জানা নেই তোমার এ কর্ম আমাকে ঘৃণা করে করেছ, না কি আমার শ্রেষ্ঠতৃ আর ভালবাসার
কারণে ৷ তখন এর জবাবে উষ্মে হাবীবা বলেছিলেন শুা;
বরং এটা রাসুল করীম (সা) এর বিছানা, আর আপনি মুশরিক ৷ জবাবে আবু
সুফিয়ান বলেছিলেন
আল্লাহর কসম, হে তনয়া মোর, আমার (নিকট থােক আসার) পর ণ্তামাকে দেখছি মন্দ
স্পর্শ করেছে ৷ ইবন হাযম এর মতে এ বর্ণনাটি একটা জাল বর্ণনা ৷ ইকরিমা ইবন আমার এর
রচয়িতা ৷ অবশ্য ইবন হায্মের এমতের সমর্থন আর কেউই করেননি ৷ অন্যদের মতে আবু
সুফিয়ান বিবাহ নবায়ন করতে চেয়েছিলেন মাত্র ৷ কারণ, পিতার অনুমতি ছাড়া বিবাহ তার অপমান
হয় ৷ আবার কারো কারো মতে, আবু সুফিয়ান বিশ্বাস করে নেন যে, তার ইসলাম গ্রহণের ফলে
কন্যার বিবাহ বাতিল হয়ে গেছে ৷ এ ব্যাখ্যাগুলাের সরগুলিই দুর্বল ৷ তবে সবেত্তিম ব্যাখ্যা এই
যে, আবু সুফিয়ান তার অপর এক কন্যাকে রাসুল করীম (সা) এর নিকট বিবাহ দেয়ার অতিপ্রায়
করেছিলেন ৷ কারণ, তিনি এটাকে নািজঃ৷ জন্য মর্যাদার কাজ মনে করতেন ৷ এ ব্যাপারে তিনি
উষ্মে হাবীবার সাহথ্যেও চেয়েছিলেন যেমনটি বুখারী মুসলিমে বর্ণিত আছে ৷ অবশ্য তাকে উষ্মে
হাবীবা নামকরণ করা বর্ণনাকারীর ভ্রম মাত্র ৷ আমি এ প্রসঙ্গে এক একক বর্ণনার উল্লেখ করেছি ৷
আবু উবায়দ কাসিম ইবন সাল্লাম বলেন, হিজরী ৪৪ সালে উম্মে হাবীবা ইনতিকাল করেন ৷ আর
আবু বকর ইবন আবু খায়সামা বলেন, ঘুআবিয়ার এক বছর পুর্বে তিনি ইনতিকাল করেন ৷ হিজরী
৬০ সনের রজব মাসে মুআৰিয়া ইনতিকাল করেন ৷
যয়নব বিন্ত জাহান এর সঙ্গে নবী কয়ীম (না)-এর বিবাহ
তার বত্শধারা এরকম উম্মুল মু’মিনীন যয়নব বিনৃত জাহান ইবন রিয়ার ইবন ইয়াসির ইবন
সুবৃরা ইবন মুররা ইবন কাবীর ইবন গানম ইবন দৃদান ইবন আসাদ ইবন খুযায়ম৷ আর আসাদিয়া ৷
তার মা ছিলেন আবদুল মুত্তালিবের কন্যা এবং রাসুল করীম (সা)এর ফুফু উমায়মা ৷ ইতিপুর্বে
তিনি ছিলেন রাসুল করীম (না)-এর আযাদ করা গোলাম যায়দ ইবন হারিছার বিবাহ বন্ধনে ৷
কাতাদা ওয়াকিদী এবং কোন কোন মদীনাবাসীর মতে রাসুল করীম (সা) হিজরী ৫ম সনে তাকে
বিবাহ করেন ৷ তাদের কেউ কেউ বলেছেন, তা ন্ধি যিলকাদ মাসে ৷ হাফিয বয়েহাকী (র) বলেন,
বনুক্যুায়যা যুদ্ধের পর রাসুল বল্পীম (সা) তাকে বিবাহ করেন ৷ পক্ষম্ভেরে বদীফা ইবন খাইয়্যাত,
আবুউবায়দা মামার ইরনুল মুসান্ন৷ এবং ইবন মান্দাহ বলেন যে, রাসুল রল্পীম (সা) হিজ্জী তৃতীয়
সনে যয়নব বিনৃত জাহাশকে বিবাহ করেন, প্রথম উক্তিটি সবচেয়ে পেশী প্রসিদ্ধ ৷ ইবন জারীর
