কোন গাযওয়৷ থেকে কিৎব৷ উমর৷ বা হজ্জ হতে যখন ফিরে আসতেন তখনও উপত্যকার
নিম্নভুমিতে অবতরণের পর যখন উপত্যকার নিম্নভুমি হতে (চড় ই পথে) উঠতে শুরু করতেন,
তখন উপত্যকা প্রান্তের পুর্ব দিকের প্রশস্ত বাতহ৷ (কঙ্করভুমি) তে উট বসাতেন ৷ সেখানে
সকাল পর্যন্ত শেষ রাতের’ বিশ্রাম নিতেন ৷ এটি (বড়) পাথরের পাশের মসজিদের কাছে
কিৎবা যে ঢিবির উপরে মসজিদ রয়েছে সেখানেও নয় (সেখানে এক সময় নালার মত গর্ত
ছিল) ৷ আবদুল্লাহ (রা) সেখানে সালাত আদায় করতেন যার মধ্যে কতক বালুর ঢিবি ছিল;
(১) রাসুলুল্লাহ্ (সা) ও সেখানে সালাত আদায় করতেন ৷ পরে ঢল সে কঙ্করময় ভুমিকে
প্রসারিত করে দিয়েছে যার ফলে ঐ স্থান যেখানে আবদুল্লাহ (রা) সালাত আদায় করতেন তা
নিশ্চিত হয়ে গিয়েছে ৷
ইবন উমর (রা) বলেন যে, (২) ছোট মসজিদ যেখানে, যেখানে ছোট মসজিদ, এটি
রাওহার উচু স্থানে, যে মসজিদ রয়েছে তার কা ৷ছেই ৷ আবদুল্লাহ ইবন উমর (রা) রাসুলুল্লাহ
(সা) এর সালাত আদায় করার স্থানটি চিনতে তন ৷ তিনি বলতেন, এখানে ভোমার ভানে, যখন
তুমি (বর্তমানে বড়) মসজিদে সালাতে দাড়াও ৷ ঐ মসজিদটি তোমার মক্কা পমনকালে
সড়কের ডান পাড়ে, বড় মসজিদ ও তার মাঝে (দুরতৃ) একটি পাথর নিক্ষেপের কিৎব৷ এর
কাছাকাছি; (৩) ইব ন ৬ মর (রা) ইরক (ক্ষুদে পাহাড় বা উপতব্রকাটি) সামনে রেখে সালাত
আদায় করতেন যেটি রয়েছে রাওহার শেষ প্রান্তে ৷ আর ঐ ইরকের শেষ মাথা রয়েছে রাস্তার
, পাড়ে ৷ অর্থাৎ (রাওহার) শেষ প্রান্ত ও ইরকের মাঝে যে মসজিদ তার কাছে ৷ যখন নাকি তু
মক্কাগামী হও ৷ ওখানে মসজিদ তো নির্মাণ করা হয়েছিল ৷ কিন্তু আবদুল্লাহ (বা) যে মসজিদে
সালাত আদায় করতেন না ৷ বরং সেটিকে বামে ও পেছনে রেখে তার সামনে এগিয়ে সোজা
ইরক-এর দিকে মুখ করে সালাত আদায় করতেন ৷ আবদুল্লাহ (রা) রাওহা হতে এগিয়ে
যেতেন এবং ঐ স্থানে না পৌছা পর্যন্ত যুহর সালাত আদায় করতেন না ৷ সেখানে পৌছে যুহর
সালাত আদায় করতেন ৷ আর যখন মক্কা হতে ফিরে আসতেন তখন সুবহে সাদিকের’ এবস্টু
আগে কিৎব৷ শেষ রাতে এখান থেকে অতিক্রম করতে হলে ফজরের সালাত আদায় করা পর্যন্ত
এখানে শেষ রাতের বিশ্রাম নিতেন ৷
আবদুল্লাহ (বা) আরো বলেছেন যে, (৪) নবী করীম (না) বা ৷স্তা বরাবর সড়কের ডানে
রুওয়ায়ছার’ কাছের বিশাল গাছের নীচে অবতরণ করতেন ৷ সম৩ ল বিস্তীর্ণ কঙ্করময় ক্ষেত্রে ৷
তারপর সেই ঢিল৷ ধরে এগিয়ে যেতেন, যেটি রয়েছে রুওয়ায়ছার ভাকঘরের একেবারে কাছে
