তেমন উজ্জ্বল কিরণ ও দ্যুতির বাহার উদীয়মান সুর্যে আমি আর কখনো দেখিনি ৷ জিবরীল (আ)
রাসুলুল্লাহ (না)-এর কাছে আসলে তিনি বললেন, হে জিববীল ! এমন কি ব্যাপার মটল যে, আজ
সুর্য এত ঐজ্জ্বল্য নিয়ে উদীত হল ৷ উদীয়মান সুর্যের এমন কিরণ ও দ্যুতি ইতােপুর্বে দেখা যায়
নি তো ৷ তিনি বললেন, এর কারণ হল এই যে, মুআবিয়া ইবন আবু মুআৰিয়া আল লায়হী (বা)
আজ মদীনায় ইনতিকাল করেছেন ৷ আল্লাহ পাক তার জ্যনাযার সালাতের জন্য সত্তর হাজার
ফেরেশতা পাঠিয়ে দিয়েছেন ৷ রাসুলুল্লাহ (সা) বললেন-
“সে এমন মর্যাদা পেলকি কারণে ?” জিবরীল (আ) বললেন, দিনে-রাতে, হাটতে-চলতে,
উঠতে-বসতে বেশী বেশী কুল হুওয়াল্লাহ্ (সুরা ইখলাস) তিলাওয়াতের কারণে ৷
ইয়ড়া রাসুলাল্লাহ ! আপনার মন কি এমন চায় যে, আমি আপনার জন্য যমীনের দুরতু
ৎকুচিত করে দিই ৷ যাতে করে আপনি এখানে থেকেই তার জানাযা প ৬৫৩ তিনি
বললেন, হী ৷ বণ্টা“াকাবী বলেন, তখন তিনি তার জানাযা আদায় করলেন ৷ তবে হাদীস
বিশরদগণ এ হাদীসের সনদের সমালোচনা করেছেন ৷
পরবর্তী বর্ণনায় বায়হার্কী (র) বলেছেন, আলী ইবন আহমাদ ইবন আবদান (র)আনাস
(রা) সুত্রে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেছেন, জিবরীল (আ) এসে বললেন, হে মুহাম্মদ! মুআবিয়া
ইবন আবু ঘুআবিয়া আল যুযানী (বা) ইনতিকাল করেছেন, আপনি কি তার জানাযার সালাত
আদায় করা পসন্দ করেন ? তিনি বললেন, হী ৷ জিবরীল (আ) তখন তার পাখা দিয়ে আঘাত
করলেন ৷ ফলে গাছপালা ও টিলা-পাহাড় সমতলে মিশে পেল ৷ বর্ণনাকাবী বলেন, রাসুলুল্লাহ ,
(সা) জড়ানাযার সালাত আদায় করলেন এবং প্ৰতি কাতারে সত্তর হাজার ফেরেশতার দু’টি কাতার
তার পিছনে সালাত আদায় করলেন ৷ বর্ণনাকারী বলেন, নবী কয়ীম (সা) বললেন, হে জিবরীল !
