আনসারদের মধ্য থেকে শহীদ
এবং ষুর্গীরা ইবন শু’বা (রা)-এর সাথে কথা বলেন ৷ মুগীরা বললেন, ইয় ৷ রাসুলাল্লাহ্ ! সাখার আমার ফুফীকে বন্দী করেছে
এবং ষুর্গীরা ইবন শু’বা (রা)-এর সাথে কথা বলেন ৷ মুগীরা বললেন, ইয় ৷ রাসুলাল্লাহ্ ! সাখার আমার ফুফীকে বন্দী করেছে
এবং ষুর্গীরা ইবন শু’বা (রা)-এর সাথে কথা বলেন ৷ মুগীরা বললেন, ইয় ৷ রাসুলাল্লাহ্ ! সাখার আমার ফুফীকে বন্দী করেছে
তাদের সেনাপতি স্বয়ং নবী করীম (সা) ৷ তিনি অতি দৃঢ়পদ ৷ পবিত্র-চিত্ত ৷ ধৈর্যশীল ও সংযমী ৷ সঠিক সিদ্ধাম্ভদাতা, প্রজ্ঞাশীল,
“হে সর্বশেষ নবী ! আপনি সত্য সহকারে প্রেরিত ৷ সকল সঠিক পথ আপনারই প্রদর্শিত ৷ আল্পাহ্ তার সৃষ্টিকুলের অম্ভরে আপনার
হুনায়নের যুদ্ধ প্রসংপে আব্বাস ইবন মিরদাস সুলামীর কবিতা : “যুদ্ধের দিনের তেজি ঘোড়ার কসম এবং রাসুল (সা) কিতাব থেকে যা
করার জন্যে দাওয়াত দেন এবং বলেন, “হে আল্লাহ্ ! আপনি তার উপর সাক্ষী থাকুন ৷” তারপর আবু আমির (রা) তাকে
আওতাস যুদ্ধ আওতাস যুদ্ধ সংঘটিত হওয়ার কারণ ছিল এই যে, হাওয়াযিন সম্প্রদায় পরাজয় বরণ করার পর তাদের এক দল তায়েফে
আল্লাহ তাআলা মুশরিক বাহিনীকে পরাজিত করেন ৷ এতে র্তার তলোয়ারও চালাতে হয়নি এবং বর্শাও নিক্ষেপ বরোর প্রয়োজন হয়নি ৷ রাবী
সে ওগুলো রক্ষার্থে প্রাণপণে যুদ্ধ করে ৷ বর্ণনাকারী বলেন, এ কথা শুনে দুরায়দ মড়ালিককে ধমক দেয় ৷ সে তাকে আরও
করতে দেখেছেন ৷ তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ্ (না) যায় তুল্লাহ্র কবৃণ’ এর নিকট র্তাকে সম্মুখে রেখে উপরেশন করেন ৷ এরপর লোকদের
জন্যে ক্ষমা প্রাংনি৷ করুন ! এরপর সন্ধ্য৷ হলেও তিনি জনতার উদ্দেশ্যে ভাষণ দিতে দণ্ডায়মান হলেন ৷ প্রথমে আল্লাহর যথোপোযুক্ত প্রশংসা
মক্কায় রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর অবস্থান-কাল মক্কা বিজয়ের পর রমযান মাসের অবশিষ্ট দিনগুলো রাসুলুল্লাহ্ (সা) সেখানেই কাটান ৷ এ সময়ে তিনি
ইমাম আহমদ বলেন : আমার নিকট আবদুর রাঘৃযাক আবদুল্লাহ ইবন উমার (রা) সুত্রে বর্ণনা করেছেন ৷ তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ্ (সা)
অপেক্ষা উৎকৃষ্ট হয় তা হলে প্রথম বর্ণনা থেকে দ্বিতীয় বর্ণনাটি অধিক বিশুদ্ধ ৷ নচেৎ প্রসিদ্ধতর ও সঠিক মত অনুযায়ী মক্কার
নিয়ে হাযির !” আবু সুফিয়ান (রা) বললেন, “আল্লাহর শপথ, কুরায়শদের ধ্বংস অনিবার্য ৷ তোমার উপর আমার মাতা পিতা কুরবান হোন!