দুমাইলের মধ্যে ৷ সে গাছের উপরের অংশ ভেন্সে গিয়ে মাঝ বরাবর ভীজ হয়ে পড়েছিল, তবে
গাছটি তার কাণ্ডের উপরে র্দাড়ানে৷ ছিল এবং তার গোড়ার অনেকগুলো বালির ঢিবি ছিল ৷
(৫) আবদুল্লাহ ইবন উমর (বা) আরো বলেন যে, নবী কৰীম (না) পাহাড়ী বাধ’এর
প্রান্তে সালাত আদায় করেছেন, যা হাযব৷ পমনকালে আরজ-এর পেছনের দিকে পড়ে ৷ ২ সে
১ রুওয়ায়াছ৷ রাওহা ও মদীনায় মধ্যবর্তী রাওহা হতে তেব মাইল দুরে মদীনা হতে প্রায় চব্বিশ
মাইল ৷ অনুবাদক
২ আরজ মদীনা হতে হাযব৷ অতিমুথী পথের পাচ মাইল দুরত্বে ৷
মসজিদের কাছে দু’টি কিৎবা তিনটি কবর রয়েছে; কবরগুলোর উপরে বড় বড় পাথরের চীই
রয়েছে; এগুলো হল রাস্তার ডান পাশে সড়কের পাথরখণ্ডসমুহের কাছে ৷ দুপুরে সুর্য ঢলে পড়ার
পরে আবদুল্লাহ (বা) আরজ হতে ৰিকালে সফর শুরু করে ঐ পাথরগুলাের মাঝে এসে
ওখানকার মসজিদে যুহর সড়ালাত আদায় করতেন ৷
(৬) আবদুল্লাহ ইবন উমর (বা) আরো বলেন যে, রাসুলুল্লাহ (সা) রাস্তার বাম দিকে
হারশার’১ কাছের (ঢল প্রবাহের) নালায় বড় বড় পাছগুলোর কাছে অবতরণ করেছেন ৷ এ
নালাটি হাবশা পাহাড়শ্রেণীর পাশে সমাতবালভড়াবে বিন্তুত এবং এ নানা ও সড়কের মাঝের
দুরতৃ এক তীর নিক্ষেপের দুরৎ পরিমাণ ৷ আবদুল্লাহ (বা) সড়ক প্রান্তের গ“াছগুলাের মাঝে
যেটি সবগুলোর মাঝে সর্বাধিক দীর্ঘকায় গাছ সেটির কাছে সালাত আদায় করতেন ৷
(৭) আবদুল্লাহ ইবন উমর (বা) আরো বলেন যে, রাসুলুল্লাহ (সা) মাররুজ জাহরানৰু এর
কােছি মদীনায় দিকের নালায় অবতরণ করতেন ৷ যখন তিনি উচু স্থান থেকে নেমে
আসতেন তখন এ নালায় অবতরণ করতেন, যা, মক্কা গমনকালে পথের বাম পাশে পড়ে ৷
রাসুলুল্লাহ (না)-এর অবতরণক্ষেত্র ও জনগণের মাঝের দুরতৃ এক ঢিল নিক্ষেপের অধিক
হবেনা ৷
আবদুল্লাহ ইবন উমর (বা) আরো বলেন যে, রাসুলুল্লাহ (সা) মক্কাগমনকালে যু-তুওয়ায়৩
অবতরণ করতেন এবং সকাল হওয়া পর্যন্ত রাত যাপন করে ফজরের সালাত আদায় করতেন ৷
বাসুলুল্লাহ (স)-এর সালাত আদায়ের এ স্থনটি একটি বিশাল প্রশস্ত ঢিলার উপরে; সেখানে যে
মসজিদ নির্মাণ করা হয়েছে সেখানে নয়; বরং তার নিয়ে ঐ ঢিলার উপরে ৷
(৮) আবদুল্লাহ (বা) আরো বলেন যে, রাসুলুল্লাহ্ (সা) কাবামুথী গিরিপথদ্বয়ের বরাবরে
দাড়িয়েছেন, যা তার ও কা বার দিকের দীর্ঘ পর্বতে র মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত (না ড়াফি (র)