আল্লাহর কাছে সে এত মর্যাদা পেল কি করে ? তিনি বললেন-
সুরা ইখলাস (কুল হুওয়াল্লাহ) এর প্রতি তার অনুরাণের কারণে ? যা সে উঠতেবসরুত,
চলতে-ফিরতে তথা সর্বাবস্থায় তিলাওয়াত করত ৷ (সনদেব মধ্যবর্তী রাবী) উসমান (র)
বলেন, আমি আমার পিতা আল হায়ছাম (র)-কে জিজ্ঞেস করলাম, তখন তিনি (নবী সা )
কোথায় ছিলেন ? তিনি বললেন, শাম (বৃহত্তর সিরিয়া) দেশে তাবুক অভিযানে ৷ আর ঘুআৰিয়া
(বা) ইনতিকাল করেছিলেন মদীনায় ৷ তার জানাযার খাটিয়া তার দৃষ্টি সীমায় তুলে ধরা
হয়েছিল ৷ এমন কি তিনি তা দেথছিলেন এবং সালাত আদায় করেছিলেন (এ সুত্রে
রিওয়ড়ায়াতটি অসমর্থিত) ৷
তাবুকে রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর সমীণে কায়সার
(সিজার) এর দুতের আগমন প্রসংগ
ইমাম আহমাদ (র) বলেন, ইসহাক ইবন ঈসা (র) সাঈদ ইবন আবু রাশিদ (র) সুত্রে
বলেন যে, তিনি বলেছেন, রাসুলুল্লাহ (সা) এর কাছে প্রেরিত হিরাফ্লিয়াসের দুত আত্-তানৃখী-
এর সাথে আমি হিমস’ নগরীতে সাক্ষাত করলাম ৷ তিনি ছিলেন আমার প্রতিবেশী এবং
রার্ধকেব্রুর শেষ সীমার উপনীত ৷ সম্ভবত তার বয়স তখন নব্বই পার হয়ে শতকের ঘর ছু ছুই
করছে ৷ আমি তাকে বললাম, হিরাক্লিয়াসের পক্ষ থেকে রাসুল (না)-এর দরবারে এবং
রাসুলের দরবার থেকে হিরাক্লিয়াস সকাশে আপনার দুতিয়ালীর বিবরণ আপনি কি আমাকে
অবগত করবেন না? তিনি বললেন, কেন নয় ? (শুনুন ৷) রাসুলুল্লাহ (না) তাবৃকে আগমন
করলেন ৷ তিনি দিহয়৷ আলকালবী (রা) কে দুত রুপে ইিরাফ্লিয়ালের কাছে পাঠালেন ৷ দুত
মারফত হিরাক্লিয়াসের কাছে রাসুলুল্লাহ (না)-এর পত্র পৌছলে তিনি রোম সাম্রাজ্যের যাজক
সম্প্রদায় ও গীর্জা প্রধানদের ডেকে পাঠালেন এবং একটি রুদ্ধদ্বার সম্মেলন কক্ষে তাদের
সমবেত করে তিনি বললেন, এ লোকটি কত বেশী এগিয়ে এলেছেত তা কি আপনারা দেখতে
পাচ্ছেন ? যে এখন তিনটি বিষয়ের যে কোন একটি গ্রহণের আমন্ত্রণ জানিয়ে আমাকে পত্র
পাঠিয়েছে ৷ এক : সে আমাকে তার ধর্ম অনুসরণের আহ্বান জানাচ্ছে; দুই ? অন্যথায়
আমাদের এ দেশ ৷৷সনের বিনিময়ে আমরা যেন তার বশ্যতা স্বীকার করে তাকে আমাদের
সম্পদ জিয্য়৷ দেই, তা হলে তার কথায় এ দেশের উপরে আমাদের অধিকা ৷র স০ রক্ষিত
থাকবে; তিনং : অন্যথায় আমরা যেন তার সাথে সময় ক্ষেত্রে সাক্ষাতের প্রস্তুতি গ্রহণ করি ৷
আল্লাহর কসম ৷ আপনারা আপনাদের পবিত্র ধর্ম গ্রন্থ পাঠে অবগত হয়েছেন যে, অবশ্যই
