ফেৎনাকালীন আত্মরক্ষা করা মোস্তাহাব
প্রখ্যাত সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইব্নে মাসউদ রাযি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ সা. কে বলতে শুনেছি, ফেৎনকালীন ঘুমন্ত ব্যক্তি
প্রখ্যাত সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইব্নে মাসউদ রাযি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ সা. কে বলতে শুনেছি, ফেৎনকালীন ঘুমন্ত ব্যক্তি
তারপর তিনি খেজুরগুলো নিয়ে দুআ করে তা কাপড়ের উপর ছড়িয়ে দিলেন এবং তার কাছের একজনকে বললেন, পরিখাওয়ালাদের মাঝে ঘোষণা করে
তারপর তিনি খেজুরগুলো নিয়ে দুআ করে তা কাপড়ের উপর ছড়িয়ে দিলেন এবং তার কাছের একজনকে বললেন, পরিখাওয়ালাদের মাঝে ঘোষণা করে
তারপর তিনি খেজুরগুলো নিয়ে দুআ করে তা কাপড়ের উপর ছড়িয়ে দিলেন এবং তার কাছের একজনকে বললেন, পরিখাওয়ালাদের মাঝে ঘোষণা করে
বেধে তাও ভরে নিতে লাগল ৷ এভাবে তাদের নেয়া শেষ হল ৷ কিন্তু খাদ্য যে পরিমাণ ছিল তাই রয়ে গেল
ইয়৷ রাসুলাল্লাহ! ক্ষুধা ও অনাহাব্রে আমরা কাহিল হয়ে পড়েছি ৷ সুতরাং আপনি আমাদেরকে বাহনের উট জবাই করে খাওয়ার অনুমতি দিন
আল্লাহ্র কসম ! একশ ত্রিশ জনের প্রত্যেককেই আল্লাহ্র রাসুল সেই বকরীর তুনা যকৃত থেকে অংশ দিয়েছিলেন ৷ যে উপস্থিত জ্জিা,
এদিকে আবু বকর নবীর্জীর কাছে রাতের খাবার খেলেন ৷ তারপর কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে ইশার নামায পড়ে ফিরে আসলেন ৷ এরপর
অবশিষ্টাত্শ তার সকল প্রতিবেশীদের কাছে পাঠিয়ে দিলেন ৷ এভাবে আল্লাহ্ তাতে প্রভুত বরকত ও কল্যাণ দান করলেন ৷ সনদ ও
অবশিষ্টাত্শ তার সকল প্রতিবেশীদের কাছে পাঠিয়ে দিলেন ৷ এভাবে আল্লাহ্ তাতে প্রভুত বরকত ও কল্যাণ দান করলেন ৷ সনদ ও
তারাও সাক্ষ্য দিলেন যে, তিনি আল্লাহর রাসুল এবং চলে যাওয়ার পুর্বে তারাও তার হাতে বায়আত হলেন ৷ (আবু আয়ুদ্রব বলেন)
আবু হামযা, আপনি কী বলেন, কতজন সেই পেয়ালা থেকে সেদিন খেয়ে ছিলেন ? তখন তিনি বললেন, আমার ধারণা, একাত্তর কিৎবা
আবু হামযা, আপনি কী বলেন, কতজন সেই পেয়ালা থেকে সেদিন খেয়ে ছিলেন ? তখন তিনি বললেন, আমার ধারণা, একাত্তর কিৎবা
গেলাম এবং তাকে লোকদের সাথে মসজিদে পেলাম ৷ তখন আমি (ণ্লাকজানর) সরে যাওয়ার প্রর্তীক্ষায় থাকলাম ৷ আমাকে দেখতে পেয়ে রাসুলুল্লাহ্
তিনি নিজেকে নবী করীম (না)-এর উপযুক্ত ভাবলেন না ৷ তিনি বললেন, তার চেয়ে বরং আপনার পছন্দের কারো সাথে আমার বিবাহ