বলেন)৩ তিনি (ইবন উমর) ওখানে নির্মিত মসজিদটি টিলা প্রান্তের মসজিদের বাম পাশে
রাখলেন ৷ অর্থাৎ নবী করীম ( সা) এর সালাতে র স্থান হল ঐ মসজিদের পাদদেশে ক ল টিলার
উপরে ঢিলা হতে তুমি দশ হাত বা এর কাছাকাছি ছেড়ে দিয়ে তে মোর ও কা বার মধ্যবর্তী
পর্বতের ফটিলদ্বয়ের দিকে মুখ করে সালাত আদায় করবে ৷
বুখারী (র) এ দীর্ঘ হাদীসটি এককভাব বনাি করেছেন ৷ তবে মুসলিম (র) এ হাদীসের
শেষ অংশ (আবদুল্লাহ ইবন উমর) নাফি (র) হতে এ হাদীসও শুনিয়েছেন যে, রড়াসুলুল্লাহ (সা)
যু-তুওয়ায় অবতরণ করতেনহতে হাদীসের শেষ পর্যন্ত রিওয়ায়াত করেছেন মুহাম্মদ ইবন
ইসহাক আল মুসায়িদ্রবী (র) (আনার, মুসা, নাফি) ইবন উমর (রা) সনদে ৷ আর ইমাম
আহমদ (র)-ও ভিন্নসুত্রে হাদীসটি রিওয়ায়াত করেছেন ৷
মন্তব্য : তবে এ সব স্থানের অনেকগুলো বরং এর অধিকাংশ্ইি আজ আর চেনা যায় না ৷
কেননা, এ সব স্থানে বসবাস রত যেদুঈনদের কাছে এগুলির অধিকাৎশের নাম পরিবর্তিত
১ জাহ্ফার কাছে মদীনা ও শাম-এর সড়ক সংগমে একটি পর্বতশ্রেণী ৷ অনৃবাদক
২ মক্কা হতে ষোল মাইল দুরে বিখ্যাত সড়ক সংগম ও মড়ানযিল জনভাষায় এটি মার নিম্নতুমি ৷
৩বাবে মক্কা (মক্কা তােরণ) এর পাদদেশে তানঈমের কাছে একটি উপত্যকা ৷
হয়ে গিয়েছে ৷ এ কারণে যে, তাদের অধিকাং শ র উপরে অজ্ঞতা প্রভাব বিস্তার করে
রয়েছে ৷ তবুও বুখাবী (র) ভী র কিতা ৷বে এগুলি উপস্থাপন করেছেন এ উদ্দেশ্যে যে, কেউ
পভীর অতিনিবেশ সহকারে ঘোজাখুজি ও অনুসন্ধাবে লেগে থাকলে হয়তোবা এগুলির
সঠিক সন্ধান পেয়ে যেতে পারে ৷ কিৎরা এমনও হতে পারে যে, এর অনেকগুলি বা
অধিকাৎশ বুখারী (র)-এর যুগে পরিচিত ছিল ৷ অ ৷ল্লাহ্ তা ৷আল৷ সমধিক অবগত ৷
নবী কবীম (সা) এর মক্কা শরীফে প্রবেশ প্রসৎ গ
বুখারী (র) বলেন, মুসাদ্দাদ (র) ইবন উমর (রা) সুত্রে বর্ণনা করেন,৩ তিনি বলেন, নবী
কবীম (সা) ষুতুওয়ায় রাত যাপন করলেন সকাল পর্যন্ত ৷ ইবন উমর (রা) ও তা করতেন ৷
মুসলিম (র) এ হাদীস রিয়ায়াত করেছেন ৷ ইয়াহয়া ইবন সাঈদ আল বাত্তান (র) সুত্রে ৷ তবে
এতে এভাবে বেশী রয়েছে ৷ সেখানে ফজর সালাত আদায় করা পর্যন্ত ণ্কিংবা (বর্ণনা সন্দেহ )
সকাল হওয়া পর্যন্ত ৷ মুসলিম (র) আরো বলেন, আবুর রাবী আয-যাহরানী (র) ইবন উমর
(রা) সম্পর্কে যে, তিনি মক্কায় আগমন করলেই ষু-তুওয়ায় রাত কটিারুতন ৷ শেষে সকাল হলে
গোসল করতেন ৷ পর দিনের বেলা মক্কায় প্রবেশ করতেন এবং নবী কবীম (সা) সম্পর্কে
