কুনিয়াত বিশিষ্ট বদরী সাহাবীগণের নাম
(যাদের নামের পুর্বে আবু’ আছে)
আবু উসায়দ মালিক ইবন রাবীআ ৷ তার আলোচনা পুর্বে এসে ণ্;ণছে ৷
আবুল আওয়ার ইবন হারিছ ইবন জালিম নাজ্জারী ৷ কিন্তু ইবন ছিশাম লিখেছেন : আবুল
আওয়ার হড়ারিছ ইবন জালিম ৷ আর ওয়াকিদী লিখেছেন : আবুল আওয়ার কাআব ইবন
হড়ারিছ ইবন জুনদুব ইবন জালিম ৷
আবু বকর সিদ্দীক ৷ পুর্বেই বলা হয়েছে যে, তীর নাম ছিল আবদুল্লাহ্ ইবন উছমান ৷
৪ আবু হাব্বা ইবন আমর ইবন ছাবিত ৷ তিনি ছিলেন বনু ছলেবা ইবন আমর ইবন আওফ
আনসারী গোত্রের লোক ৷
আবু হুযায়ফা ইবন উত্বা ইবন রাবীআন্ মুহাজির ৷ কেউ কেউ বলেছেন, তার নাম ছিল
মাহশাম ৷
আবুল হামরা ৷ তিনি হারিছ ইবন রিফাআ ইবন আফরার আযাদকৃত গোলাম ৷
আবু থুযায়মা ইবন আওস ইবন আসরাম আন-নাজ্জারী ৷
আবু সুবরা ৷ আবু রুহ্ম ইবন আবদুল উঘৃযার আযাদকৃত গোলাম ও যুহড়াজির ৷
আবু সিনান ইবন মিহসান ইবন হারছান ৷ তিনি ছিলেন উক্কাশার ভাই ৷ বদর যুদ্ধে র্তার
সাথে তার পুত্র সিনানও ছিলেন ৷ আর তিনি ছিলেন মুহাজির ৷
১০ ৷ আবুস সিয়াহ্ ইবন নুমান ৷ কারও কারও মতে, তার নাম ছিল উমায়র ইবন ছাবিত
ইবন নুমান ইবন উমাইয়া ইবন ইমরুল কায়স ইবন ছা’লাবা ৷ তিনি পায়ে আঘাত
পেয়ে বাধ্য হয়ে রাস্তা থেকে মদীনায় ফিরে আসেন ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা) র্তাকে গনীমতের
ৎশ দেন ৷ খায়বরের যুদ্ধে তিনি শহীদ হন ৷
১১ আবু আরফাজা ৷ তিনি ছিলেন বনু জাহজাবির মিত্র ৷
১ ২ আবু কাবশা ৷ তিনি রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর আযাদকৃত গোলাম ছিলেন ৷
১৩ আবু লুবাবা বশীর ইবন আবদুল মুনযির ৷ পুর্বেই তার সম্পর্কে উল্লিখিত হয়েছে ৷
আবু মারছাদ আল-পানাবী কুনায ইবন হুসাইন ৷ পুর্বে তার সম্পর্কে আলোচনা করা
হয়েছে ৷
১৫ আবু মাসউদ আল-বদরী উকবা ইবন আমর ৷ ইতোপুর্বে র্তার সম্পর্কে আলোচনা
এসেছে
১৬ আবুমালীল ইবন আযআর ইবন যায়দ আল-আওসী ৷
অনুচ্ছেদ : বদর যুদ্ধে অংশ গ্রহণকারীবুদর সংখ্যা
বদর যুদ্ধে সর্বমোট মুসলিম মুজাহিদবুদর সংখ্যা ছিল তিনশ’ চৌদ্দ জন ৷ রাসুলুল্লাহ্
(সা) ও এ স খ্যার অন্তর্ভুক্ত ৷ যেমন ইমাম বুখারী বলেছেন আমর ইবন খালিদ বারা’ ইবন
আযিব থেকে বর্ণিত ৷ তিনি বলেন, আমার নিকট রাসুলুল্লাহ (সা)শ্এর সেই fl? সাহাবা
