প্রশ্ন
যদি কেউ এমন অবস্থায় নামাযের জামাতে শরিক হয় যখন ইমাম সাহেব কেরাত পড়ছেন অথবা রুকুতে চলে গেছেন, তখন সে কি সানা পড়বে নাকি ছেড়ে দিবে?
উত্তর
ইমাম সাহেব শব্দ করে কেরাত পড়ার সময় কেউ নামাযে শরিক হলে কিংবা রুকু অবস্থায় শরিক হলে সে সানা পড়বে না। আর আস্তে কেরাত পড়া অবস্থায় নামাযে শরিক হলে সানা পড়তে পারবে।
Ñআত তাজনীস ২/৪৪; ফাতাওয়া খানিয়া ১/৮৮; আলমুহীতুল বুরহানী ২/১৩৩; আলবাহরুর রায়েক ১/৩১১; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/৯০
উত্তর দিয়েছেন : মাসিক আল-কাওসার
জামায়াতে নামাজ না পড়ার শাস্তি
কি কি কারণে জামাত ত্যাগ করা যায়
জামায়াতে নামাজ পড়ার ফজিলত
জামায়াতে নামাজ পড়ার প্রথা কত হিজরীতে চালু হয়
কয় অবস্থায় নামাজ ছেড়ে দেওয়া জায়েজ অথবা ওয়াজিব
ইমামকে রুকু থেকে উঠা অবস্থায় পেলেই মুক্তাদী কি করবে
ঘরে নামাজ পড়ার ফজিলত
বাসায় জামাতে নামাজ পড়ার নিয়ম