছি : ( কেননা) আমার উম্মতের মাঝে
কাউকে আমি তান্তরংণরুপে গ্রহণ করলে অবশ্যই আঃধু বকরণ্ডে গ্রহণ করতাম ৷ নিশ্চয় আমার
প্রতিপালক আমাকে খলীলরদ্পে গ্রহণ করেছেন ( যেমন ইবরাহীম (আ)-৫ক খলীলরুপে গ্রহণ
করেছিলেন : “তোমাদের পুর্বেকত্ত্বর কোন কোন জাতি তাদের নবীগণের এবং পুণ্যবানদের
কবরগুলিকে সিজদা করার স্থানে (মসজিদ) পরিণত করেছিল, তে ৷মর৷ কিন্তু কবর (স্থান) কে
মসজিদে পরিনত করেন ৷৷ ৷আমি এ বিষয়টি তে ৷মাদের নিষেধ করছি” ৷ মুসলিম (র) ও তার
সহীহ্ গ্রন্থে হাদীসটি ইসৃহাক ইবন রাহ্ওয়ায়হ্ (র) সুত্রে অনুরুপ রিওয়ায়াত করেছেন ৷ নবী
কবীম (সা) এর ওফাং তর পাচ দিন আগেকার এ দিনটিই ইবন আব্বাস (রা) এর পুরুবল্পিখিত
হাদীসে বর্ণিত বৃহস্পতিবার ৷ আমরা এ ভাষণটি ইবন আব্বাস (রা) সুত্রেও রিওয়ায়াত
করেছি ৷ বায়হাকী (র) বলেন, আবুল হাসান আলী ইবন মুহাম্মদ আল মুক্বী (র) ইবন
আব্বাস (বা) হতে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেছেন নবী করীম (সা) তার ওক৷ তক৷ ৷লীন
অসুস্থতার এক টুকর৷ কাপ ড় দিয়ে মাথায় পট্টি বেধে (হুজরা খ্দুণ্ ) বের হয়ে এসে মিম্বরে
আরোহণ করলেন এবং আ: হ্বহ হাম্দ ও ছান৷ পাঠের পরে বললেন-
“মানুষদের মাঝে এমন কেউ নেই যে তার জান ও মাল্ দিয়ে আ ষ্ডার উপরে আবু বকরের
লোঃই অধিকতর ইহ্সান-অনুগ্নহকারী ৷ মানুষের মাঝে কাউকে আমি খলীল (অন্তরংগ)
বানানে আবু বকরবেইি বানাতাম ৷ তবে কিনা ইসলামী বন্ধুতু ও সম্প্রীতিই শ্রেষ্ঠ ৷ মসজিদের
সবগুলি খিড়র্কী দরযা বন্ধ করে দাও, আবু বকরের খিড়কী দরয৷ ব্যতিরেকে ৷” বুখারী (র)
হাদীসটি রিওয়ায়াত করেছেন উবায়দুল্লাহ ইবন মুহাম্মদ আলু জুফী (র) (ওয়াহ্ব ইবন জারীর
সুত্রে) ঐ সনদে ৷ নবী কৰীম (না)-এর নির্দেশ বাণীপ্ষ্ “আবু বকরের খিড়র্কী দরয৷ ব্যতীত
মসজিদ সুখী সব খিড়কী দরয৷ অর্থাং ছোট দরযাসমুহ বন্ধ করে দাও ৷” এতে তার খিলাফতের
প্ৰতি ইংগিত রয়েছে অর্থাৎ যাতে তিনি মুসলমানদের নিয়ে সালাতে ইমামাতের জন্য বেরিয়ে
আসতে পারেন ৷ বুখারী (র) আরো রিওয়ায়াত করেছেন, আবদুর রহমান ইবন সৃলায়মান,
ইবন আব্বাস (বা) হতে এ মর্মে যে, রাসুলুল্লাহ্ (সা) তার ওফাতকালীন অসুস্থতার সময় বের
হয়ে এলেন, মাথায় তিনি পট্টি বেধে রেখেছিলেন তেলচটা’ এক টুকরা কাপড়পট্টি দিয়ে এবং
দুই র্কাধে জড়িয়ে রেখেছিলেন একটি কম্বল (জাতীয় কাপড়) ৷ তারপর তিনি মিম্বরে উপবেশন
করলেন এরপর তিনি উক্ত ভাযণটির উল্লেখ করেছেন, যাতে আনসড়ারগণের সাথে সত্তাব
সদাচারণ সম্পর্কে উপদেশমালার ছিল ৷
অবশেষে তিনি (ইবন আব্বাস) বলেছেন এটাই ছিল ওফাতের আগে রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর
শেষ বৈঠক ও উপৰেশব, অর্থাৎ নবী করীম (সা) প্রদত্ত সর্বশেষ অতিভাবণ ৷ হাদীসটি ইবন
আব্বাস (বা) হতে অন্য একটি সুত্রে বিরল স ন শে ও বিরল শব্দে বর্ণিত হয়েছে ৷ যেমন,
হাফিজ বায়হাকী (র) বলেছেন, আলী ইবন আহমদ ইবন আব্বাস (বা) হতে, তিনি ফাঘৃল