তাবারীসহ একাধিক ঐতিহাসিক এ মত সমর্থন করেন ৷ একাধিক ঘুফাসৃসির ফকীহ্ এবং
ঐতিহাসিক নবী করীম (সা) কতুকিত তাকে বিবাহ করার সম্পর্কে একটা ঘটনার উল্লেখ করেছেন
ইমাম আহমদ ইবন হাম্বল (বা) তীর মুসনাদ গ্রন্থে তা বর্ণনা করেছেন, অজ্ঞ মুর্থরা যাতে এর কদর্য
না করতে পারে সে কারণে আমরা এখানে ইচ্ছা করেই তা উদ্ধৃত বলা থেকে বিরত থাকলাম ৷
মহান আল্লাহ তীর মহাগ্নন্থে বলেন :
স্মরণ কর, আল্লাহ যার প্ৰতি অনুগ্রহ করেছেন এবং তৃমিও যার প্ৰতি অনুগ্নহ করেছ, তুমি
তাকে বলছিলে তুমি তোমার শ্রীর সাথে সম্পর্ক বজায় বার এবং আল্লাহকে ভয় কর ৷ তুমি
তোমার অন্তরে যা গোপন করছিলে আল্লাহ তা প্রকাশ করছেন, তুমি লোক ভয় করছ; অথচ
আল্লাহকেই ভয় করা তোমার পক্ষে অধিকতর সংগত ৷ এরপর যায়দ যখন তার (যয়নবের) সঙ্গে
বিবাহ সম্পর্ক ছিন্ন করলো ৷ তখন আমি তোমাকে তার সঙ্গে পরিণয় সুত্রে আবদ্ধ কঃলাম ৷ যাতে
মু’মিনদের পােষ্য পুক্রাণ নিজ ত্রীর সাথে বিবাহ সুত্র ছিন্ন করলে সেসব নারীকে বিবাহ করার
মু’মিনদের কোন বিব্ল না হয় ৷ আর আল্লাহর আদেশ কার্যকর হয়েই থাকে ৷ আল্লাহ মুমিনের জন্য
যা বিধিসম্মত করেছেন, তা করতে তার জন্য কোন বাধা নেই ৷ পুর্বে যেসব নবী অতীত হয়ে
গেছে, তাদের ক্ষেত্রেও এটাই ছিল আল্লাহর বিধান ৷ আল্লাহর বিধান নৃনির্ধারিত ৷ (৩৩ আহযাব :
৩ ৭ ৩৮)
এ সম্পর্কে আমরা তাফসীর গ্রন্থে বিস্তারিত আলোচনা করছি ৷ এখানে ধ্৷ ৷ ণ্ ৷ ব্লু;এ ৷
অর্খাত্যার প্রতি আল্লাহ অনুগ্নহ করেছেন ৷ অর্থ রাসুল করীম (না)-এর আযাদকৃত গোলাম
যায়দ ইবন হারিসা ৷ ইসলাম দ্বারা আল্লাহ তার প্রতি অনুগ্রহ করেছেন আর রাসুল করীম (সা)তীর
প্রতি অনুগ্রহ করেছেন, তাকে মুক্ত করে এবং তীর কাছে আপন ফুফাংতা বোন যয়নব বিনৃত
জাহাশকে বিবাহ দিয়ে যুকাতিল ইবন হিব্বান বলেন : যায়দ ইবন হারিছা যয়নব বিনৃত জাহাশকে
মোহরানা হিসাবে ১০ দীনার ৬০ দিরহাম, ১টা দােপটো , একটি বড় চাদর, একটি জামা এবং ৬০
মুদ খেজুর দান করেন ৷ যয়নব যায়দের কাছে প্রায় এক বছর বা এক বছরের কিছু বেশী সময়
অবস্থান করেন, তারপর তাদের মধ্যে মনােমালিন্য সৃষ্টি হয়, স্বামী রাসুল করীম (না)-এর নিকট
অভিযোগ নিয়ে এলে রাসুল করীম (সা) তাকে বললেন : তৃমি তোমার শ্রীর সাথে সম্পর্ক বজায়
রাখ এবং আল্লাহ্কে ভয় ক্যা ৷ আল্লাহ্ বলেন, আর তুমি
অত্তার যা গোপন বহ্বছিলে আল্লাহ তা প্রকাশ করতে চান ৷ আলী ইবন হসইিন যয়নুল আবেদীন ও