আপনারা কাবু হয়ে যাবেন ৷
অতএব আসুন, আমরা তার ধর্ম অনুসরণ করি, কিৎব৷ দেশ রক্ষার খাতিরে আমাদের
সম্পদ জিঘৃয়৷ দিতে রাযী হয়ে যা ৷ই ৷ ” এ কথা বলা মাত্র গোটা সম্মেলন এক সাথে চিৎকার
করে উঠে প্রতিবাদে ফেটে পড়ল এবং যাজকরা তাদের আলখাল্লা ফেলে দিয়ে চরম উত্তেজনার
সাথে বলতে লাগল, তবে কি আমরা মহান খৃস্ট ধর্ম ত্যাগ করে হেজাযবড়াসী এক বেদুইনের
গোলাম হয়ে যাব ? হিরাক্লিয়াস ভাবলেন, এরা এভাবে বেরিয়ে পড়লে গেটি৷ রোমকে অশ্ ৷৷ন্ত
করে (ফলবে (আর আমার ণদী রক্ষা মুশকিল হয়ে পড়বে) তাই অনেক কুট কৌশলে তিনি
তাদের শ ৷৷ম্ভ করার প্রয়াশ পেলেন ৷ তবু যেন তাদের উত্তেজনা প্ৰশমিত হচ্ছিল না ৷ পরিস্থিতি
একট্রুন্০ ৷৷ন্ত হলেও তিনি বললেন, আ ৷মি যা বলেছিলাম তার উদ্দেশ্য ছিল আপনাদের স্ব ধর্মে ও
স্ব অ ব হা রুন আপনাদের দু৮ তা পরীক্ষা করা (৩ তার যথার্থ প্রমাণ আপনারা দিয়েছেন) ৷
তারপর আরব খৃস্টানদের শাসনকর্তা জনৈক তুজীবী (ত তাগলিবী) আরব সর্দারকে ডেকে
পাঠিয়ে তিনি বললেন, একজন প্ৰ৩ ঢুাৎপন্নমতি আরবী তাষী লোক আমার কাছে ডেকে আন ৷
তাকে আমি এ লোকটির কাছে তার পত্রের জবাব দিয়ে পাঠাব ৷ তখন শাসনকর্তা আমাকে
উপস্থিত করলে সম্রটি হিরাক্লিয়াস আমার হাতে একটি পত্র দিয়ে বললেন, আমার এ পত্র নিয়ে
ঐ লোকটির কাছে যাও ৷ তার কাছে যে সব কথা শুনবে সে সবের ভিতর থেকে আমার জন্য
তিনটি বিষয় সংরক্ষণ করে রাখবে : (১) লক্ষ্য রাখবে, আমার কাছে লেখা তার পত্র সম্বন্ধে সে
কোন বিষয় আলোকপাত তকরে কি না ? (২) আর লক্ষ্য রাখবে, আমার পত্র পাঠের সময় রাত’
এর বিষয় কিছু উল্লেখ করে কি না ? (ও) আর তার পৃষ্ঠ দেশে লক্ষ্য করে দেখবে সেখানে
তামার দৃষ্টিতে অস্বাভাবিক কিছু আছে কি না ? ?তিনি বলেন, আমি সম্রাটের পত্র নিয়ে সফর
শুরু করলাম এবং তাবুকে উপনীত হলে সেখানে তার উপস্থিতির সংবাদ পেলাম ৷ কাছে গিয়ে
দেখলাম, কুয়োর পাড়ে হাটু ও পিঠ চাদরে জড়িয়ে তিনি তার সাহাবীদের মাঝে উপবিষ্ট
রয়েছেন ৷ আমি বললাম, ণ্তামাদের নেতা কোথায় ? আমাকে বলা হল, এই তো ইনি ৷ আ ৷মি
রন্ গিয়ে তার সামনে আসন নিলাম এবং পত্রটি তার হাতে তুলে দিলাম ৷ তিনি তা নিজের
প রেখে বললেন
“তোমার গোত্র পরিচয় কি ?” আমি বললাম, আমি তানুখ গোত্রীর ৷ ’ তিনি বললেন
তোমাদের পুর্ব পুরুষ ইররাহীম (আ) এর শিরক মুক্ত পরিওদ্ধ ধর্ম ইসলাম গ্রহণে তোমার
হ রয়েছে কি ?
