নবী করীম (সা)-কে গোসল দানের বিবরণ
দশ এবং মদীনায় আট বছর অবস্থান করলেন এবং ইনতিকাল করলেন যখন তার বয়স (তষট্টি বছর ৷ কিন্তু এরুপ বিবরগে বর্ণনাটি
দশ এবং মদীনায় আট বছর অবস্থান করলেন এবং ইনতিকাল করলেন যখন তার বয়স (তষট্টি বছর ৷ কিন্তু এরুপ বিবরগে বর্ণনাটি
বলেন, হুশায়ম (র) ইবন আব্বাস (রা) সুত্রে বর্ণিত ৷ তিনি বলেন, নবী করীম (সা)কে তুলে নেয়া হল-যখন তার বয়স পয়ষট্টি
একটি তাত্তিক আলোচনা : আর রাওযগ্রন্থে আবুল কাসিম আসৃ সুহায়লী (র) বলেছেন, তার সারমর্ম হলো এই যে, একাদশ হিজরী বর্ষের
বায়হাকী (র) বলেছেন, সাল্লাম আত্তাবীল (র) হতে হাদীসটি উদ্ধৃত করলে মুহাম্মদ ইবন আবদুল্লাহ্র অনুগামী (তাৰি রিওয়ায়াত বর্ণনাকারী) হয়েছেন আহমদ ইবন
সাকীফা (মজলিস ঘরেজমায়েত) দিবসে আবু বকর সিদ্দীক (রা) এর ভাষণের যথার্থতা সম্পর্কে সাদ ইবন উবাদা (রা) এর স্বীকৃতি ইমাম আহ্মদ
খেলেন এবং তার ওফাত সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে লোকদের কাছে বেরিয়ে গিয়ে মিম্বারের পাশে দাড়িয়ে তাদের সামনে ভাষণ দিলেন ৷ তিনি
ওয়াকিদী ও অন্যান্যরা ওফাত প্ৰসংগে অনেক আজগুবী ও অভিনব বিবরণ দিয়েছেন ৷ আমরা সেগুলির সনদের দুর্বলতা এবং মুল পাঠের অপ্রামাণ্যতা
ক্ষেত্রে মুকতড়াদিগণ দাড়িয়ে থাকবেন এবং দ্বিতীয় ক্ষেত্রে বসে পড়া ওয়াজিব ও অনিবার্য হবে; (ঘ) তবে কেউ কেউ উভয় কুল রক্ষা
বললে তখন আমি একমত্রে এ ধারণইি করেছিলাম যে, রাসুলুল্লাহ্ (না) এ ব্যাপারে আমাকে হুকুম করেছেন, তা না হলে তো আমি
ওফাত পুর্বকালীন নবী করীম (সা) এর ভাষণ ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বায়হার্কী (র) বলেন, হাকিম (র) আয়ুব্রব ইবন বাশীর (রা )
গাঘৃওয়৷ ও সমরাভিযানসমুহ এবং তার প্রেরিত পত্রাবলী ও দুতপণের বিষয় মুহাম্মদ ইবন ইসহাক ইবন ইয়াসার, আবু জাফর ইবন জারীর ও
একাদশ হিজরী সাল এ বছরের নতুন চাদ উকি দিল যখন বিদায় হজ্জ শেষে নবী করীম (না)-এর মুবারক বাহন মদীনা ঘুনাওয়ারায়
ইবাদতকারী, সিজদাকারী এবং আমাদের প্রতিপালকের হাম্দ আদায়কারী ৷ আল্লাহ্ তার ওয়াদা-অংগীকার বাস্তবায়িত করেছেন ৷ তার বান্দাকে (রাসুলকে) সাহায্য করেছেন এবং
করীম (না)-এর মক্কার দিকে উতরাই পথে অবতরণ কালে, কিৎবা আইশা (রা)-এর অবতরণ কালে এবং নবী করীম (না)-এর চড়াই অতিক্রম কালে
করীম (না)-এর মক্কার দিকে উতরাই পথে অবতরণ কালে, কিৎবা আইশা (রা)-এর অবতরণ কালে এবং নবী করীম (না)-এর চড়াই অতিক্রম কালে