ইসলামী ফতোয়া
একজন বললেন, যদি ফরয বা ওয়াজিব নামায কাযা হয়ে যায়
উত্তর
প্রশ্ন একজন বললেন, যদি ফরয বা ওয়াজিব নামায কাযা হয়ে যায় তবে তা তওবা করলেও মাফ হবে না। আদায় করা জরুরি। কেননা যে কাজের কারণে গুনাহ লেখা হয় তা তাওবার দ্বারা মাফ হবে ঠিক কিন্তু যে কাজের জন্য আযাব লেখা হয় সেটা তওবা দ্বারা মাফ হয় না। যেমন নামায না পড়লে লেখা হয় আযাব, গুনাহ নয়। সুতরাং নামায পুনরায় পড়া ছাড়া শবে কদর পেলেও পরিত্রাণ না পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। উপরোক্ত কথাগুলো কুরআন-হাদীসসম্মত কি না। সঠিক বিষয় জানিয়ে বাধিত করবেন। উত্তর ফরয বা ওয়াজিব নামায ছুটে গেলে, তা পরবর্তীতে কাযা করে নেওয়া জরুরি। শুধু তাওবা করে নেওয়া যথেষ্ট নয়। প্রশ্নের এ কথাটি সঠিক। কিন্তু প্রশ্নে এর কারণ হিসেবে যা উল্লেখ করা হয়েছে তা ঠিক নয়। কাযা নামায আদায় করা জরুরি এ বিষয়টি একাধিক সহীহ হাদীস এবং রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও সাহাবায়ে কেরাম রা.-এর আমল দ্বারা প্রমাণিত। -বাদায়েউস সানায়ে ১/৫৬০; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/১২১; শরহুল মুনইয়াহ ৫২৯; আদ্দুররুল মুখতার ২/৬২; ইলাউস সুনান ৭/১৪১, ১৪৩ উত্তর দিয়েছেন : মাসিক আল-কাওসার ফজরের কাজা নামাজ পড়ার নিয়ম ও সময় যোহরের কাজা নামাজ কত রাকাত আসরের কাজা নামাজ পড়ার নিয়ম ফজরের কাজা নামাজ পড়ার সময় ফজরের কাজা নামাজ কয় রাকাত কাজা নামাজ পড়ার নিয়ম ও নিয়ত মাগরিবের কাজা নামাজ কয় রাকাত কাজা নামাজ কয় রাকাত পড়তে হয়