মাযি বললাম, এ মুহুর্তে তো আমি একটি জাতির দুত এবং একটি ধর্মের অনুসারী ৷৩ তাই
ক্র কাছে প্ৰত্যাবর্তানর আগে আমি ধর্ম পরিবর্তন করতে পারি না ৷ তিনি মৃদু হেসে
আন শরীফের আয়াত) উদ্ধৃত করে বললেন
তুমি যাকে প ৷সন্দ কর ইচ্ছা করলেই তাকে সৎ পথে আনতে পারবে না ৷ তবে আল্লাহ্ই
ৰৰু ইচ্ছা সৎপথে নিয়ে আসেন এবং তিনি ভাল জানেন সৎপথ অনুসারীদের (২৮ ? ৫৬) ৷
হ তানুথী শ্যেন আমি (পারস্য সম্রাট) খঃসকর কাছে দাওয়াত পত্র পাঠিয়ে ছিলাম ৷
ন্নাহ্ তাকে ও তার সাম্রাজ্যকে চুর্ণ ৰিচুর্ণ করে দিবেন ৷ আমি (আৰিসিনিয়া সম্রাট) ন ৷জ্জাশীর
ছও একটি পত্র পাঠিয়েছিলাম, সে তা ছিড়ে ফেলেছেন ৷ আল্লাহ তাকে ও তার রাজাকে
ার্ণ করবেন ৷ আর তোমাদের স্ম্রাটের কাছেও একটি পত্র পাঠিয়েছিলাম, তিনি তা রেখে
য়ছেন ৷ জীবনে য৩ দিন কল্যাণ থাকবে ততদিন লোকেরা তার কাছ থেকে বিপদ ও দুর্যোগ
তই থাকবে ৷” আমি মনে মনে বললাম, আমার মনীব যে তিনটি বিষয়ের ব্যাপারে বিশেষ
র্দশ দিয়েছিলেন, এটি সেগুলির একটি ৷ তখন আমি তুণীর থেকে একটি তীর তুলে নিয়ে তা
য় কথাটি আমার তরবারীর পাশে ৷লিখে রাখলাম ৷
তারপর তিনি তার বাম পাশে উপৰিষ্ট এক ব্যক্তির হাতে পাত্রটি তলে দিলেন ৷ আমি
নাম, আপনার হয়ে যিনি পত্রটি আমাকে পড়ে শুনাচ্ছেন,৩ তার পরিচয় কি ? তারা বলল,
াবিয়া (ইবন আবু সুফিরান (রা) ৷ আমি শুনতে পেলাম, আমার মনিবের পাঠানো চিঠিতে
াভ্রুছ “আপনি আমাকে এমন জান্নাভ্রু৩ তর প্ৰতি আহ্বান জানাচ্ছেন যার প্রশস্ততা পরিধি
মােন ও মমীন তুলা; যা ঘুত্তাকীদের জন্য তৈরী করা হয়েছে, তা হলে জাহান্নাম গেল
থায় ? এ প্রশ্ন শুনে রাসুলুল্লাহ (সা) বললেন, সুবহানাল্লাহ র আগমন সুচিত হলে রাত কাথার যায় ?’ বর্ণনাকারী (৩ তানুখী) বলেন, আমি তীর দান
ক একটি ভীর তুলে নিয়ে রাত বিষয়ক এ কথাটি আমার তরবারীর খা৷:প লিখে নিলাম ৷
পাঠ শে র হলেও তিনি বললেন–
“তুমি একজন দুত; তাই তোমার কিছু অধিকার রয়েছে ৷ উপচৌকন দেওয়ার মত কিছু
আমাদের সংগ্রহে এসে গেলে তা দিয়ে তোমাকে উপচৌকন দিব ৷ এখন তো আমরা খালি হাত
মুসাস্কির ৷
বর্ণনাকাৰী বলেন, তখন সমবেত লোকদের মধ্য হতে এক ব্যক্তি তাকে আওয়ায দিয়ে
বলল, আমি তাকে উপচৌকন দিয়ে দিচ্ছি ৷ ’ এ কথা বলে সে তার জাম্বিল থুলল, দেখলাম
কি, এক জোড়া সোনালী বর্ণ বস্ত্র নিয়ে এসে যে তা আমার কোলে রেখে দিল ৷ আমি বললাম ,
উপচৌকন প্রদানকারী ইনি কে ? আমাকে বলা হল, উছমান (বা) ৷ তারপর রাসুলুল্লাহ (সা)
বললেন, “এ যেহমানের যেহমানদারী করবে কে ?
