যাবীদ এর কড়ারুফ্ফার সাথে আমৃব ইবন মাদীকারাব এর আগমন
ইবন ইসহাক (র) বলেন, রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর আবির্তাবের খবর ছড়িয়ে পড়লে আমর ইবন
মাদীকরােব কায়স ইবন মাকশুহ আল-যুরাদীকে বললেন, হে কায়স ! তু তো তোমার গোত্রের
সরদার ৷ আমরা সবাই এ কথা শুনেছি যে, হিজাঘে কুরায়শ বংশীয় মুহাম্মদ নামে এক ব্যক্তির
আবির্ভাব হয়েছে, মীর নবী হওয়ার কথা আলোচিত হচ্ছে ৷ চলো না, কাছে গিয়ে জকে দেখে
শুনে আসি ৷ যদি ল্যেকটি সত্যি নবীই হয়ে থাকেন, তবে তা আমাদের কাছে গোপন থাকবে
না ৷ আমরা র্তার সাক্ষাতে জর আনুগত্য ৷:ঘামণা করে আসর ৷ অন্যথায় আমরা ব্যাপারটি বুঝে
ফেলব ৷ কিন্তু কারন তাতে স্বীকৃত হল না এবং তার প্ৰস্তাবকে বোকামী ঠাউরিয়ে উপহাস
ধ্বং ৷ আমৃর ইবন মাদীকন্মোব (রা) সফর করে এনে রাসুলুল্লাহ্ (সা)এর কাছে উপনীত
হলেন এবং নবী কবীম (না)-এর প্ৰতি ঈমান এনে র্তার নবুওয়তের স্বীকৃতি দিয়ে মুসলমান
হয়ে গেলেন ৷ কায়স ইবন মাকশুহ-এর কাছে এ স বাদ পৌছলে তার বিকদ্ধাচরণ ও তার
মতামতকে অবজ্ঞা করার কথা উল্লেখ করে সে আমরকে হুমকি দিল ৷ আমর ইবন মাদীকারড়াব
(রা) সে হুমকির জবাব দিলেন এ কবিতায় (সারকথা ) ৷
সানআ দিবসে লোঃ;ক একটা ভ ৷ল কাজের পরামর্শ দিয়েছিলাম, আল্লাহর ভর ও ন্যায়
সঙ্গত কাজে প্ৰন্তুভির ৷ গাধাব আত্মগবিমা আ ড়ার গুড় (দখলে ৷ পিঠে সিংহবাইি অশ্ব আমাকে
আশান্বিত করল ৷ বর্ষ যেন ম্ফটিক স্বচ্ছ পানির বিশাল হ্রদ ৷ বল্লম ফিরিয়ে দেয় নিঘিঘে ৷
লক্ষচ্যুত করে তার কলা ৷ এসো না একদিন ৷ কশরধারী সিংহের সাক্ষাত পেয়ে যাবে; আসতে
পারে বন রাজের ঞ্চাস্ত থাবন্থ বিস্তীর্ণ কাধের কউ আসে যদি যুঝে দেখতে ,তাকে উপরে
উঠিয়ে আছড়ে মায়ে, মগজ বের করে দেয়, চুর্গ-বিচুর্ণ করে তাকে ছাড়ে, তারপর যেন ক্ষুধাব
তাড়নড়ায় তাকে গিলে ফেলে প্রায় ৷ মুশরিক দৃরাচড়ারদ্র সামনে থাক, ৰাড়াবাড়ি করো না ৷
ইবন ইসহাক (র) বলেন, আম্র ইবন মাদীকরােব (বা) স্বগােত্র বনু বাবীদেই অবস্থান
করলেন ৷ গোত্রের শাসন কভুত্বেগ্ নিয়োজিত ছিলেন ফারওয়া ইবন মিসৃন্সীক (রা) ৷ রাসুলুল্লাহ্
(সা) এর ওফাতের পরে আমৃর ইবন মদ্বঙ্গীকরােবও ধমত্যাগীদেব দলত্যুঃ হল এর ৎ ফারওয়া
ইবন মিনৃসীক (রা) কে বাস করে কবিতা লিখন-
“ফারওয়ড়ার রাজতু; আর বলো না, এমন নিকুষ্ট আর দেখি নি; পাধায় নড়াকে দড়ি বেধে
দেয়া হয়েছে; আবু উমায়রকে যদি কখনো দেখ , তাহলে দেখবে :স্পোভ্রুচপনা ও গাদ্দারীর এক
ৰিদঘুটে প্রতিচ্ছৰি ৷
গ্রন্থকারের মন্তব্য : পরে আবার মাদীকারাব ইসলাম ধর্মে প্রত্যাবর্তন করেন এবং উত্তমতারে
ইসলামী জীবন যাপন করেন ৷ আবু বকর ও উমর (রা) এর যুগে বিভিন্ন বিজয় অভিযানে অংশ
গ্রহণ করেন ৷ তিনি ছিলেন উল্লেখযোগ্য ণ্বড়াহাদুর এবং বীরতে, খ্যাতি সমৃদ্ধ ও ঐতিহ্যের
অধিকারী একজন কবি ৷ নাহাওয়ড়ান্দ অভিযানে অংশ গ্রহণের পরে ২১ হিজবীতে ইন্তিকাল
করেন ৷ কারো কারো মতে কাদিসিয়ার যুদ্ধে তিনি অংশ গ্রহণ করে লাভ করেন ৷ আবু আমর
ইবন আবদুল বড়াবৃর (র) বলেন, র্তার প্রতিনিধিরুপে আগমনের সময় ছিল নবম হিজরীতে ৷
ইবন ইসহাক ও ওয়াকিদীর বর্ণনা মতে দশ্যা হিজরীতে ৷ ইমাম শড়াফিঈ (র)-এর উক্তিতে
দ্বিতীয় মতের প্রতি সমর্থন লক্ষণীয় ৷ আল্লাহ্ই সম্যক অবগত
— ১ ৮