উমাইয়া ইবন আবূস সালতের কবিতা
লেখক বলেন : ইমাম বুখারী উল্লেখ করেছেন যে, আল্লাহ্ মুশরিক নারীকে মুমিন পুরুষের জন্যে হারাম ঘোষণা করলে হযরত আবু বকর
লেখক বলেন : ইমাম বুখারী উল্লেখ করেছেন যে, আল্লাহ্ মুশরিক নারীকে মুমিন পুরুষের জন্যে হারাম ঘোষণা করলে হযরত আবু বকর
আল্লাহর কসম, আমার অন্তর ততক্ষণ পর্যন্ত চিন্তিত ও উদ্বিগ্ন থাকবে, যতক্ষণ পর্যন্ত তোমরা খাযরাজ-এর উপর হামলা না করবে ৷ যিরার
মুহাম্মদ তো তোমাদের নিকট সেই বাণী-ই নিয়ে এসেছেন ৷ যে বাণী নিয়ে এসেছিলেন পুর্ববর্তী নবীগণ ৷ আর আমার ডাইপাে (মুহাম্মদ)
সেই সাফরা এলাকার একজন হচ্ছেন উবায়দা, তুমি তার জন্যে র্কাদো যিনি ছিলেন যেহমান মুসাফিরের জন্যে নিবেদিত এবং বিপদকালে দুঃস্থ বিধবারা
তখন তুমি এমন উটের পৃষ্ঠে আরোহণ করেছিলে, যার পা ছিল দীর্ঘকায়, ভাল বংশজাত, দ্রুতগামী ও প্রশস্ত পিঠ বিশিষ্ট সম্প্রদায়ের লোকজন
ইবন হারিছের একটি পা কেটে যায় ৷ সেসময় তিনি নিম্নের কবিতাটি আবৃত্তি করেন ৷ কিন্তু ইবন হিশাম এ কবিতাটি উবায়দার
এ প্রসংগে কাআব ইবন মালিকের আরও কবিতা অর্থ : হে লুআই-এব পুত্রদ্বয় ৷ তোমাদের পিতার শপথ, তোমাদের অহংকার ও পর্বের
কেউ তাদেরকে ভ্রষ্টপথের দিকে আহ্বান করেছে ৷ আর তারাও সে ডাকে সাড়া দিয়েছে ৷ ভ্রষ্টপথে চলার নানাবিধ সুত্র ও উপায়-উপকরণ
আর মন্তক ছোদ্নকারী অলংকার খচিত ঝকঝকে সাদা ধারাল তরবারি দ্বারা আঘাত করা ব্যতীত কোন উপায় ছিল না ৷ আর পখভ্রপথভ্রষ্ট
চলে আসত, তবে তারা মুক্ত “হয়ে যেত এবং মুহাজিরদের যে সুযোগ-সুবিধা ও অধিকার ছিল, তারাও তা লাভ করত ৷ এরপর
যে, তার পিতা রাফি একজন বদরী সাহাবী ৷ তিনি বলেন, একদা জিবরাঈল ফেরেশতা নবী করীম (সা) এর নিকট এসে বললেন
থাকে ৷ অথচ যে আনসাররা তাকে বন্দী করেছিলেন, তারাই রাসুলুল্লাহকেত তার মুক্তিপণ না নিয়ে ছেড়ে দেয়ার জন্যে অনুরোধ জানিয়েছিলেন ৷
যে, তাদের স০ ×খ্যা ছিল নয়শ ত্রিশ জন ৷৩ তবে এরুপ সুনির্দিষ্ট স০ ×খ্যা নির্ধারণ ৷প্রমাণ সাপেক্ষ ৷ পুর্বে এক
৬৬ আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া উছমান ইবন আফ্ফান : তিনি তীর শ্রী ও রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর কন্যা হযরত রুকাইয়ার বোপাক্রান্ত হওয়ার কারণে
১৬ আবুমালীল ইবন আযআর ইবন যায়দ আল-আওসী ৷ অনুচ্ছেদ : বদর যুদ্ধে অংশ গ্রহণকারীবুদর সংখ্যা বদর যুদ্ধে সর্বমোট মুসলিম মুজাহিদবুদর