এবং ষুর্গীরা ইবন শু’বা (রা)-এর সাথে কথা বলেন ৷ মুগীরা বললেন, ইয় ৷ রাসুলাল্লাহ্ ! সাখার
আমার ফুফীকে বন্দী করেছে ৷ অথচ তিনি অন্যান্য মুসলমানগহুণর মত ইসলাম গ্রহণ করেছেন ৷
তখন রাসুলুল্লাহ (সা) সাখারহুক ডেকে বললেন : কোন সম্প্রদায় যখন ইসলাম গ্রহণ করে তখন
তাদের জীবন ও সম্পদ নিরাপত্তায় এসে যায় ৷ সুতরাং মুগীরার ফুফীকে তার কাছে দিয়ে দাও” ৷
তখন সাখার তাকে মুগীরা র কাছে ফিরিয়ে দেন ৷ এরপর রাসুলুল্লাহ (সা) )বনু সুলায়হুমর জলাশয়
সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলেন ৷৩ তারা ইসলাম গ্রহণ করতে অস্বীকার করে এবং জলাশয় থেকে
পালিয়ে যায় ৷ সাখার বললেন, “ইয়া রাসুলাল্লাহ্ ! এ জলাশয়ের দায়তু আমাকে ও আমার
গােত্রহুক দিবেন কি ? তিনি বললেন, ই৷ দিলাম ৷ এরপর সাখার সেখানে যান ৷ এদিকে
সুলায়ম গোত্রের লোকেরা ইসলাম গ্রহণ করে ৷ তখন তারা সাখাহুরর কাছে এসে তাদের জলাশয়
ফিরিয়ে দেওয়ার আবেদন জানায় ৷ কিন্তু সাখার তা দিতে অস্বীকার করেন ৷ অবশেষে তারা
রাসুলুল্লাহ্ (সা)-এর কাছে এসে আরয করে, “ইয়া রাসুলাল্লাহ ! আমরা ইসলাম গ্রহণ করে
সাখাহুরর কাছে এসে আমাদের জলাশয় ফিরিয়ে দেওয়ার আবেদন করি ৷ কিভু সাখার তা দিতে
অস্বীকার করে ৷ তখন রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন : “(হ সাখার ! কোন সম্প্রদায় যখন ইসলাম
গ্রহণ করে তখন তাদের জীবন ও সম্পদ নিরাপত্তা লাভ করে ৷ সুতরাং তৃমি তাদের জলাশয়
ফিরিয়ে দাও ৷ সাখার বলহুলনং “ত্মী হ্যা, হুহ আল্লাহর নবী ! আমি তাই করবো ৷ বর্ণনাকারী
বলেন, আমি৩ ৷কিয়ে দেখলাম সাখার একজন মহিলাকে ধরে আমার ও জলাশয় আটকে রাখার
কারণে লজ্জা য় রাসুলুল্লাহ (সা)-এর চেহারা মুবারহুকর রঙ পরিবর্তিত হয়ে লাল হয়ে গেছে ৷ আবু
দাউদ একাই এ হাদীছ বর্ণনা করেছেন ৷ তবে এর সনদে মতহুভদ আছে ৷
আমি বলি, আল্লাহর রহস্যময় কুদরাভের দাবী ছিল ৷ ঐ বছর৩ তাহুয়ফ বিজয় না হওয়া ৷ কেননা
এ সময় তাহুয়ফ বিজিত হলে সেখানকার অধিবাসীরা হত্যার ব্যাপকতায় ৰিনাশ হয়ে যেত ৷ কারণ,
ইহু৩ তাপুবে বর্ণিত হয়েছে যে রাসুলুল্লাহ্ (সা) তার চাচা আবু তালিবের মৃত্যুর পর ৩ ৷হুযহুয় গমন
করেছিলেন, তাদেরকে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দিয়েছিলেন এবং রিসালাহুতর দা ৷য়িৎ পালনের
পক্ষে তাকে সাহায্য করার আহ্বান জ৷ ৷নিয়েছিহুলন ৷ বিক্ষ্মতা ৷রা তাকে মিথ্যাবাদী বহুল প্রত্যাখ্যান
করোছল ৷ফলে অতি ৩ভগ্ন হৃদয়ে৩ তিনি সেখান থেকে প্র৩ ৷৷বতন করেছিলেন এবং কাবনুছ ছায়া ৷যালিব
না পৌছা পর্যন্ত স্বাভাবিক হতে ৩পারেননি ৷ এখানে পৌছে তিনি একখণ্ড হুমঘ দেখতে পান ৷
মেঘের মধ্যে ছিলেন জিবরাঈল (সা) ৷ তিনি শুনতে পান, পাহাড়ের দায়িতৃপ্রাপ্ত হুফহুরশত৷ তাকে
তােক বলছেন : “ হে মুহাম্মাদ ! আপনার প্রতিপালক আপনাকে সালাম জানিয়েছেন এবং আপনার
কওমের লোকেরা যা কিছু বলেছে এবং যেভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে সবই তিনি শুহুনহুছন ৷ এখন
আপনি যদি চান তবে আমি তাদের উপর দুটি পাহাড় দু দিক থেকে হুচহুপ দিয়ে পিহুষ ফেলি ৷
রাসুলুল্লাহ (সা) বললেন, “বরং তাদের জন্য আমাকে আরও কিছু অবকাশ দিন ৷ হতে পারে
তাদের বংশে এমন লোক জন্ম নিহুব যারা এক আল্লাহর ইবাদত করবে এবং তার সাথে অন্য
কিছুই শরীক করবে না ৷ সুতরাং তিনি যে অবকাশ চেয়েছিলেন সেই অবকাহুশর দাবী ছিলো ঐ
বছর তাহুয়ফ দুর্গ বিজিত না হওয়া ৷ কেননা বিজিত হলে হত্যার মাধ্যমে তারা নির্মুল হয়ে যেত ৷
বরং বিজয় বিলম্বিত হওয়ইি ছিল রাঞ্চুনীয়, যাতে ৩পরের বছর রমযান সালে ইসলাম গ্রহণের জন্যে
তারা মদীনা ৷য় আসতে পারে ৷ কিছু পরেই এ বিষয়ে বিস্তারিত বর্ণনা আসবে ইনশাআল্লাহ ৷