এক আনসারী তরুণ বলল, আমি ৷ ’ আনসাৰী উঠে দীড়ালে আমিও তার সাথে চলতে
লাগলাম ৷ মজলিসের চৌহদ্দি পার হয়ে যেতে লাগলে রাসুলুল্লাহ (সা) আমাকে ডেকে বললেন,
(ব্লু,ত্ত্ব গ্র ৷খু এে) “ এস হে তানুখী!” আমি এগিয়ে যে স্থানে র্দাড়ালাম , যেখানে একটু আগে
তার সামনে আমি , বসে ছিলাম ৷ তিনি পিঠ থেকে চাদর সরিয়ে দিয়ে বললেন, তোমার প্রতি আদিষ্ট (তৃতীয়) বিষয়টিন জন্য এদিক দিয়ে এস ৷
তখন আমি তার পিঠে দৃষ্টি নিবন্ধ করলাম ৷ দেখি কি, তার স্কন্ধ-সন্ধিতে হিমহিমা’
ঘাসফুলের ন্যায় (পাওযবড়ান ফুলের আকৃতির) নবুয়তের মােহর ৷ ’ এ বর্ণনাটি গরীব পর্যায়ের ৷
তবে এর সনদ ত্রুটি মুক্ত ৷ ইমাম আহমাদ (র) একক ভাবে তা রিওয়ায়াত করেছেন ৷
তাবুক থেকে ফেরার পুর্বে আবৃরুহ ও আরো বাসীদের সাথে এবং আলো
রাজ্যের সাথে রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর সন্ধি প্ৰসংগ
ইবন ইসহাক বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা) ৩াধুণ্ডে উপনী৩ হ্ণে আরলা এর শাসক ইয়াহনা
ইবন রুবা রড়াসুলুল্লাহ (না)-এর দরবারে হাজির হলেন এবং জিঘৃয়া প্রদানে স্বীকৃত হয়ে তার
সাথে সন্ধিবদ্ধ হলেন ৷ আলো ও আযরুহ-এর অধিবাসীরাও জিবৃয়া প্রদানে স্বীকৃত হল ৷
রাসুলুল্লাহ (সা) তাদেরকে সন্ধি-সনদ লিখে দিলেন ৷ যা তাদের কাছে সংরক্ষিত ছিল ৷ ইয়াহনা
ইবন করা ও আয়লাবাসীদেব প্রদত্ত সন্ধি-সনদে তিনি লিখলেন,
“যেহেরবান দয়ালু আল্লাহ্র নামেশ্আল্লাহ্ ও আল্লাহ্র রাসুল ও নবী মুহাম্মদ (সা) এর
পক্ষ থেকে এ নিরাপত্তা পত্র ইয়ড়াহনা ইবন করা ও আয়লাবাসীদের জন্য; জলেস্থলে চলমান
তাদের ও নৌবহরের জন্য আল্লাহ্ ও নবী মুহাম্মদ (সা) এর জিম্মা এবং তাদের মিত্রবর্গ
শাম, য়ামান ও উপকুলীয়বাসীদের জন্য ৷ তবে তাদের কেউ বিশৃৎখলা সৃষ্টি করলে তার
সম্পদ তার জীবনের জন্য রক্ষাকবচ হবে না এবং সে ক্ষেত্রে যে ভ্রুকড়ান মানুষ তা অধিকার