উল্লেখ করতেন যে, তিনি ও তাই করতেন ৷ বৃখারী (র) এ হাদীস রিওয়ায়াত করেছেন হাম্মাদ
ইবন যায়দ (র) সুত্রে ৷ বুখারী মুসলিম (র)-এর আর একটি সুত্রে বর্ণিত আছে যে, ইব ন উমর
হারাম শরীফের প্রান্ত সীমায় প্রবেশ করলে তা ৷লবিয়া পাঠ বন্ধ করে দিতেন, পরে ঘু তুওয়ায়
রাত কাটাতে তন (পরবর্তী অংশ ৷উল্লেখ করেছেন) ৷ তা ছাড়া মুসা ইবন উকর৷ ইবন উমর (রা)
সনদে আহরিত বুখারী মুসলিমের এ হাদীস পুর্ববর্তী অনুচ্ছেদে উল্লিখিত হয়েছে যে, রাসুলুল্লাহ্
(সা) মক্কা গমন কালে বু-তৃয়ায় সকাল পর্যন্ত রাত যাপন করে সেখানে ফজর সালাত আদায়
করতেন ৷ এবং রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর সালাত আদায় করার স্থান কো ল ঢিলার দশ হাত দুরত্বে
সামনের পাহাড়ের দুই ফটিলের দিকে মুখ করে ৷
এ সব বর্ণনা ৷র সা র কথা হল, নবী কবীম (সা) যখন তার সফরে ষুতুওয়ায় উপনীত হন,
বা না ৷কি মক্কার নিকটবর্তী এবং হারাম শরীফের সীমান্তবভী তখন তিনি তালবিয়৷ পাঠ বন্ধ
করেছেন ৷ কেননা, তিনি ৫৩ ৷ তখন অতিষ্টের কাছাকাছি পৌছে গিয়েছেন এবং ঐ স্থানে৩ তিনি
রাত যাপন করেন ৷ অবশেষে সকাল হলে সেখানে ফজর সালাত আদায় করেন যে স্থানে যার
বর্ণনা দিয়েছেন বর্ণনাকারীগণ অর্থাৎ সেখানকার দীর্ঘ পাহাড়ের ফাটল দু’টির মাঝে ৷ কেউ ঐ
সব স্থান বুদ্ধিদীপ্ত চোখে গভীরভাবে নিরীক্ষণ করলে উত্তম ভাবেই তা চিনতে পারবে এবং তার
কাছে নবী কবীম (সা)-এর সালাত আদায়ের স্থান নিণীত হয়ে যাবে ৷ তারপর রাসুলুল্লাহ্ (সা)
মক্কায় প্রবেশের (প্রন্ততির) জন্য গোসল করেন ৷ তারপর বাহবে আরোহণ করেন এবং বাতহার
অন্তর্গত ছ৷ ৷নিয়রুতু ল উলিয়া চড়াই দিকের পার্বত্য সােড় হতে প্রকাশ্য দিবালোকে খােলাথুলি
ভাবে মক্কায় প্রবেশ করলেন ৷ বলা হয়ে থাকে যে, এভাবে প্রবেশ করার উদ্দেশ্য ছিল যাতে
লোকেরা তাকে দেখতে পায় এবং তিনিও তাদের প্রতি নজর দিতে পারেন ৷ মক্কা বিজয়ের
দিনও তিনি এভাবেই প্রবেশ করেছিলেন (পুর্বে আলো ৷চিত হয়েছে) ৷ মালিক (র) ইবন উমর
(রা) সুত্রে বর্ণনা করেন যে, রাসুলুল্লাহ্ (সা) ছানিয়া৩ তল উলিয়ার পথে মক্কায় প্রবেশ করেছিলেন
এবং ছানিয়াতুস সুকলার পথে বের হয়েছিলেন (বুখড়াবী মুসলিম মালিক) ৷ ইবন উমর ও
আইশা (বা) থেকে বখাবী মুসলিম (র) এর অনুরুপ আরো দুটি রিওয়ায়াত রয়েছে ৷ মোট
কথা নবী কবীম (সা ) এর দৃষ্টি বায়তুল্লাহর উপরে পড়লে তিনি বললেন, শাফিঈ (র)-এর
