অনুবাদকৃত বইসমুহ

হযরত আমেরে শাবী রহঃ থেকে বর্নিত, তিনি মুসতালিক বংশের এক লোক থেকে বর্ণনা করেন, তিনি এরশাদ করেন: একদিন আমি রাসূলুল্লাহ

হযরত আওয়াম ইবনে হাওশাব রহঃ থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন রোম দেশে বনু আসাদের জনৈক ব্যক্তি বলেন, তিনি তার গোত্রের এমন

হযরত আবুল মুহাল্লাবও আবু উসমান রাযি থেকে বর্নিত, তারা উভয়জন বলেন, রাসূলুল্লাহ সাঃ এরশাদ করেছেন, যে লোক ফেৎনা কালীন উটের

বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর রাযিঃ হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাঃ এরশাদ করেছেন, কিয়ামত সংঘটিত হবেনা যতক্ষণ পর্যন্ত

বিশিষ্ট সাহাবী হযরত হোজাইফা ইবনু ইয়ামান রাযিঃ হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লহ সাঃ এরশাদ করেছেন, কিয়ামতের পূর্বে এমন ফিতনা প্রকাশ পাবে, যদ্বারা

ফিরআউনের ধ্বংস্যেত্তর যুগে রনী ইসরাঈলের অবস্থা আল্লাহ তা জানার বাণী সুতরাং আমি তাদেরকে শান্তি দিয়েছি এবং তাদেরকে অতল সমুদ্রে নিমজ্জিত

ফিরআউন ও তার বাহিনী ধ্বংসের বিবরণ বাদশাহ ফিরআউনের আনুগত স্বীকার এবং আল্লাহর নবী ও তার রাসুল মুসা ইবনে ইমরান (আ)

মূসা কালীমুল্লাহ্ (আ) এর বিবরণ তিনি হচ্ছেন মূসা ইবন ইমরান ইবন কাহিছ ইবন আযির ইবন লাওয়ী ইবন ইয়াকূব ইবন ইসহাক

ইউনুস (আ) এর বর্ণনা সুরা ইউনুসে আল্লাহ বলেনং : অর্খাৎ তবে ইউনুসের সম্প্রদায় ব্যতীত কোন জনপদবাসী কেন এমন হল না

ফিরআউনের ধ্বংস্যেত্তর যুগে রনী ইসরাঈলের অবস্থা আল্লাহ তা জানার বাণী প্ সুতরাং আমি তাদেরকে শান্তি দিয়েছি এবং তাদেরকে অতল সমুদ্রে

হযরত আইয়ুব (আ) এর ঘটনা ইবন ইসহাক (র) বলেন, হযরত আইয়ুব (আ) ছিলেন রোমের বাসিন্দা ৷ তার বংশপঞ্জি নিম্নরুপ :

হযরত ইউসুফ (আ) ঘটনা স্মরণ কর, ইউসুফ তার পিতা ৷কে বলেছিল, হে আমার পিতা ! আমি এগারটি নক্ষত্র, সুর্য ও

ইসহাক ইৰ্ন ইব্রাহীম (আ) পুইে বলা হয়েছে যে , হযরত ইব্রাহীম (আ)-এর একশ’ বছর বয়সকালে এবং ইসমাঈল (আ)-এর জন্মের চৌদ্দ

হযরত ইসমাঈল (আ) হযরত ইব্রাহীম খলীলুল্লাহ (আ)-এর বেশ কয়েকজন পুত্র সন্তান ছিলেন যার উল্লেখ পুর্বেই আমরা করেছি ৷ তবে তাদের

কওমে শু আয়ব বা মাদ্য়ানবাসীৱ ঘটনা আল্লাহ্ তা আলা সুরা আ রাফে কওমে লুতের কাহিনী শেষ করার পর বলেন মাদ্য়ানবাসীদের