সুদ্দী বলেন ঙ্ক অন্মোহ্ জানতেন যে, তিনি নবী করীম (না)-এর অন্যতম শ্রী হবেন ৷ এটাই ছিল
নবী করীম (না)-এর অত্তরে ৷ অতীত মনীষীদের অনেকে এখানে অনেক অদ্ভুত কধাবাতা
বশ্যেছন, এগুলো প্রশ্নক্লডীত নয় ৷ সেসব আমরা পরিহার করেছি ৷ আল্লাহ্তাআসা বলেন :
(যায়দ যখন যয়নৰের সাথে বিবাহ সম্পর্ক ছিন্ন করলো তখন আমি তাকে তোমার সাথে
বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করে দিলাম ৷) এটা এভাবে যে, যায়দ তাকে তশোক দিলেন, তার তালাক্যেশ্ব
ইদ্দত পুর্ণ হলে রাসুল করীম (সা) য়ণায়ীতি নিজে তাকে বিবাহ করার পয়পাম পাঠান এবং তিনি
নিজেই যয়নবকে বিবাহ করেন ৷ আর যিনি এ বিবাহ সম্পন্ন করিয়ে দেন তিনি হৰ্হ্মা ৰাবধুস্
অশোর্মীন নিজেই ৷ সহীহ বুখাৰীৰুত আনাস ইবন মালিক (রা) থেকে এ মর্মে হাদীহ বর্ণিত আছে ৷
হাদীহে উল্লেখ আছে :
যে তােমাদেরকে বিবাহ দিয়েছেন তোমাদের পরিবারের সোকজন অভিভাবকরা, আর আমার
বিবাহ সম্পন্ন করেছেন মহান আল্লাহ সপ্ত আকাশের উপরে যয়নব বিনত জাহাশ নবী করীম
(সা)এর অন্যান্য শ্রীদের উপর গৌরব করে একথা ৰশতেন ৷ ঈসা ইবন তুহমান সুত্রে অন্যেস
(বা)এর অপর এক বনািয় আছে :
যয়নব নবী করীম (সা) এর স্তীদের উপর গৌরব করে বলতেনাঃ আল্লাহ তাআলা আসমান
থেকে আমার বিবাহের ব্যবস্থা করেহ্নে৷ এবং তার প্রসঙ্গেই পদার আয়াত নাযিল হয়েছেং
“হে মু মিনগণ ! তােমাদেরকে অনুমতি না দেয়া হলে তোমরা আহড়ার্য প্রযুক্তির জন্য
অপেক্ষা না করে তোজনের জন্য নবী গৃহে প্রবেশ করবে না ৷ তবে তােমাদেরকে আহ্বান করা
হলে প্রবেশ করবে এবং তোজন শেষে দাড়িয়ে পড়বে; কথাবার্তায় মশগুল হয়ে পড়বে না ৷
(৩৩-আহযাব : ৫৩)
ইমাম বারহাকী (র) হাম্মাদ ইবন যায়দ আমার (বা) থেকে বর্ণনা করেন ৷ ষায়দ
যয়নব সম্পর্কে অভিযোগ নিয়ে এলে রাসুল করীম (সা) তাকে বলেন, আল্লাহ্কে ভয় কর এবং
তোমার স্তীর সঙ্গে বিবাহ সম্পর্ক বজায় রাখ ৷ আনাস (রা) বলেন : রাসুল করীম (সা) আদৌ
কোন কিছু গোপন করে থাকলে অবশ্যই তিনি এ আয়াতঢি গোপন করতেন ৷ যয়নব তো নবী
করীম (সা) এর অন্যান্য শ্রীগণের উপর গৌরব করে বলতেনপ্ত বুতামাদের অভিভাবকরা
তেমােদের বিবাহের ব্যবস্থা করেছেন, আর মহান আল্পাহ্ সপ্ত আসমানের উপর থেকে আমার
বিবাহ সম্পন্ন করেছেন ৷ এরপর তিনি বলেন :
ইমাম বুখারী (র) আহমদ হগ্যেদ ইবন যায়দ সুত্রে হাদীছটি বর্ণনা করেছেন ৷ অতঃপর
ইমাম ৰারহাকী (র) আফফান আনাস (বা) সুত্রে বর্ণনা করেন ৷ যায়দ (বা) যয়নবের