রিওয়ায়াত সাঈদ ইবন সালিম (র) ইবন জুরায়জ সুত্রে বর্ণনা করেন যে, নবী কবীম (না)
যখন আল্লাহর মর দেখতেন তখন তার দু’হাত তুলতেন এবং বলতেন-
হে আল্লাহ; এঘরের মর্যাদা মড়াহাত্মা সম্মান ও প্রতিপত্তি বাড়িয়ে দিন এবং যারা এ ঘরের
সম্মান করে মর্যাদা দেয়, যারা এ ঘরে হজ্জ ও উমরড়া করে তাদের মর্যাদা সম্মান, মড়াহাত্ম্য ও
পুণ্য বাড়িয়ে দিন (ঘুসন্যদে শাফিঈ) ৷ হাফিজ বায়হাকী (র) বলেন, এ হাদীসটি বনকাতি’১
তবে সুফিয়ান ছাওবী (র) (আবু সাঈদ আশশামী মাধ্যমে) মড়াকহুল (বা) থেকে এর সমর্থনে
(শাহিদ) একটি মুরসাল’২ রিওয়ায়পুত রয়েছে ৷ মড়াকহুল (বা) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা) যখন
মক্কায় প্রবেশ করতেন এবং আল্লাহর ঘর দেখতে পেতেন তখন দু’হাত উপরে তুলে আল্লাহ
আকবার ধ্বনি দিতেন এবং বলতেন ৷
হে আল্লাহ আপনিই শান্তি (এর উৎস), আপনার নিবল্ট হতেই শান্তি আসে; তাই সমৃদ্ধ
রাখুন, হে আমাদের প্রতিপালক ! আমাদের জীবনকে শান্তিময় করে দিন ৷ হে আল্লাহ্ এ ঘরের
মর্যাদা মড়াহাত্ম্য সম্মান প্রতিপত্তি ও পুণ্য বাড়িয়ে দিন এবং যারা এ ঘরের হজ্জ বা উমরড়া করে
তাদের মর্যাদা মহ্যেত্ম্য সম্মান ও পুণ্য বাড়িয়ে দিন ৷ শাফিঈ (র) আরো বলেন, সাঈদ ইবন
সালিম (র) (ইবন জুরড়ায়জ হতে তিনি ইবন আব্বাস (বা) সুত্রে বর্ণনা করেন (তিনি) নবী
কবীম (সা) বলেহেন হা৩ উচুওে (৩ালা হবে (১) সালাতে; (২) বায়তুল্লাহ দর্শনকালে; (৩)
সফোয়; (৪) মড়ারওয়ায় ; (৫) আরড়াফাতে অবস্থানের অপরাহে (৬) মুযদালিফাতে; ( ৭৮ ) দুই
আমরা-র কাছে এবং (৯) মৃত ব্যক্তির জন্য (জানাবায়) ৷ হাফিজ বায়হাকী (র) বলেন, মুহাম্মদ
ইবন আবদুর রহ্মম্পে ইবন আব্বাস (বা) সুত্রে এবং (বাকি সুত্রে ) ইবন উমর (রা) সুত্রে এ
হাদীসটি রিওয়ায়াত করেছেন এবং তা কখনো মড়াওকুক রুপে আবার কখনো মড়ারফু রুপে বর্ণনা
করেছেন ৷ তবে এ রিওয়ায়াতে মৃত ব্যক্তির কথা (৯বং) উল্লেখিত হয়নি ! ইবন আবু লায়লা
(র) বলেছেন, এ রিওয়ায়াতটি সরল নয় ৷
তারপর নবী কবীম (সা) বনু শায়বা দরজা দিয়ে মসজিদুল হারড়ামে প্রবেশ করলেন ৷
হাফিজ বায়হাকী (র) বলেন ইবন জুবারয়জ (র ) অতো ইবন আবু রড়াবাহ (বা) সুত্রে আমরা
রিওয়ায়াত করেছি ৷ তিনি (আতা) বলেন, ইহরামকরীি যে দিক দিয়ে ইচ্ছা প্রবেশ করতে
১ তাবিঈ পর্যন্ত সনদ সীমিত তার উধের্ধ ৰিছিন্ন ৷
২ সড়াহাবী পর্যন্ত সনদ ৷