অনুচ্ছেদ : বদর যুদ্ধে অংশ গ্রহণকারীদের সংখ্যা
১৬ আবুমালীল ইবন আযআর ইবন যায়দ আল-আওসী ৷ অনুচ্ছেদ : বদর যুদ্ধে অংশ গ্রহণকারীবুদর সংখ্যা বদর যুদ্ধে সর্বমোট মুসলিম মুজাহিদবুদর
১৬ আবুমালীল ইবন আযআর ইবন যায়দ আল-আওসী ৷ অনুচ্ছেদ : বদর যুদ্ধে অংশ গ্রহণকারীবুদর সংখ্যা বদর যুদ্ধে সর্বমোট মুসলিম মুজাহিদবুদর
কুনিয়াত বিশিষ্ট বদরী সাহাবীগণের নাম (যাদের নামের পুর্বে আবু’ আছে) আবু উসায়দ মালিক ইবন রাবীআ ৷ তার আলোচনা পুর্বে এসে
বদরী সাহাবীদের নাম আরবী বংমািলা অনুযায়ী আলিফ আদ্যাক্ষর বিশিষ্ট নামসমুহ ১ উবাই ইবন কাআব আন-নাজ্জারী ৷ ইনি ছিলেন সায়িদুেল কুবৃর৷
আমিও আবু হাকীমা অর্থাৎ যামআর জন্যে ৰিলাপ করবো ৷ কেননা, আমার কলিজা জ্বলে গেছে ৷ রাবী বলেন, ভৃত্য ফিরে এসে
সময় নাজাশীর আশ্রয়ে আবিসিনিয়ায থাকতেন) ৷ সংবাদ পেয়ে তারা নাজাশীর দরবারে উপস্থিত হন ৷ নজােশী তখন ঘরের মধ্যে পুরনো কাপড়
কাল-বিকাল আহার করার সময় আমাকে রুটি দিত এবং নিজেরা খেজুর থেত ৷ তাদের মধ্যে যার কাছেই রুটি থাকত, তা আমাকে
অনুচ্ছেদ রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর বদর থেকে মদীনায় প্রত্যাবর্তন পুর্বেই উল্লেখ করা হয়েছে যে, বদর যুদ্ধ ২য় হিজরীর ১ ৭ই রমাযান শুক্ররারে
“ঐটা ছিল একটি বিশেষ ফযীলত ৷ বিক্ষু বর্তমানে এর সাথে তুলনা করা যায় এমন দু’টি পেয়ালার সাথে যায় একটিতে আছে
“ঐটা ছিল একটি বিশেষ ফযীলত ৷ বিক্ষু বর্তমানে এর সাথে তুলনা করা যায় এমন দু’টি পেয়ালার সাথে যায় একটিতে আছে
ইবন ইসহাক বলেন, আমি জানতে পেয়েছি, রাসৃলুল্লাহ্ (সা) বলেছিলেনাঃ আরবের শ্রেষ্ঠ অশ্বারোহী যোদ্ধা আমাদের মধ্যে রয়েছে ৷ সাহাবীগণ জিজ্ঞেস করলেন
আসল ৷ উমা ইয়৷ ছিল একটি স্থুলদেহী ব্যক্তি ৷ যখন তারা আমাদের কাছে এসে পড়লেন, তখন আমি তাকে বললাম, শুয়ে
“হয়তো তুমি আমার বৎ শপবিচয় জান না; কিৎব৷ জানলেও ভুলে গিয়েছ ৷ তবে বাস্তব প্রমাণের মাধ্যমে জানিয়ে দিচ্ছি যে আমি
আবদুল মুত্তালিব কারও সামনে পড়লে তাকেও হত্যা করো না ৷ কেননা , তাকে জোর করে যুদ্ধে আনা হয়েছে ৷ এ
ঐতিহাসিক বদর যুদ্ধ সে দিন ছিল মীমাংসারদিন যে দিন দু’দল পরস্পরের মুখোমুখি হন (৮ : ৪ ১) ৷ আল্লাহর বাণী
আলী ইবন আসিম আইশা (রা) সুত্রে বলেন, রাসুলুল্লাহ্ (সা) বলেছেন (আর্থাৎ) আহ্লে কিতাব সম্পর্কে তারা আমাদেরকে জুমুআর দিন এবং কিবলার