বলেছেন যারা বদর যুদ্ধে উপস্থিত ছিবুলন যে তাদের স০ থ্যা ছিল তালুবুত তর সাথে জিহাদ
করতে যারা নদী অতিক্রম করেছিলেন, র্তাদের সমান ৷ আর তাদের সংখ্যা ছিল তিনশ দশের
কিছু বেশী ৷ বার৷ বলেন আল্লাহর কসম তালুবুতর সাথে মৃ ’মিন ছাড়া অন্য কউ নদী অতিক্রম
করতে পারেনি ৷ ইমাম বুখারী ইসরাঈল ও সুফিয়ান ছাওরী সুত্রে ও বাবা (বা) থেকে অনুরুপ
হাদীছ বংনি৷ করেছেন ৷ ইবন জা ৷রীর বলেন, প্রাচীন আলিমবুদর নিকটাট ই সুপ্রসিদ্ধ যে, বদরী
মুসলমানদের স থ্যা তিনশ’ দশের কিছু বেশী ৷ তিনি আরও বলেন, মাহমুদ সুত্রে বারা’
থেকে বর্ণিত ৷ তিনি বলেন বদর যুদ্ধের ব্যাপারে আমি ও ইবন উমর ছোট হিসেবে গণ্য হই ৷
ঐ যুদ্ধে মুহাজিরদের সংখ্যা ছিল ষাট এর কিছু বেশী এবং আনসারবুদর সংখ্যা ছিল দৃইশ’
চল্লিবুশর কিছু বেশী ৷ এ বংনাি ছাড় ডাইবন জা ৷রীর মুহাম্মদ ইবন উবায়দ সুত্রে ইবন আব্বাস
(রা) থেকে আরও একটি বর্ণনা উল্লেখ করেছেন ৷ তিনি ববুলন৪ বদর যুদ্ধে যুহাজিরবুদর স০ থ্যা
ছিল সত্তর জন ৷ আর আনসারদের স০ খ্যা ছিল দুইশ ছত্রিশ জন ৷ রাসুলুল্লাহ্র পক্ষে ঝাণ্ডা
বহনকা ৷রী ছিলেন হযরত আলী ইবন আবু৩৷ লিতাব ৷ আ র আনসারবুদর ঝাণ্ডার দায়ি তৃ ছিল সাআদ
ইবন উবাদার উপর ৷ এ বর্ণনা মত বদরী সাহাবীগবুণর স০ থ্যা দাড়ায় তিনশ ছয় জন ৷ ইবন
জারীর বলেন, কারও কারও বর্ণনায় এসেছে তিনশ সাত জন ৷
আমি বলি, একদল রাসুলুল্লাহ্বুক যোদ্ধাবুদর মধ্যে গণ্য করে বলেছেন তিনশ’ সাত জন ৷
অন্যান্য দল র্তাকে গণ্য না করে বলেছেন তিনশ’ ছয় জন ৷ ইবন ইসহাবুকর উদ্ধৃতি দিয়ে
আগেই বলা হয়েছে যে, মুহাজিরদের সংখ্যা ছিল তিরাশি জন ৷ আওসের একষট্টি এবং
খাযরাজের একশ সত্তর জন ৷ এই স০ খ্যা ইমাম বুখারী উল্লিখিত স০ খ্যা ও ইবন আব্বাবুসর
বর্ণিত স০ খ্যা থেকে ভিন্ন ৷ বিশুদ্ধ বর্ণনায় এসেছে যে, হযরত আনাসকে জিজ্ঞেস করা হল,
আপনি কি বদর যুদ্ধে উপ তছিবুলন ? তিনি বললেন,৩ তাহলে আমি কোথায় অনুপস্থিত
ছিলাম ?
যারা বদর যুদ্ধে না গিয়েও গনীমত পেয়েছিলেন
বদরী সাহাবীবুদর তালিকায় এমন কতিপয় লোকের নাম আছে, যারা কোন না কোন
যুক্তিসঙ্গত ওযবুরর কারণে যুদ্ধক্ষেত্রে উপস্থিত হবুত পারেননি ৷ রাসুলুল্লাহ্ (না) তাদের ওযর
গ্রহণ করেছেন এবং গনীমবুতর অংশ প্রদান করেছেন ৷ ইবন ইসহাক এ ধরনের লোকদের নাম
বাছাই কবুরবুছন যাদের স খ্যা আ ৷ট কি নয় জন ৷