আহত হওয়া সত্বেও রাসূলুল্লাহ্ (সা) ও সাহাবাগণের আবূসুফিয়ানেৱ পশ্চাদ্ধাবন
কান্নাকাটি করছেন ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন : কিন্তু হামযার জন্যে কোন ক্রন্দনকারী নেই ৷ তিনি হাময৷ (রা)এর জন্যে ইসৃতিগফারও করলেন
কান্নাকাটি করছেন ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন : কিন্তু হামযার জন্যে কোন ক্রন্দনকারী নেই ৷ তিনি হাময৷ (রা)এর জন্যে ইসৃতিগফারও করলেন
ইমাম মুসলিম ও বায়হাকী (র) উভয়ে আর মুআবিয়া মাসৃরুক সুত্রে বর্ণনা করেছেন ৷ তিনি বলেছেন যে আয়াত সম্পর্কে আব্দুল্লাহ ইবন
ইবন সুফিয়ান ইবন ফারওয়৷ আসলামী ইবন আব্বাস (রা ) সুত্রে বর্ণনা করেন যে, এই প্রেক্ষিতে ই আল্লাহ তাআলা ন৷ ৷যিল
“হে আল্লাহ্ ! সকল প্রশংসা আপনার ৷ হে আল্লাহ্ ৷ আপনি যা প্রসারিত করেন তা কেউ সংকুচিত করতে পাংর না
বলছি, হে উমর ! আমরা কি মুহাম্মাদ (না)-(ক মেরে ফেলেছি ? উমর (রা) বললেন, তা তো নয়ই তিনি বরং এখন
আমি বলি, হযরত হুযায়ফ৷ র ৷প৩ ৷ ইয়ামান নিহত হওয়ার পটভুমি এই যে ইয়ামান এবং ছাবিত ইবন ওয়াক্শ দুজনে মহিলাদের
আমি বলি, হযরত হুযায়ফ৷ র ৷প৩ ৷ ইয়ামান নিহত হওয়ার পটভুমি এই যে ইয়ামান এবং ছাবিত ইবন ওয়াক্শ দুজনে মহিলাদের
যুদ্ধে শরীক হন এবং যুদ্ধ করতে করতে শহীদ হয়ে যান ৷ মুসলিম (র) এবং নাসাঈ (র) এই হাদীছ বর্ণনা করেছেন
মুসা ইবন উকবা উল্লেখ করেছেন যে ; হানযাল৷ (রা)-এর পিতা তার বুকে পদাঘাত করেছিল এবং রলেছিল , তুই দুটো অপরাধ
এবার তরবারি পাওয়ার আবেদন জানালেন আবু দৃজ না ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা) তরবাবিটি তাকেই দিলেন ৷ অ বু দৃজানা শেষ পর্যন্ত
রাসুলুল্লাহ (সা) এর নির্দেশে ৷বানু কুরায়যা যুদ্ধের দিনে মাহীসা (রা) তাকে হত্যা করেছিলেন ৷ তখন তার ভাই হুয়াইসা তাকে গালমন্দ
তারা একজন কিৎবা দৃ’জনকে বন্দী করে নিয়ে আসেন ৷ সব কিছু এসে তারা রাসুলুল্লাহ্ ( সা ) এর নিকট জমা
ছিল ৷ উবাদা (রা) রাসুলুল্লাহ্ (সা)-এর দরবারে উপস্থিত হয়ে ওই চুক্তি প্ৰত্যাহারের ঘোষণা দিলেন, এবং ওদের সাথে সম্পর্ক বর্জন করে
বললেন, রক্ষা করবেন আল্লাহ্ তাআলা ৷ এমন সময় হযরত জিবরাঈল (আ) এসে ওর বুকে সজ্যেরে আঘাত করেন ৷ তার হাত
বললেন, রক্ষা করবেন আল্লাহ্ তাআলা ৷ এমন সময় হযরত জিবরাঈল (আ) এসে ওর বুকে সজ্যেরে আঘাত করেন ৷ তার হাত