ইবন আব্বস (বা) ২৫৩ , তিনি ব লে ন, রাসুণুপ্নাহু (সা) আমার কাছে আগমন করলেন, তখন
তিনি প্রবল জ্বরে র্কাপছিলেন এবং মাথায় পট্টি বেধে রেখেছিলেন ৷ তিনি বললেন, ফাবল ৷
আমার হাত ধর !” ফাযল (রা) বলেন, আমি র্তার হাত ধরলে তিনি গিয়ে মিম্বরে উপবেশন
করলেন ৷ তারপর বললেন, “ফাঘৃল লোকদের মাঝে ঘোষণা দিয়ে দাও ৷ ” তখন আমি ঘোষণা
আলবিদায়া ওয়ান নিহায়া ৩৮৩
দিলাম (এ হাযির হও) বর্ণনাকা রী (ফাঘৃল) বললেনা ফলে লোকজন
সমবেত রহ্বসুলু ল্লহ্বহ (সা) র্দাড়িয়ে তাযণ দিলেন ৷ তিনি বললেন-
“এরপর লোক সকল ! আমার সময় ফুরিয়ে এসেছে (তোমাদের মধ্য হতে বিদায় নিয়ে
যাবার এবং আমার স্থালাভিষিক্ত কির্ণারর সময় সন্নিকট হয়েছে) তোমাদের মাঝে আমার কিছু
কিছু আচরণ বদলা নেয়ার মত রয়েন্ গিয়েছে খ্াহ্বহ্ তােম রা নিশ্চয় হ্তামাদের মাঝে এ স্থানে আমাকে
আর দেহুবে না আমি মনে করতাম যে, ঐ আচরণ ও ব্যবস্থা বতিরেংক আমার কাজ সমাধা
করতে পারবে না; যতক্ষণ নাআমি তা তোমাদের মাঝে বাস্তবায়িত করিা শ্যেনৰু তাই,
তোমাদের মাঝে আামি কারো পিঠে (যদি) চাবুক লাগিয়ে থাকি (পিটিয়ে) তা হলে এই যে,
আমার পিঠ রয়েছে; সে যেন সমপ্ৰতিশোাধ (কিসাসা) নিয়ে (নয় ! আর যদি আমি কারো
সম্পদ নিয়ে থাকি, তাহল এই যে আমার মাল সম্পদ; সে যেন এ থেকে নিয়ে (নয়া আর
কাউকে আমি পানি দিয়ে মানইজ্জত নষ্ট করে থাকি, তা হলে এই রইল আমার ইজ্জত, সে
যেন বিনিময় প্রতিশোধ নিয়ে নেয়া(কউ ফো এ কথা না বলে যে, রাসুলুল্লাহ্ (মা) এবং
বিশ্বের অসব্লুষ্টির আা ডীত হচ্ছি কেননা, ৫ন্ান! বিদ্বেষ ঘৃণা আমার মযাদা সুলভও
নয় এবং আমারাভ্রত্ত্বব ণ্া ৩ নয়া ( আমাদের মাঝে আমার সর্বাধিক প্রিয় হবে ঐ ব্যক্তি যে
তার হক ও পাওণ্শ্া আদায় করে নিয়ে যদি তা আমার কাছে থেকে থাকে, কিৎবা আমাকে
দায়মুক্ত কয়ে পেরো কর ৩ আমি ৩াদু:াহুর সান্নিধ্যে হাযির হব এমন অবস্থায় যে আমার কাছে
কারো কোন জুলুম নিপীঢ়ক্রুনর দাবী থাকবে না
কনািকারী বলেন, তলে তাদের মাঝ হতে এক ব্যক্তি দাড়িয়ে বলল, ইয়া রাসুলাল্লাহ্ !
আপনার কাছে আমার ণ্ন্নটিাণ্ম্রহাম ( বৌপ্ মুদ্রা পাওনা) রয়েছো “নবী কবীম (সা)
বললেন, “আামি তো কোন ত্ত্বরীদারক্রুকাথ্যাবাদী বলব না এবং (ও তার কাছে হলফও দায়ী করব
না কি×বা) শপাথ করে দাবীফে প্ৰ ন্ ড়াশ্ণ করার দাবীও করব না (তবে) কী বাপায়ে আমার কাছে
থা কল ? গোকটি নলল আপনার কি মনে পড়ছে না যে, এক প্রার্থী আপনার কাছে এসেছিলা
তখন আপনি আমাকে হুকুম করলে তাকে আমি তিনটি দিরহাম দিয়ো হলা ন ৷” নবা করায
(সা) বললেন, হৃযল ৩াকে দিয়ে না ও বর্ণনাকায়ী (ফাযল) বলেন নবী কবীম
(সা)৩ তাকে আদেশ করলে সে বলে পড়লা’ ’াবর্ণনাক বী বলেন, পরে রাসুলুল্লাহ্ (সা) তার পুর্ব
বক্তব্য ধারায় ফিরে এলেন এবং বললেন
সকল! কারো কাছে (সরকারী সাল হতে) আত্মসাৎকৃত কিছু থাকলে তা সে ফেরত দিয়ে দিকা
“তখন এক ব্যক্তি র্দাড়িয়ে বলল ইয়া রাসুলাল্লাহ্ ! আমার কাছে ভিনিটি দিরহায রয়েছে যা