বিরুদ্ধে অডিংযগে নিয়ে রাসুন করীম (না)-এর নিকট উপস্থিত হলে নবী করীম (সা) তাকে
বললেন
ৰুা ণ্ণ্ডে ! তুমি অন্তার এমন বিষয় গোপন রাখছ যা আন্মাহ্ প্রকাশ করে দিচ্ছেন ৷ অতঃপর
ইমাম বুখাবী (র) মুহাম্মাদ ইবন আবদুর রহীম শাবী সুত্রে বর্ণনা করেন ৷ আমি তিনটি
বিষয় আপনার নিকট পেশ রব্রছি, আপনার ন্তীদের মধ্যে কেউ আপনার নিকট এমন তিনটি বিষয়
উপস্থাপন করতে পারে না ৷ আমার এবং আপনার দাদা এক অর্থাৎ আবদুল মুত্তালিব ৷ কারণ, তিনি
নবী করীম (না)-এর পিতার পিতা, আর যয়নবের মা উমইিমার পিতা ছিলেন আবদ্যুন মুত্তালিব ৷
আর মহান আল্লাহ্ আসমাংন আপনার সঙ্গে আমার বিবাহ সম্পন্ন করে দিয়েছেন ৷ এ বিবাহ সম্পন্ন
করার কাজে দুতের ভুমিকা পালন করেছেন ফেঢািতা জিবৃরাঈল আলইিহিন সালাম ইমাম
আহমদ (র) হাণিম আনাস (বা) সুত্রে বর্ণনা করেন :
ইমাম আহমদ (র) বলেন : “যরনৰের ইদ্দত সমাপ্ত হলে নবী করীম (সা) ষারদকে বলেন :
তুমি যরনবের নিকট গিয়ে আমার কথা আগােম্পো কর ৷ তিনি তার কাছে পেলেন; এসময় যয়নব
আটা খামীর করছিলেন ৷ যায়দ (রা) বলেন, তাকে দেখে আমার অম্ভরে তার মহত্তের ছাপ মুদ্রিত
করেছেন ৷ তাই আমি তার দিকে পিঠ দিয়ে পেছনে ফিরে আমি এবং বলি ও ম্যানর , সুসংবাদ গ্রহণ
কর ৷ তোমার কথা স্মরণ করে রাসুল করীম (সা) আমাকে প্রেরণ করেছেন ৷ তিনি বললেন :
মহান রবের সঙ্গে পরামর্শ না করে আমি কোন কাজ করি না ৷ এরপর তিনি নামাযের স্থানের দিকে
গমন করলে কুরআন মব্জীদ নাযিল হল এবং রাসুল করীম (চ্ন্দ্বা) আগমন করে অনুমতি না নিয়েই
ভেতরে প্রবেশ করলেন ৷ আনাস (বা) বলেন : রাসুল করীম (যা) যয়নবের সাথে বাসর সম্পন্ন
করলে আমরা সেখানে ওলীমা উপলক্ষে গোশৃতকটি আহার কান্ই ৷ কিছু লোক বের হয়ে যায় এবং
কিছু লোক বসে বসে কথা বলতে থাকে ৷ এরা খাবারের পর গল্প করছিল ৷ রাসুল করীম (সা)
বের হলেন, আমিও তার অনুসরণ করলাম ৷ তিনি এক এক করে ত্রীগণের হুজরড়ায় গমন করে
সালাম জানালে তারা আরব করলেন ও ইয়া রাসুলাল্লাহ্ ৷ অৰুণ্পনার নবরধুকে কেমন পেলেন ৷
আমার স্মরণ নেই এ সময় আমি তাকে খবর দিয়েছি আর লোকজন বের হয়ে ণ্গছে, না অন্য
কেউ ৷ তাকে এ খবর দিয়েছিল ৷ রাবী আনাস (রা) বলেনঃ তিনি গৃহে প্রবেশ করলে আমিও তার
সঙ্গে প্রবেশ করি ৷ তখন তিনি আমার এবং তার ম ধ্যন্থলে পর্দা ঝুলিয়ে দিলেন ৷ এ সময় পদার
আয়াত নাযিল হলে বিধান অনুমতি
লোকদেরকে অবহিত করেন৷ ইমাম মুসলিম (র) এবং ইমাম নাসাঈ (র) সুলায়মান ইবন মুগীরা
সুত্রে হাদীছঢি বর্ণনা করেছে৷ ৷
যয়নবের ওলীমা উপলক্ষে পদবি বিধান নাযিল হয়
উম্মাহাতু ল মু মিনীনদের ইয্যত আবরু রক্ষার উদ্দোশ্য যয়নব ৰিনৃভ জাহাশের বিবাহের
ভোজ উপলক্ষে পদৰি বিধান নাযিল হয় উমর ইবনুল খাত্তাবের অভিপ্রায় অনুযায়ী ৷ ইমাম বুখারী
(র) মুহাম্মাদ ইবন আবদুল্লাহ্ রাকক্লাশী আনাস (রা) ইবন মালিক সুত্রে বর্ণনা করেন :
যয়নব বিন্ত জাহাশের বিবাহ উপলক্ষে রাসুল করীম (সা) লোকজনকে নিমস্ত্রণ করেন ৷
দোবেরাে খাওয়া দাওয়া শেষে বসে গল্প জুড়ে দেয় ৷ রাসুল লীেম (সা) দাড়াৰার জন্য প্রস্তুত হলেও
ণ্লাকেরা উঠে দাড়ালেন না ৷ এ অবস্থা দেখে তিনি দাড়ালেন, তাকে দাড়াতে দেখে যে কেউ কেউ
দাড়ালেন; জ্যি তিনজানর এটা ক্ষুঘ্র দল বসেই থাকল ৷ রাসুল করীম (সা) ভেতরে প্রবেশ করার
জন্য আগমন করেন, তখনো তারা বসে আছেন ৷ এরপর তারা উঠে প্রন্থান করেন ৷ আমি এসে
তাদের চলে যাওয়ার কথা নবী করীম (সা)-কে জানইি ৷ তখন তিনি এসে গৃহে প্রবেশ কালে
আমিও প্রবেশ করার জন্য উদ্যত হই ৷ তখন তিনি তার এবং আমার মধ্যখানে পদা ঝুলিয়ে দেন ৷
এ সময় আল্লাহ্ তাআলা নাযিল করেন :
ইমাম বুখারী (র) অন্যত্র এবং ইমাম মুসলিম ও নাসাঈ (র) বিজ্যি সুত্রে মু তামির থেকেও
হাদীছটি বর্ণনা করেছেন ৷ অনুরুণডাবে ইমাম বুখারী (র) আইউব আনাস (রা) থেকেও
এককভাবে হাদীছটি বর্ণনা করেছে৷ ৷
ইমাম বৃখারী (র) আবু মামার আনাস ইবন মালিক (রা) সুত্রে বর্ণনা করে বলেন ৭
যয়নব বিনত আহাশ্যে৷ সঙ্গে নবী করীম (না)-এর বিবাহ উপলক্ষে মোঃট্রুতরুটি দ্বারা ভোজের
আয়েজেন করা হয় ৷ দোকজনকে ডেকে আনার জন্য আমাকে প্রেরণ করা হয় ৷ একদল আসেন
এবং আহার করে চশে যান, আবার অন্য দল আসেন আর আহার করে চলে যান ৷ আমি পােক
জনকে ডাকতে থাকি ৷ শেষ পর্যন্ত ডাকার জন্য কাউকে না পেয়ে আমি বললাম, হে আল্লাহ্র নবী !
ডাকার জন্য আমি আর কাউকে পাজ্জি৷ ৷ তিনি বলবেন : ধ্াদ্য তুলে নাও ৷ তখনো তিনজনের
একটা দল গৃহে বসে কখাৰাতা বলমিঃন ৷ নবী করীম (যা) বের হয়ে অইিশা (রা)-এর হুজ্জার
উপস্থিত হয়ে বললেন : আসৃসালমুে আলইিকুম ওয়া রাহমাভুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু ৷ হে আহণি
যাতে! তিনি ত্তবােবে বললেন : ওয়া আলইিকুমুস সালামু ওয়া রাহমাতুল্পাহি ওয়া বারাকাতুহু ৷
আল্লাহ্ তাআল৷ আপনাকে ৰরকত মণ্ডিত করুন ৷ আপনার নববধুকে কেমন পেলেন ব্রু আল্লাহ্
আপনাকে বৱকত দান করুন ৷এভাবে প্রত্যেক ব্রীর হজ্বরায় গমন করে তাদের প্রতি সাশাম